রাজধানীর মিটফোর্ড পাইকারি ওষুধ মার্কেটে নকল ভেজাল ওষুধের ছড়াছড়ি। মিটফোর্ড ভান্ডারি মার্কেটের নকলবাজ হিসেবে পরিচিত ইসলাম ড্রাগ হাউসের গোপন গোডাউনে গোয়েন্দা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ২৩ হাজার ৮৫০পিস নকল নেপ্রোক্্েরন প্লাস ট্যাবলেট উদ্ধার করছে।
ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ভান্ডারি মার্কেটের ইসলাম ড্রগের মালিক নাজিমুলকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গত সোমববার সন্ধার পর থেকে রাত পর্যন্ত গোপন তথ্যের ভিত্তিতে ওই গোডাউনে অভিযান চালানো হয়। গতকাল গোয়েন্দা পুলিশের জনসংযোগ শাখা থেকে এ সব তথ্য জানিয়েছেন।
গ্রেফতারকৃত নাজিমুল ডিবির জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে,নকল ওষুধকে খাটি বলে বিক্রয়ের জন্য গোডাউনে মজুদ করছিল। তার বিরুদ্ধে বংশাল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ওষুধ দোকান মালিকদের সংগঠন কেমিস্টস এন্ড ড্রাগিস সমিতির কেন্দ্রীয় নেতা আব্দুল হাই সংবাদকে জানান,যারা জীবনরক্ষাকারী ওষুধ নকল করে। তাদের কঠিন শাস্তির আওতায় আনা দরকার। নকল ভেজালের বিরুদ্ধে এ অভিযান চলবে।
নকলবাজ নাজিমুল ইসলামের সাজা হলে অন্যরা আর নকল ওষুধ বিক্রি করবে না। এর আগে এই ওষুধ নকল করার অভিযোগে সমিতি থেকে তার বিরুদ্ধে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এ্যানেসথেসিয়া এন্ড এ্যানালজেসিয়া এন্ড ইনটেনসিভ কেয়ার মেডিসিন বিভাগের প্রফেসর ডাঃ দেবব্রত বনিক বলেন,নেপ্রোক্্েরন প্লাস ট্যাবলেট ব্যাথার ওষুধ। এ ট্যাবলেট কি আটা ময়দা দিয়ে তৈরী করছে। না স্ট্ররয়েড দিয়ে তৈরী করছে তা নিশ্চিত করার জন্য কেমিক্যাল পরীক্ষা করা দরকার। তা হলে বুঝা যাবে এ ওষুধ ব্যবহারে রোগীর কি ক্ষতি হয়েছে।
অপর দিকে দিকে মিটফোর্ড পাইকারি ওষুধ মার্কেটের একাধিক সূত্র জানায়,র্যাব ,ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বিভিন্ন সময় একাধিকবার অভিযান চালিয়েছে। ওই সব অভিযানে ট্রাক ভর্তি নকল ওষুধ উদ্ধার করা হয়েছে। এরপরও থামছে না নকল ভেজাল ওষুধ বিক্রি। ভান্ডারি মেডিসিন মার্কেটের ইসলাম ড্রাগের মালিক নাজিমুল ওরফে মুকুল দীর্ঘদিন ধরে নকল ভেজাল ওষুধ বিক্রি করে বলে অভিযোগ রয়েছে। নকল ওষুধ বিক্রি করে মিরপুরে ভবন তৈরী করেছে। তার দূনীতি ও নকল ওষুধ বিক্রি নিয়ে তদন্ত করলে আরও নেপথ্য কাহিনী বেরিয়ে আসবে।
মঙ্গলবার, ২৪ মে ২০২২
রাজধানীর মিটফোর্ড পাইকারি ওষুধ মার্কেটে নকল ভেজাল ওষুধের ছড়াছড়ি। মিটফোর্ড ভান্ডারি মার্কেটের নকলবাজ হিসেবে পরিচিত ইসলাম ড্রাগ হাউসের গোপন গোডাউনে গোয়েন্দা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ২৩ হাজার ৮৫০পিস নকল নেপ্রোক্্েরন প্লাস ট্যাবলেট উদ্ধার করছে।
ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ভান্ডারি মার্কেটের ইসলাম ড্রগের মালিক নাজিমুলকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গত সোমববার সন্ধার পর থেকে রাত পর্যন্ত গোপন তথ্যের ভিত্তিতে ওই গোডাউনে অভিযান চালানো হয়। গতকাল গোয়েন্দা পুলিশের জনসংযোগ শাখা থেকে এ সব তথ্য জানিয়েছেন।
গ্রেফতারকৃত নাজিমুল ডিবির জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে,নকল ওষুধকে খাটি বলে বিক্রয়ের জন্য গোডাউনে মজুদ করছিল। তার বিরুদ্ধে বংশাল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ওষুধ দোকান মালিকদের সংগঠন কেমিস্টস এন্ড ড্রাগিস সমিতির কেন্দ্রীয় নেতা আব্দুল হাই সংবাদকে জানান,যারা জীবনরক্ষাকারী ওষুধ নকল করে। তাদের কঠিন শাস্তির আওতায় আনা দরকার। নকল ভেজালের বিরুদ্ধে এ অভিযান চলবে।
নকলবাজ নাজিমুল ইসলামের সাজা হলে অন্যরা আর নকল ওষুধ বিক্রি করবে না। এর আগে এই ওষুধ নকল করার অভিযোগে সমিতি থেকে তার বিরুদ্ধে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এ্যানেসথেসিয়া এন্ড এ্যানালজেসিয়া এন্ড ইনটেনসিভ কেয়ার মেডিসিন বিভাগের প্রফেসর ডাঃ দেবব্রত বনিক বলেন,নেপ্রোক্্েরন প্লাস ট্যাবলেট ব্যাথার ওষুধ। এ ট্যাবলেট কি আটা ময়দা দিয়ে তৈরী করছে। না স্ট্ররয়েড দিয়ে তৈরী করছে তা নিশ্চিত করার জন্য কেমিক্যাল পরীক্ষা করা দরকার। তা হলে বুঝা যাবে এ ওষুধ ব্যবহারে রোগীর কি ক্ষতি হয়েছে।
অপর দিকে দিকে মিটফোর্ড পাইকারি ওষুধ মার্কেটের একাধিক সূত্র জানায়,র্যাব ,ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বিভিন্ন সময় একাধিকবার অভিযান চালিয়েছে। ওই সব অভিযানে ট্রাক ভর্তি নকল ওষুধ উদ্ধার করা হয়েছে। এরপরও থামছে না নকল ভেজাল ওষুধ বিক্রি। ভান্ডারি মেডিসিন মার্কেটের ইসলাম ড্রাগের মালিক নাজিমুল ওরফে মুকুল দীর্ঘদিন ধরে নকল ভেজাল ওষুধ বিক্রি করে বলে অভিযোগ রয়েছে। নকল ওষুধ বিক্রি করে মিরপুরে ভবন তৈরী করেছে। তার দূনীতি ও নকল ওষুধ বিক্রি নিয়ে তদন্ত করলে আরও নেপথ্য কাহিনী বেরিয়ে আসবে।