মাহমুদা খানম মিতু হত্যার ঘটনায় সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের করা মামলায় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি আবেদন করা হয়েছে। মাহমুদা হত্যা মামলার আসামি এহতেশামুল হক ওরফে ভোলার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ।
আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহনাজ রহমানের আদালতে নারাজি আবেদনটি করেন বাবুলের আইনজীবী শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী। নারাজি আবেদনে বলা হয়, ‘বাবুল ষড়যন্ত্রের শিকার। তিনি এ মামলার বাদী ছিলেন। তাঁকে আসামি করতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়।’
একই সঙ্গে বর্তমানে কুমিল্লা কারাগারে থাকা বাবুল আক্তারের উপস্থিতিতে নারাজি আবেদনের শুনানির জন্য আরেকটি আবেদন করা হয় একই আদালতে। আদালত ২১ অক্টোবর বাবুল আক্তারের উপস্থিতিতে শুনানির দিন ধার্য করেন।
২০১৬ সালের ৫ জুন ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে গিয়ে নগরের জিইসি মোড় এলাকায় খুন হন মাহমুদা খানম। এ ঘটনায় তাঁর স্বামী বাবুল আক্তার বাদী হয়ে পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে পিবিআই এ বছরের ১২ মে এ মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয়। ওই দিন মাহমুদার বাবা মোশাররফ হোসেন বাদী হয়ে বাবুলসহ আটজনকে আসামি করে পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন। বর্তমানে পিবিআই মামলাটি তদন্ত করছে।
এহতেশামুলের বিরুদ্ধে পরোয়ানা
মাহমুদা খানম হত্যা মামলার আসামি এহতেশামুল হক ওরফে ভোলা উচ্চ আদালতের নির্দেশে আত্মসমর্পণ করার জন্য সময়ের আবেদন করেন। আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শেখ আশফাকুর রহমানের আদালতে আবেদনটি করা হয়। আদালত সময়ের আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
গত ১৫ সেপ্টেম্বর আসামি এহতেশামুল মাহমুদার বাবার করা মামলায় উচ্চ আদালত থেকে চার সপ্তাহের অন্তর্বর্তী জামিন পান। মেয়াদ শেষ হওয়ায় মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে গত সোমবার জামিনের আবেদন করেন তিনি। আদালত নিম্ন আদালত থেকে নথি তলব করে বৃহস্পতিবার শুনানির দিন ধার্য করেন।
চট্টগ্রাম মহানগর সরকারি কৌঁসুলি মোহাম্মদ ফখরুদ্দিন চৌধুরী বলেন, আসামি এহতেশামুল আদালতে আত্মসমর্পণ না করে সময়ের জন্য আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে বিরোধিতা করা হলে আদালত সময়ের আবেদন নামঞ্জুর করে আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
২০১৯ সালের ১৯ ডিসেম্বর জামিনে মুক্তি পান এহতেশামুল। এর আগে ২০১৬ সালের ২৭ জুন অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার হন তিনি।
বৃহস্পতিবার, ১৪ অক্টোবর ২০২১
মাহমুদা খানম মিতু হত্যার ঘটনায় সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের করা মামলায় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি আবেদন করা হয়েছে। মাহমুদা হত্যা মামলার আসামি এহতেশামুল হক ওরফে ভোলার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ।
আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহনাজ রহমানের আদালতে নারাজি আবেদনটি করেন বাবুলের আইনজীবী শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী। নারাজি আবেদনে বলা হয়, ‘বাবুল ষড়যন্ত্রের শিকার। তিনি এ মামলার বাদী ছিলেন। তাঁকে আসামি করতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়।’
একই সঙ্গে বর্তমানে কুমিল্লা কারাগারে থাকা বাবুল আক্তারের উপস্থিতিতে নারাজি আবেদনের শুনানির জন্য আরেকটি আবেদন করা হয় একই আদালতে। আদালত ২১ অক্টোবর বাবুল আক্তারের উপস্থিতিতে শুনানির দিন ধার্য করেন।
২০১৬ সালের ৫ জুন ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে গিয়ে নগরের জিইসি মোড় এলাকায় খুন হন মাহমুদা খানম। এ ঘটনায় তাঁর স্বামী বাবুল আক্তার বাদী হয়ে পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে পিবিআই এ বছরের ১২ মে এ মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয়। ওই দিন মাহমুদার বাবা মোশাররফ হোসেন বাদী হয়ে বাবুলসহ আটজনকে আসামি করে পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন। বর্তমানে পিবিআই মামলাটি তদন্ত করছে।
এহতেশামুলের বিরুদ্ধে পরোয়ানা
মাহমুদা খানম হত্যা মামলার আসামি এহতেশামুল হক ওরফে ভোলা উচ্চ আদালতের নির্দেশে আত্মসমর্পণ করার জন্য সময়ের আবেদন করেন। আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শেখ আশফাকুর রহমানের আদালতে আবেদনটি করা হয়। আদালত সময়ের আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
গত ১৫ সেপ্টেম্বর আসামি এহতেশামুল মাহমুদার বাবার করা মামলায় উচ্চ আদালত থেকে চার সপ্তাহের অন্তর্বর্তী জামিন পান। মেয়াদ শেষ হওয়ায় মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে গত সোমবার জামিনের আবেদন করেন তিনি। আদালত নিম্ন আদালত থেকে নথি তলব করে বৃহস্পতিবার শুনানির দিন ধার্য করেন।
চট্টগ্রাম মহানগর সরকারি কৌঁসুলি মোহাম্মদ ফখরুদ্দিন চৌধুরী বলেন, আসামি এহতেশামুল আদালতে আত্মসমর্পণ না করে সময়ের জন্য আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে বিরোধিতা করা হলে আদালত সময়ের আবেদন নামঞ্জুর করে আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
২০১৯ সালের ১৯ ডিসেম্বর জামিনে মুক্তি পান এহতেশামুল। এর আগে ২০১৬ সালের ২৭ জুন অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার হন তিনি।