বগুড়ার ধুনট উপজেলায় ১৬ বছর বয়সী এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় জালশুকা হাবিবুর রহমান কলেজের ইসলামের ইতিহাস বিষয়ের প্রভাষক মুরাদুজ্জামান মুকুলকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১২ মে) সন্ধ্যায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত প্রভাষক মুকুল ধুনট উপজেলার এলাঙ্গী ইউনিয়নের শৈলমারী গ্রামের মতিউর রহমানের ছেলে এবং এলাঙ্গী বাজারের ওষুধ ও ডেকোরেটর ব্যবসায়ী।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, প্রভাষক মুকুল এবং ওই স্কুলছাত্রীর পরিবার একই ভবনে বসবাস করে। যার কারণে তাদের মধ্যে পরিচয় এবং একে-অপরের বাসায় যাওয়া-আসা ছিল। গত ৩ মার্চ সকাল ১১টার দিকে প্রভাষক মুরাদুজ্জামান মুকুল প্রতিবেশী ওই স্কুলছাত্রীর বাসায় যায় এবং সেখান থেকে তাকে জোরপূর্বক নিজের বাসায় নিয়ে আসে। এ সময় দুই বাসায় পরিবারের অন্য সদস্যরা ছিল না।
নিজের বাসায় আনার পর ধর্ষণ করে প্রভাষক মুকুল। এছাড়া ধর্ষণের ঘটনার দৃশ্য নিজের মোবাইল ক্যামেরায় ধারণ করে। পরবর্তীতে ধর্ষণের ভিডিও দেখিয়ে গত ২৪ মার্চ এবং ৫ এপ্রিল পুনরায় ওই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করে কলেজ শিক্ষক। সর্বশেষ গত ১২ এপ্রিল ওই স্কুলছাত্রীর বাসায় গিয়ে ধর্ষণের উদ্দেশে তাকে জড়িয়ে ধরলে ছাত্রী চিৎকার করে।
চিৎকারের শব্দ পেয়ে ওই স্কুলছাত্রীর খালা এগিয়ে এসে প্রভাষক মুরাদুজ্জামান মুকুলকে আটক করার চেষ্টা করে। এ সময় মুকুল ওই ছাত্রীকে ধাক্কা দিয়ে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে ছাত্রীর কাছ থেকে ঘটনাগুলো জানতে পারে তার পরিবার। এ বিষয়ে ওই ছাত্রীর মা বাদী হয়ে প্রভাষক মুরাদুজ্জামান মুকুলকে আসামি করে ধুনট থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। বৃহস্পতিবার অভিযোগটি মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়। সন্ধ্যায় মামলার আসামি প্রভাষক মুরাদুজ্জামান মুকুলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
ধুনট থানার ওসি কৃপা সিন্ধু বালা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, স্কুলছাত্রীর মা বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। অভিযোগটি মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়েছে। মামলার আসামি প্রভাষক মুরাদুজ্জামান মুকুলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
শুক্রবার, ১৩ মে ২০২২
বগুড়ার ধুনট উপজেলায় ১৬ বছর বয়সী এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় জালশুকা হাবিবুর রহমান কলেজের ইসলামের ইতিহাস বিষয়ের প্রভাষক মুরাদুজ্জামান মুকুলকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১২ মে) সন্ধ্যায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত প্রভাষক মুকুল ধুনট উপজেলার এলাঙ্গী ইউনিয়নের শৈলমারী গ্রামের মতিউর রহমানের ছেলে এবং এলাঙ্গী বাজারের ওষুধ ও ডেকোরেটর ব্যবসায়ী।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, প্রভাষক মুকুল এবং ওই স্কুলছাত্রীর পরিবার একই ভবনে বসবাস করে। যার কারণে তাদের মধ্যে পরিচয় এবং একে-অপরের বাসায় যাওয়া-আসা ছিল। গত ৩ মার্চ সকাল ১১টার দিকে প্রভাষক মুরাদুজ্জামান মুকুল প্রতিবেশী ওই স্কুলছাত্রীর বাসায় যায় এবং সেখান থেকে তাকে জোরপূর্বক নিজের বাসায় নিয়ে আসে। এ সময় দুই বাসায় পরিবারের অন্য সদস্যরা ছিল না।
নিজের বাসায় আনার পর ধর্ষণ করে প্রভাষক মুকুল। এছাড়া ধর্ষণের ঘটনার দৃশ্য নিজের মোবাইল ক্যামেরায় ধারণ করে। পরবর্তীতে ধর্ষণের ভিডিও দেখিয়ে গত ২৪ মার্চ এবং ৫ এপ্রিল পুনরায় ওই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করে কলেজ শিক্ষক। সর্বশেষ গত ১২ এপ্রিল ওই স্কুলছাত্রীর বাসায় গিয়ে ধর্ষণের উদ্দেশে তাকে জড়িয়ে ধরলে ছাত্রী চিৎকার করে।
চিৎকারের শব্দ পেয়ে ওই স্কুলছাত্রীর খালা এগিয়ে এসে প্রভাষক মুরাদুজ্জামান মুকুলকে আটক করার চেষ্টা করে। এ সময় মুকুল ওই ছাত্রীকে ধাক্কা দিয়ে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে ছাত্রীর কাছ থেকে ঘটনাগুলো জানতে পারে তার পরিবার। এ বিষয়ে ওই ছাত্রীর মা বাদী হয়ে প্রভাষক মুরাদুজ্জামান মুকুলকে আসামি করে ধুনট থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। বৃহস্পতিবার অভিযোগটি মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়। সন্ধ্যায় মামলার আসামি প্রভাষক মুরাদুজ্জামান মুকুলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
ধুনট থানার ওসি কৃপা সিন্ধু বালা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, স্কুলছাত্রীর মা বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। অভিযোগটি মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়েছে। মামলার আসামি প্রভাষক মুরাদুজ্জামান মুকুলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।