শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার পৈলান মোল্লার কান্দি এলাকার সুরুজ মাদবরের বসতবাড়ী থেকে প্রায় ১৩০ টি গাজা গাছ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
রবিবার(৩১ জুলাই) সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, জাজিরা উপজেলার পূর্বনাওডোবা ইউনিয়নের পৈলান মোল্লার কান্দি গ্রামের হারুন মাদবরের ছেলে সুরুজ মাদবরের বাড়ীর অভ্যন্তরে বসত ঘরের সামনে ও রান্না ঘরের পাশে সারি সারি গাজা গাছ তরতাজা হয়ে বড় হচ্ছে। এলাকাবাসীর ধারণা গাছগুলোর আনুমানিক বয়স হবে ৪-৬ মাস। ঐ বাড়ীতে কোন প্রবেশদ্বার ছিলনা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সুরুজ মাদবর এমনিতে কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ্ করতেন। আগেও মাদকের সাথে তার কিছুটা সংশ্লিষ্টতা ছিল। তিনি মাদক সেবন করতেন।
সুরুজ মাবরের স্ত্রী সুমা আক্তার বলেন, আমরা জানতাম না এগুলা কি গাছ। আমরা ভাবছিলাম ফুলের গাছ তাই যত্ন করছিলাম।
স্থানীয় বাসিন্দা শাহীন চোকদার বলেন, সুরুজ মাদবরের বাড়ীটি এলাকার শেষ প্রান্তে এবং দুর্গম এলাকায় অবস্থিত তাই ওইদিকে কারো নিয়মিত চলাচল নেই। আমরা জানতাম সুরুজ মাদবর কৃষিকাজ এবং পদ্মা নদীতে মাছ শিকার করে কিন্তু ভিতরে ভিতরে এধরনের জঘন্য কাজ করে তা জানা ছিলনা। এধরনে মাদক সেবী ও মাদক ব্যবসায়ীদের কঠোর বিচার হওয়া উচিৎ।
স্থানীয় আরেক বাসিন্দা নুর মোহাম্মদ মুন্সী বলেন, এদের মত মানুষের জন্য আমাদের সন্তানেরা ভুল পথে চলে যাচ্ছে। এদের কঠিন বিচার চাই।
এবিষয়ে পদ্মা দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান সংবাদকে বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সুরুজ মাদবরের বাড়ী থেকে আমরা ছোট বড় শতাধিক গাজা গাছ উদ্ধার করেছি। বাড়ীর মালিক গাজা চাষী সুরুজ মাদবর পালাতক আছে। এবিষয়ে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলার দায়ের করা হয়েছে। আসামীকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
সোমবার, ০১ আগস্ট ২০২২
শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার পৈলান মোল্লার কান্দি এলাকার সুরুজ মাদবরের বসতবাড়ী থেকে প্রায় ১৩০ টি গাজা গাছ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
রবিবার(৩১ জুলাই) সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, জাজিরা উপজেলার পূর্বনাওডোবা ইউনিয়নের পৈলান মোল্লার কান্দি গ্রামের হারুন মাদবরের ছেলে সুরুজ মাদবরের বাড়ীর অভ্যন্তরে বসত ঘরের সামনে ও রান্না ঘরের পাশে সারি সারি গাজা গাছ তরতাজা হয়ে বড় হচ্ছে। এলাকাবাসীর ধারণা গাছগুলোর আনুমানিক বয়স হবে ৪-৬ মাস। ঐ বাড়ীতে কোন প্রবেশদ্বার ছিলনা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সুরুজ মাদবর এমনিতে কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ্ করতেন। আগেও মাদকের সাথে তার কিছুটা সংশ্লিষ্টতা ছিল। তিনি মাদক সেবন করতেন।
সুরুজ মাবরের স্ত্রী সুমা আক্তার বলেন, আমরা জানতাম না এগুলা কি গাছ। আমরা ভাবছিলাম ফুলের গাছ তাই যত্ন করছিলাম।
স্থানীয় বাসিন্দা শাহীন চোকদার বলেন, সুরুজ মাদবরের বাড়ীটি এলাকার শেষ প্রান্তে এবং দুর্গম এলাকায় অবস্থিত তাই ওইদিকে কারো নিয়মিত চলাচল নেই। আমরা জানতাম সুরুজ মাদবর কৃষিকাজ এবং পদ্মা নদীতে মাছ শিকার করে কিন্তু ভিতরে ভিতরে এধরনের জঘন্য কাজ করে তা জানা ছিলনা। এধরনে মাদক সেবী ও মাদক ব্যবসায়ীদের কঠোর বিচার হওয়া উচিৎ।
স্থানীয় আরেক বাসিন্দা নুর মোহাম্মদ মুন্সী বলেন, এদের মত মানুষের জন্য আমাদের সন্তানেরা ভুল পথে চলে যাচ্ছে। এদের কঠিন বিচার চাই।
এবিষয়ে পদ্মা দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান সংবাদকে বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সুরুজ মাদবরের বাড়ী থেকে আমরা ছোট বড় শতাধিক গাজা গাছ উদ্ধার করেছি। বাড়ীর মালিক গাজা চাষী সুরুজ মাদবর পালাতক আছে। এবিষয়ে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলার দায়ের করা হয়েছে। আসামীকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।