ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে ভিজিডি কর্মসূচির আওতায় উপকার ভোগী দু:স্থ্য মহিলাদের তালিকায় নাম থাকা সত্যেও ইউপি সদস্যকে টাকা না দেয়ায় কার্ড দিচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে।
জানা যায়, উপজেলার জাটিয়া ইউনিয়নের ২০২১-২০২২ অর্থ বছরে ভিজিডি কর্মসূচির আওতায় অনলাইনে আবেদনের প্রেক্ষিতে ২৬০জনের মহিলা নাম চুড়ান্ত তালিকায় অন্তর্ভূক্ত হওয়ার পর গত ২৪ ডিসেম্বর উপজেলা ভিজিডি কমিটির সভাপতি ইউএনও এবং সদস্য সচিব মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা স্বাক্ষরে চুড়ান্ত তালিকা প্রকাশিত হয়।
সরকারি বিধি মোতাবেক প্রত্যেক কার্ডধারী প্রতিমাসে ৩০ কেজি হারে চাল পাওয়ার কথা। ওই ইউনিয়নের চার মাসের চাল উত্তোলন করে বিতরণ করা হলেও ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুল হেলিম ১০ মহিলার কার্ড নিজ হাতে রেখে বিভিন্ন তাল বাহানা করছেন।
কুমারুলি গ্রামের লিটন মিয়ার স্ত্রী মেরিনা খাতুন অভিযোগ করে জানান, হেলিম মেম্বার তার কাছ থেকে ছবি জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে যায়। মেম্বার আবেদন করেছে কি না জানা নেই। পরে জানতে পারেন তার নাম তালিকায় থাকার পর মেম্বারের কাছে কার্ড চাইলে তিনি বলেন, কার্ড নিলে ৫হাজার টাকা লাগবে। টাকা দেওয়ার মতো আর্থিক সংগতি না থাকায় মেম্বার তাকে কার্ড দেয়নি তাই সে চাল তুলতে পারেনি। একই গ্রামের আ: কদ্দুছের স্ত্রী মরিয়ম আক্তারের নাম তালিকায় থাকলেও তিনি কার্ড পাননি। ইউপি সদস্য আব্দুল হেলিমের সাথে কথা হলে কার্ড নিতে টাকা চাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেন। বুধবার ওই ইউনিয়ন পরিষদ সচিব হুমায়ুর কবীরের সাথে কথা হলে তিনি জানান, ওই ওয়ার্ডের ১০টি সহ ২৪টি কার্ডের চাল বিতরণ করা হয়নি।
এবিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান শামছুল হক ঝন্টুর সাথে কথা হলে তিনি বলেন, হেলিম মেম্বারকে তার ওয়ার্ডের তালিকা ভুক্ত মহিলাদের কার্ড গুলো বিতরণ করার জন্য একমাস পূর্বেই বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।
এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাকির হোসেন বলেন, তালিকায় যাদের নাম আছে তাদের কে চাল দিতে হবে। কোন প্রকার অনিয়ম পরিলক্ষিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বুধবার, ১৬ জুন ২০২১
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে ভিজিডি কর্মসূচির আওতায় উপকার ভোগী দু:স্থ্য মহিলাদের তালিকায় নাম থাকা সত্যেও ইউপি সদস্যকে টাকা না দেয়ায় কার্ড দিচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে।
জানা যায়, উপজেলার জাটিয়া ইউনিয়নের ২০২১-২০২২ অর্থ বছরে ভিজিডি কর্মসূচির আওতায় অনলাইনে আবেদনের প্রেক্ষিতে ২৬০জনের মহিলা নাম চুড়ান্ত তালিকায় অন্তর্ভূক্ত হওয়ার পর গত ২৪ ডিসেম্বর উপজেলা ভিজিডি কমিটির সভাপতি ইউএনও এবং সদস্য সচিব মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা স্বাক্ষরে চুড়ান্ত তালিকা প্রকাশিত হয়।
সরকারি বিধি মোতাবেক প্রত্যেক কার্ডধারী প্রতিমাসে ৩০ কেজি হারে চাল পাওয়ার কথা। ওই ইউনিয়নের চার মাসের চাল উত্তোলন করে বিতরণ করা হলেও ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুল হেলিম ১০ মহিলার কার্ড নিজ হাতে রেখে বিভিন্ন তাল বাহানা করছেন।
কুমারুলি গ্রামের লিটন মিয়ার স্ত্রী মেরিনা খাতুন অভিযোগ করে জানান, হেলিম মেম্বার তার কাছ থেকে ছবি জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে যায়। মেম্বার আবেদন করেছে কি না জানা নেই। পরে জানতে পারেন তার নাম তালিকায় থাকার পর মেম্বারের কাছে কার্ড চাইলে তিনি বলেন, কার্ড নিলে ৫হাজার টাকা লাগবে। টাকা দেওয়ার মতো আর্থিক সংগতি না থাকায় মেম্বার তাকে কার্ড দেয়নি তাই সে চাল তুলতে পারেনি। একই গ্রামের আ: কদ্দুছের স্ত্রী মরিয়ম আক্তারের নাম তালিকায় থাকলেও তিনি কার্ড পাননি। ইউপি সদস্য আব্দুল হেলিমের সাথে কথা হলে কার্ড নিতে টাকা চাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেন। বুধবার ওই ইউনিয়ন পরিষদ সচিব হুমায়ুর কবীরের সাথে কথা হলে তিনি জানান, ওই ওয়ার্ডের ১০টি সহ ২৪টি কার্ডের চাল বিতরণ করা হয়নি।
এবিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান শামছুল হক ঝন্টুর সাথে কথা হলে তিনি বলেন, হেলিম মেম্বারকে তার ওয়ার্ডের তালিকা ভুক্ত মহিলাদের কার্ড গুলো বিতরণ করার জন্য একমাস পূর্বেই বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।
এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাকির হোসেন বলেন, তালিকায় যাদের নাম আছে তাদের কে চাল দিতে হবে। কোন প্রকার অনিয়ম পরিলক্ষিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।