১০ বছরের সশ্রম কারাদ-াদেশ মাথায় নিয়ে ২৩ বছর আত্মগোপনে ছিলেন রাজশাহীর তানোর উপজেলার আব্দুস সাত্তার (৬৫)। কিন্তু শেষ রক্ষা হলোনা। শুক্রবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার গোবরাতলা ইউনিয়নের ঘুঘুডিমা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
আব্দুস সাত্তার তানোরের কলমা ইউনিয়নের কিসমত বিল্লী এলাকার বাসিন্দা। তার বাবার নাম মৃত গরিবুল্লাহ। আইনি প্রক্রিয়া শেষে শনিবার (৭ মে) দুপুরে তাকে আদালতের মধ্যেমে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, আবদুস সাত্তারের নামে ডাকাতির অভিযোগে ১৯৯৯ সালের ৯ মার্চ তানোর থানায় মামলা হয়। মামলা নম্বর-৮। মামলাটি তদন্ত করে তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অভিযোগপত্রের ভিত্তিতে ওই বছরই রাজশাহীর দায়রা জজ আদালত সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে তাকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদ- ও ১ হাজার জরিমানা করেন। জরিমানা অনাদায়ে আরও ৩ মাসের সশ্রম কারাদ- দেওয়া হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, মামলার পর সাত্তার এলাকা থেকে ভারতের মুর্শিদাবাদে চলে যান। সেখানে বসবাস শুরু করেন। তিনি কয় দিন আগে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সদর থানাধীন ঘুঘুডিমা গ্রামে তার মেয়ে মোসা. নার্গিস আক্তারের বাড়িতে বেড়াতে আসেন। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে তানোর থানার পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।
রাজশাহী জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইফতে খায়ের আলম বলেন, আবদুস সাত্তার ২৩ বছর ধরে পলাতক ছিলেন। এখন তিনি তাঁর সাজার ১০ বছর কাটাবেন। আজ শনিবার দুপুরে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
শনিবার, ০৭ মে ২০২২
১০ বছরের সশ্রম কারাদ-াদেশ মাথায় নিয়ে ২৩ বছর আত্মগোপনে ছিলেন রাজশাহীর তানোর উপজেলার আব্দুস সাত্তার (৬৫)। কিন্তু শেষ রক্ষা হলোনা। শুক্রবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার গোবরাতলা ইউনিয়নের ঘুঘুডিমা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
আব্দুস সাত্তার তানোরের কলমা ইউনিয়নের কিসমত বিল্লী এলাকার বাসিন্দা। তার বাবার নাম মৃত গরিবুল্লাহ। আইনি প্রক্রিয়া শেষে শনিবার (৭ মে) দুপুরে তাকে আদালতের মধ্যেমে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, আবদুস সাত্তারের নামে ডাকাতির অভিযোগে ১৯৯৯ সালের ৯ মার্চ তানোর থানায় মামলা হয়। মামলা নম্বর-৮। মামলাটি তদন্ত করে তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অভিযোগপত্রের ভিত্তিতে ওই বছরই রাজশাহীর দায়রা জজ আদালত সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে তাকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদ- ও ১ হাজার জরিমানা করেন। জরিমানা অনাদায়ে আরও ৩ মাসের সশ্রম কারাদ- দেওয়া হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, মামলার পর সাত্তার এলাকা থেকে ভারতের মুর্শিদাবাদে চলে যান। সেখানে বসবাস শুরু করেন। তিনি কয় দিন আগে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সদর থানাধীন ঘুঘুডিমা গ্রামে তার মেয়ে মোসা. নার্গিস আক্তারের বাড়িতে বেড়াতে আসেন। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে তানোর থানার পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।
রাজশাহী জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইফতে খায়ের আলম বলেন, আবদুস সাত্তার ২৩ বছর ধরে পলাতক ছিলেন। এখন তিনি তাঁর সাজার ১০ বছর কাটাবেন। আজ শনিবার দুপুরে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।