লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় জন্ম নিবন্ধন কার্ডের জন্য সরকারী ফিয়ের চেয়ে অতিরিক্ত টাকা চাওয়ায় ইউপি সচিব ওবায়দুল ইসলামকে অবরুদ্ধ করে রাখেন এলাকাবাসী। পরে ইউপি চেয়ারম্যান অতিয়ার রহমান আতি সচিবের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিলে বিক্ষুব্ধরা চলে যায়।
বুধবার (৯ জুন) দুপুরে হাতীবান্ধা উপজেলার ৪নং টংভাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদে এ ঘটনাটি ঘটেছে।
জানা গেছে, টংভাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ওবায়দুল ইসলাম দীর্ঘ দিন ধরে সরকারি ফি উপেক্ষা করে মানুষের নিকট থেকে অতিরিক্ত টাকা উৎকোচ গ্রহণ করে আসছিলো। এমন অবস্থায় বুধবার ইউপি সচিব ওবায়দুল ইসলাম জন্ম নিবন্ধনের জন্য অতিরিক্ত টাকা দাবি করে। এতে ভুক্তভোগীরা ক্ষুব্ধ হয়ে ঐ সচিবকে অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে খবর পেয়ে টংভাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান অতিয়ার রহমান আতি সচিবের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিলে বিক্ষুব্ধরা চলে যায়।
ভুক্তভোগী মতিয়ার রহমান বলেন, ইউপি সচিব ওবায়দুল ইসলামের নিকট জন্ম নিবন্ধন করার জন্য গেলে সরকারি ফি এর চেয়ে অতিরিক্ত টাকা উৎকোচ দাবি করেন। তাই তার শাস্তির দাবিতে তাকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়।
একই কথা বলে ভুক্তভোগী রুবি বেগম জানান, এই ইউপি সচিব ঘুষ ছাড়া কোন কাজ করেনা। আমরা এর শাস্তি চাই।
এ বিষয়ে টংভাঙ্গা ইউপি সচিব ওবায়দুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিক বার ফোন করা হলেও তিনি ফোনটি রিসিভ করেনি।
এ বিষয়ে টংভাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান আতিয়ার রহমান আতি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, অতিরিক্ত ফি দাবি করায় এলাকাবাসী সচিবকে অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে খবর পেয়ে সচিবকে উদ্ধার করা হয়।
হাতীবান্ধা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও) সামিউল আমিন বলেন, বিষয়টি শুনেছি। তবে সচিবের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করার পর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
বুধবার, ০৯ জুন ২০২১
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় জন্ম নিবন্ধন কার্ডের জন্য সরকারী ফিয়ের চেয়ে অতিরিক্ত টাকা চাওয়ায় ইউপি সচিব ওবায়দুল ইসলামকে অবরুদ্ধ করে রাখেন এলাকাবাসী। পরে ইউপি চেয়ারম্যান অতিয়ার রহমান আতি সচিবের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিলে বিক্ষুব্ধরা চলে যায়।
বুধবার (৯ জুন) দুপুরে হাতীবান্ধা উপজেলার ৪নং টংভাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদে এ ঘটনাটি ঘটেছে।
জানা গেছে, টংভাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ওবায়দুল ইসলাম দীর্ঘ দিন ধরে সরকারি ফি উপেক্ষা করে মানুষের নিকট থেকে অতিরিক্ত টাকা উৎকোচ গ্রহণ করে আসছিলো। এমন অবস্থায় বুধবার ইউপি সচিব ওবায়দুল ইসলাম জন্ম নিবন্ধনের জন্য অতিরিক্ত টাকা দাবি করে। এতে ভুক্তভোগীরা ক্ষুব্ধ হয়ে ঐ সচিবকে অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে খবর পেয়ে টংভাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান অতিয়ার রহমান আতি সচিবের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিলে বিক্ষুব্ধরা চলে যায়।
ভুক্তভোগী মতিয়ার রহমান বলেন, ইউপি সচিব ওবায়দুল ইসলামের নিকট জন্ম নিবন্ধন করার জন্য গেলে সরকারি ফি এর চেয়ে অতিরিক্ত টাকা উৎকোচ দাবি করেন। তাই তার শাস্তির দাবিতে তাকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়।
একই কথা বলে ভুক্তভোগী রুবি বেগম জানান, এই ইউপি সচিব ঘুষ ছাড়া কোন কাজ করেনা। আমরা এর শাস্তি চাই।
এ বিষয়ে টংভাঙ্গা ইউপি সচিব ওবায়দুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিক বার ফোন করা হলেও তিনি ফোনটি রিসিভ করেনি।
এ বিষয়ে টংভাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান আতিয়ার রহমান আতি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, অতিরিক্ত ফি দাবি করায় এলাকাবাসী সচিবকে অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে খবর পেয়ে সচিবকে উদ্ধার করা হয়।
হাতীবান্ধা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও) সামিউল আমিন বলেন, বিষয়টি শুনেছি। তবে সচিবের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করার পর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।