ময়মনসিংহের ফুলপুরের ধনাঢ্য ব্যবসায়ী এমএইচ ইউসুফের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন তার সাবেক স্ত্রী আফরিনা রহমান। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে শুক্রবার (৬ এপ্রিল) রাতে ফুলপুর থানায় ওই মামলা দায়ের করেন তার সাবেক স্ত্রী আফরিনা রহমান (২২)। মামলার প্রাথমিক তথ্য বিবরণী নং২৪৩ স্মারক নং ১৮৭১ (৩)/১
ধর্ষিতা আফরিন আক্তার মামলার বিবরণীতে উল্লেখ ২০১৪ সালে আফরিনার সাথে এম. এইচ ইউসুফ এর বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। তবে বিয়ে ৪ বছরের বেশি টিকেনি। স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কলহের জের ধরে ২০১৮ সালে বিবাহবিচ্ছেদ সংঘটিত হয়। বিবাহিত অবস্থায় ১( এক) সন্তানের জননী হয় আফরিনা । সন্তানের নাম তহামিদ। বর্তমানে যার বয়স ৬ বছর । ২০১৯ সালে মানিক আহাম্মেদ ডলার নামে এক জনের সাথে তার ২য বিবাহ হয়।ডলারের সাথে বিবাহের পর থেকে ইউসুফ বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে ২য় স্বামীকে ডিভোর্স দিতে বাধ্য করে। ২য় স্মামীর সাথে ছাড়াছাড়ি হবার পর এম. এইচ ইউসুফ একাধিক বার বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে বিবাহের বিশ্বাস জন্মাইয়া শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে ।
এখন ইউসুফ তাকে বিবাহ করতে অস্বীকৃতি জানায়। অবশেষে আফরিনা তার আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করে এমন এইচ ইউসুফের বিরুদ্ধে এ ধর্ষণ মামলা দায়ের করতে বাধ্য হন তিনি। ফুলপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ব্যাপারে একটি মামলা হয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
তবে এম এইচ ইউসুফ বলেন, তাকে সামাজিকভাবে হেনস্থা করতেই এ মিথ্যা মামলা। ব্যবসায়ী এম এইচ ইউসুফ ফুলপুর পৌর সভায় দুই দুইবার মেয়র প্রার্থী হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। প্রকাশ্যে সাধারণত তাকে দেখা যায় না। এম এইচ ইউসুফ এর বিরুদ্ধে চেক ডিজঅনার, প্রতারণা সহ একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে। তার বিরুদ্ধে এ ধর্ষণ মামলা ফুলপুরে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।
রোববার, ০৮ মে ২০২২
ময়মনসিংহের ফুলপুরের ধনাঢ্য ব্যবসায়ী এমএইচ ইউসুফের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন তার সাবেক স্ত্রী আফরিনা রহমান। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে শুক্রবার (৬ এপ্রিল) রাতে ফুলপুর থানায় ওই মামলা দায়ের করেন তার সাবেক স্ত্রী আফরিনা রহমান (২২)। মামলার প্রাথমিক তথ্য বিবরণী নং২৪৩ স্মারক নং ১৮৭১ (৩)/১
ধর্ষিতা আফরিন আক্তার মামলার বিবরণীতে উল্লেখ ২০১৪ সালে আফরিনার সাথে এম. এইচ ইউসুফ এর বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। তবে বিয়ে ৪ বছরের বেশি টিকেনি। স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কলহের জের ধরে ২০১৮ সালে বিবাহবিচ্ছেদ সংঘটিত হয়। বিবাহিত অবস্থায় ১( এক) সন্তানের জননী হয় আফরিনা । সন্তানের নাম তহামিদ। বর্তমানে যার বয়স ৬ বছর । ২০১৯ সালে মানিক আহাম্মেদ ডলার নামে এক জনের সাথে তার ২য বিবাহ হয়।ডলারের সাথে বিবাহের পর থেকে ইউসুফ বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে ২য় স্বামীকে ডিভোর্স দিতে বাধ্য করে। ২য় স্মামীর সাথে ছাড়াছাড়ি হবার পর এম. এইচ ইউসুফ একাধিক বার বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে বিবাহের বিশ্বাস জন্মাইয়া শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে ।
এখন ইউসুফ তাকে বিবাহ করতে অস্বীকৃতি জানায়। অবশেষে আফরিনা তার আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করে এমন এইচ ইউসুফের বিরুদ্ধে এ ধর্ষণ মামলা দায়ের করতে বাধ্য হন তিনি। ফুলপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ব্যাপারে একটি মামলা হয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
তবে এম এইচ ইউসুফ বলেন, তাকে সামাজিকভাবে হেনস্থা করতেই এ মিথ্যা মামলা। ব্যবসায়ী এম এইচ ইউসুফ ফুলপুর পৌর সভায় দুই দুইবার মেয়র প্রার্থী হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। প্রকাশ্যে সাধারণত তাকে দেখা যায় না। এম এইচ ইউসুফ এর বিরুদ্ধে চেক ডিজঅনার, প্রতারণা সহ একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে। তার বিরুদ্ধে এ ধর্ষণ মামলা ফুলপুরে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।