সিলেটের এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজের দুই শিক্ষার্থীর ওপর বহিরাগতরা হামলা করেছে। এ হামলার প্রতিবাদে ধর্মঘট করছে হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসকরা। কলেজের শিক্ষার্থীরাও আন্দোলনে যোগ দিয়েছে। হামলার প্রতিবাদে সোমবার রাতে শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন। তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরাও।
সিলেট মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার আজবাহার আলী শেখ বলেন, “পুলিশ হামলাকারীদের শনাক্ত করেছে। তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু করেছে।”
রোববার হাসপাতালে ভর্তিচিকিৎসাধীন এক রোগীর স্বজনরা এক নারী ইন্টার্ন চিকিৎসকের সঙ্গে ‘দুর্ব্যবহার’ করেন। পরে তাদের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এ তথ্য জানিয়েছেন কলেজের শিক্ষার্থীরা ও পুলিশ
জানা গেছে, চিকিৎসকের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের অভিযোগে রোগীর স্বজনদের পুলিশের হাতে তুলে দেয়ার পর সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে কলেজ ক্যাম্পাসে ঢুকে কয়েকজন শিক্ষার্থীকে মারধর করে একদল ‘বহিরাগত’। তাদের পিটুনিতে আহত হন তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী রুদ্র নাথ এবং শেষ বর্ষের নাইমুর রহমান ইমন।
এর প্রতিবাদে এবং জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মেডিকেলের সামনে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান শিক্ষার্থীরা। ইন্টার্ন চিকিৎসকরা হাসপাতালের জরুরি বিভাগ ছাড়া বিভিন্ন ওয়ার্ডে সেবা বন্ধ করে দেন।
পরে হামলাকারীদের গ্রেপ্তার না করা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জনেরও ঘোষণা দিয়েছেন।
ওসমানী মেডিকেল কলেজের ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আহমদ মুন্তাকিম চৌধুরী বলেন, “বহিরাগতদের হামলার প্রতিবাদে আমরা ধর্মঘট ডেকেছি। হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের আগ পর্যন্ত আমরা কাজে যোগ দেব না।”
মেডিকেল কলেজের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রহমান বলেন, শিক্ষার্থীদের উপর হামলা নিন্দনীয়। আমরা এর সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার দাবি করছি।”
ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ধর্মঘটে গেলেও চিকিৎসা সেবায় ‘ব্যঘাত ঘটছে না’ জানিয়ে তিনি বলেন, “আমাদের অন্যান্য চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা রোগীদের সেবা অব্যহত রেখেছেন।”
ওসমানী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. ময়নুল হক বলেন, “শিক্ষার্থীদের উপর বহিরাগতদের হামলার ব্যাপারে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। জড়িতদের শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে।”
মঙ্গলবার, ০২ আগস্ট ২০২২
সিলেটের এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজের দুই শিক্ষার্থীর ওপর বহিরাগতরা হামলা করেছে। এ হামলার প্রতিবাদে ধর্মঘট করছে হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসকরা। কলেজের শিক্ষার্থীরাও আন্দোলনে যোগ দিয়েছে। হামলার প্রতিবাদে সোমবার রাতে শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন। তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরাও।
সিলেট মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার আজবাহার আলী শেখ বলেন, “পুলিশ হামলাকারীদের শনাক্ত করেছে। তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু করেছে।”
রোববার হাসপাতালে ভর্তিচিকিৎসাধীন এক রোগীর স্বজনরা এক নারী ইন্টার্ন চিকিৎসকের সঙ্গে ‘দুর্ব্যবহার’ করেন। পরে তাদের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এ তথ্য জানিয়েছেন কলেজের শিক্ষার্থীরা ও পুলিশ
জানা গেছে, চিকিৎসকের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের অভিযোগে রোগীর স্বজনদের পুলিশের হাতে তুলে দেয়ার পর সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে কলেজ ক্যাম্পাসে ঢুকে কয়েকজন শিক্ষার্থীকে মারধর করে একদল ‘বহিরাগত’। তাদের পিটুনিতে আহত হন তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী রুদ্র নাথ এবং শেষ বর্ষের নাইমুর রহমান ইমন।
এর প্রতিবাদে এবং জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মেডিকেলের সামনে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান শিক্ষার্থীরা। ইন্টার্ন চিকিৎসকরা হাসপাতালের জরুরি বিভাগ ছাড়া বিভিন্ন ওয়ার্ডে সেবা বন্ধ করে দেন।
পরে হামলাকারীদের গ্রেপ্তার না করা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জনেরও ঘোষণা দিয়েছেন।
ওসমানী মেডিকেল কলেজের ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আহমদ মুন্তাকিম চৌধুরী বলেন, “বহিরাগতদের হামলার প্রতিবাদে আমরা ধর্মঘট ডেকেছি। হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের আগ পর্যন্ত আমরা কাজে যোগ দেব না।”
মেডিকেল কলেজের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রহমান বলেন, শিক্ষার্থীদের উপর হামলা নিন্দনীয়। আমরা এর সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার দাবি করছি।”
ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ধর্মঘটে গেলেও চিকিৎসা সেবায় ‘ব্যঘাত ঘটছে না’ জানিয়ে তিনি বলেন, “আমাদের অন্যান্য চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা রোগীদের সেবা অব্যহত রেখেছেন।”
ওসমানী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. ময়নুল হক বলেন, “শিক্ষার্থীদের উপর বহিরাগতদের হামলার ব্যাপারে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। জড়িতদের শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে।”