টাঙ্গাইলের সখীপুরের ঈদের কেনাকাটা নিয়ে বিরোধের জের ধরে নাতির লাঠির আঘাতে দাদির মৃত্যু হয়েছে। বুধবার বিকেলে উপজেলার আন্দি-দেবলচালা গ্রামে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় সখীপুর থানায় একটি খুনের মামলার প্রস্তুতি চলছে। নাতি বাড়ি থেকে পালিয়ে গেছে।নিহত দাদির নাম শরীফুন নেছা (৬০)। সে উপজেলার আন্দি-দেবলচালা গ্রামের আবদুল বাছেদের স্ত্রী। নাতির নাম নাজমুল হোসাইন (২০)। সে একই গ্রামের লাবু মিয়ার ছেলে। নাজমুল ও তাঁর বাবা পেশায় ভ্যানচালক।
সখীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ফয়সাল আহমেদ জানান, বুধবার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে নাতি নাজমুল হোসাইন ঈদের কেনাকাটা করার জন্য উপজেলা শহর সখীপুরে আসতে চায়। ওই সময় তাঁর দাদি নাজমুলের ফুপুকে নিয়ে বাজারে যেতে বললে দাদি-নাতির মধ্যে কথাকাটাকাটি শুরু হয়। এক পর্যায়ে পাশে থাকা একটি লাঠি দিয়ে দাদির মাথায় আঘাত করলে মাথা ফেটে রক্ত বেরোতে থাকে। স্বজনেরা সঙ্গে সঙ্গেই গুরুতর আহত দাদিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের উপসহকারী কমিউনিটি চিকিৎসা কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল বলেন, আঘাতে নিহত বৃদ্ধার মাথার পেছন দিকের হাড় ফেটে মগজ বেরিয়ে গেছে।
সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একে সাইদুল হক ভূঁইয়া বলেন, লাশ হাসপাতালে রয়েছে। খবর পেয়ে সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এখনো কেউ মামলা করতে থানায় আসেনি। মামলা হলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বৃহস্পতিবার, ১৩ মে ২০২১
টাঙ্গাইলের সখীপুরের ঈদের কেনাকাটা নিয়ে বিরোধের জের ধরে নাতির লাঠির আঘাতে দাদির মৃত্যু হয়েছে। বুধবার বিকেলে উপজেলার আন্দি-দেবলচালা গ্রামে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় সখীপুর থানায় একটি খুনের মামলার প্রস্তুতি চলছে। নাতি বাড়ি থেকে পালিয়ে গেছে।নিহত দাদির নাম শরীফুন নেছা (৬০)। সে উপজেলার আন্দি-দেবলচালা গ্রামের আবদুল বাছেদের স্ত্রী। নাতির নাম নাজমুল হোসাইন (২০)। সে একই গ্রামের লাবু মিয়ার ছেলে। নাজমুল ও তাঁর বাবা পেশায় ভ্যানচালক।
সখীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ফয়সাল আহমেদ জানান, বুধবার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে নাতি নাজমুল হোসাইন ঈদের কেনাকাটা করার জন্য উপজেলা শহর সখীপুরে আসতে চায়। ওই সময় তাঁর দাদি নাজমুলের ফুপুকে নিয়ে বাজারে যেতে বললে দাদি-নাতির মধ্যে কথাকাটাকাটি শুরু হয়। এক পর্যায়ে পাশে থাকা একটি লাঠি দিয়ে দাদির মাথায় আঘাত করলে মাথা ফেটে রক্ত বেরোতে থাকে। স্বজনেরা সঙ্গে সঙ্গেই গুরুতর আহত দাদিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের উপসহকারী কমিউনিটি চিকিৎসা কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল বলেন, আঘাতে নিহত বৃদ্ধার মাথার পেছন দিকের হাড় ফেটে মগজ বেরিয়ে গেছে।
সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একে সাইদুল হক ভূঁইয়া বলেন, লাশ হাসপাতালে রয়েছে। খবর পেয়ে সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এখনো কেউ মামলা করতে থানায় আসেনি। মামলা হলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।