রাজধানীর পল্লবী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পারভেজ ইসলামসহ ১৭ পুলিশের বিরুদ্ধে বাসা থেকে মালামাল লুটের অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছে আদালত।
রোববার (২৩ জানুয়ারি) ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্যমহানগর হাকিম তোফাজ্জল হোসেন এ আদেশ দেন।
মামলা খারিজের আদেশে বিচারক উল্লেখ করেন, আসামিদের বিরুদ্ধে বাদীর পূর্ব কোনো বিরোধ বা শত্রুতা ছিল মর্মে নালিশী দরখাস্তে উল্লেখ নাই। আসামিরা সরকারি দায়িত্ব পালন করছিল মর্মে দেখা যায়। তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরে সরকারি কোনো অনুমোদন নেই। আসামিরা মাদক উদ্ধারের অভিযান পরিচালনা এবং বাদীর ভাইয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের কারণে এ মামলার সৃষ্টি মর্মে দেখা যায়। সার্বিক বিবেচনায় এ মামলায় অগ্রসর হওয়ার কোনো কারণ নেই মর্মে প্রতীয়মান হয়। কাজেই ফৌজদারি কার্যবিধি আইনের ২০৩ ধারা মতে মামলাটি খারিজ করা হলো।
ব্যবসায়ী পারভেজ আহম্মদ গত বৃহস্পতিবার পল্লবী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) পারভেজ ইসলামসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে মামলার জন্য আদালতে আবেদন করেন। আদালত বাদীর জবানবন্দি রেকর্ড করে গতকাল রোববার আদেশের জন্য রাখেন।
এজাহারে যাদের অভিযুক্ত করা হয়েছে তারা হলেন- পল্লবী থানার সাব-ইন্সপেক্টর কাউসার মাহমুদ, জহির উদ্দিন আহমেদ, নূরে আলম সিদ্দিকী, মো. সজিব খান, মামুন কাজী, মিল্টন দত্ত, মহিদুল ইসলাম, পার্থ মল্লিক, পিন্টু কুমার, মো. শাহরিয়ার নাঈম রোমান, মোহাম্মদ মোরশেদ আলম, মো. আনোয়ারুল ইসলাম, মো. ফেরদৌস রহমান, এএসআই সোহেল মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, হরিদাস রায়, মো. আকিজুল ইসলাম এবং সোর্স খোকন।
মামলার আবেদনে অভিযোগ বলা হয়, গতবছর ৩১ অক্টোবর সন্ধ্যায় পরিবারসহ তিনি বিয়ের দাওয়াতে যান। রাত সাড়ে ১০টার পর তার পল্লবীর বাসা ও দোকানের চারিদিকে পুলিশ অবস্থান নেয়। রাত একটায় বাসায় ফিরে তিনি দেখতে পান বাসার সব মালামাল এলোমেলো। ঘরের বিভিন্ন গোপন স্থানে থাকা কাপড়, টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট হয়েছে। পুলিশ সদস্যরা বাসার সিসি ক্যামেরা ভাঙচুর করেছে। এতে তার ১২ লাখ টাকার ক্ষতি হয়। পুলিশ তার ভাইকে ধরে নিয়ে যায় এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পল্লবী থানায় মামলা দেয় বলে পারভেজ অভিযোগে উল্লেখ করেন।
রোববার, ২৩ জানুয়ারী ২০২২
রাজধানীর পল্লবী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পারভেজ ইসলামসহ ১৭ পুলিশের বিরুদ্ধে বাসা থেকে মালামাল লুটের অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছে আদালত।
রোববার (২৩ জানুয়ারি) ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্যমহানগর হাকিম তোফাজ্জল হোসেন এ আদেশ দেন।
মামলা খারিজের আদেশে বিচারক উল্লেখ করেন, আসামিদের বিরুদ্ধে বাদীর পূর্ব কোনো বিরোধ বা শত্রুতা ছিল মর্মে নালিশী দরখাস্তে উল্লেখ নাই। আসামিরা সরকারি দায়িত্ব পালন করছিল মর্মে দেখা যায়। তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরে সরকারি কোনো অনুমোদন নেই। আসামিরা মাদক উদ্ধারের অভিযান পরিচালনা এবং বাদীর ভাইয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের কারণে এ মামলার সৃষ্টি মর্মে দেখা যায়। সার্বিক বিবেচনায় এ মামলায় অগ্রসর হওয়ার কোনো কারণ নেই মর্মে প্রতীয়মান হয়। কাজেই ফৌজদারি কার্যবিধি আইনের ২০৩ ধারা মতে মামলাটি খারিজ করা হলো।
ব্যবসায়ী পারভেজ আহম্মদ গত বৃহস্পতিবার পল্লবী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) পারভেজ ইসলামসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে মামলার জন্য আদালতে আবেদন করেন। আদালত বাদীর জবানবন্দি রেকর্ড করে গতকাল রোববার আদেশের জন্য রাখেন।
এজাহারে যাদের অভিযুক্ত করা হয়েছে তারা হলেন- পল্লবী থানার সাব-ইন্সপেক্টর কাউসার মাহমুদ, জহির উদ্দিন আহমেদ, নূরে আলম সিদ্দিকী, মো. সজিব খান, মামুন কাজী, মিল্টন দত্ত, মহিদুল ইসলাম, পার্থ মল্লিক, পিন্টু কুমার, মো. শাহরিয়ার নাঈম রোমান, মোহাম্মদ মোরশেদ আলম, মো. আনোয়ারুল ইসলাম, মো. ফেরদৌস রহমান, এএসআই সোহেল মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, হরিদাস রায়, মো. আকিজুল ইসলাম এবং সোর্স খোকন।
মামলার আবেদনে অভিযোগ বলা হয়, গতবছর ৩১ অক্টোবর সন্ধ্যায় পরিবারসহ তিনি বিয়ের দাওয়াতে যান। রাত সাড়ে ১০টার পর তার পল্লবীর বাসা ও দোকানের চারিদিকে পুলিশ অবস্থান নেয়। রাত একটায় বাসায় ফিরে তিনি দেখতে পান বাসার সব মালামাল এলোমেলো। ঘরের বিভিন্ন গোপন স্থানে থাকা কাপড়, টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট হয়েছে। পুলিশ সদস্যরা বাসার সিসি ক্যামেরা ভাঙচুর করেছে। এতে তার ১২ লাখ টাকার ক্ষতি হয়। পুলিশ তার ভাইকে ধরে নিয়ে যায় এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পল্লবী থানায় মামলা দেয় বলে পারভেজ অভিযোগে উল্লেখ করেন।