বগুড়ায় শহরের নাটাইপাড়া এলাকায় চাঁদাবাজী অভিযোগে পুলিশের সোর্সসহ এক এসআইকে স্থানীয় লোকজন আটক করে। এঘটনায় অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য বগুড়া সদর থানার এসআই মাসুদ রানাকে ক্লোজড করা হয়েছে। পুলিশের সোর্স ইকবাল নামে এক ব্যক্তিকে সদর থানা পুলিশ আটক করেছে।
বগুড়া পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়ে বলেন, বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
পুলিশের একাধিক সুত্রসহ এলাকাবাসী জানায়, দুপুরে শহরের দক্ষিন নাপিত পাড়া এলাকার তরুণ চন্দ্রশীল নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে এস আই মাসুদ ও তার সোর্স ইকবাল যান। সেখানে চাঁদাবাজীর টাকার দাবি নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে হাতাহাতি হয়। এক পর্যায়ে বাড়ির লোকজনকে মারপিটও করা হয় বলে অভিযোগ করা হয়।
এক পর্যায়ে স্থানীয় লোকজন সোর্সসহ এসআই মাসুদকে আটক করে বিক্ষোভ করতে থাকে। বিষয়টি পুলিশের জরুরী সহায়তা ৯৯৯ এ জানান হয় বলেও সুত্র জানায়। পরে বগুড়া সদর থানা ও নারুলী থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে যায় এবং সেখান থেকে পুলিশ সদস্য এসআই মাসুদকে উদ্ধার ও সোর্স ইকবালকে আটক করে।
সুত্র জানায়, ক্রিকেট খেলার বেটিং চলছে এমন খবর এসআইকে দিয়েছিলো পুলিশের সোর্স। এতে পুলিশের এসআই মাসুদ রানা ও সোর্স ইকবাল সেখানে গিয়ে জুয়া চালানোর জন্য চাঁদা দাবি করলে বিপত্তি বাঁধে। পরে বিক্ষুদ্ধ লোকজন তাদের আটক করে।
তরুন শীলের পরিবারের সদস্য ভক্তি রানী জানান, তাদের বাড়িতে অবৈধভাবে প্রবেশ করে ভাংচুর ও টাকা দাবি করা হয়েছে। পুলিশ সদস্যের মারপিটে তরুন আহত হয়ে হাসপাতালে রয়েছেন। এ বিষয়ে তারা বিচার দাবি করে বলেন, তাদের বাড়িতে কোন বেটিং হয়না। তরুণ এধরনের কোন কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত নন। একটি সেলুন ও সমিতি পরিচালনা করেন বলে জানান ভক্তি রানী।
এ ব্যাপারে বগুড়ার এসপি জানান, বিষয়টি সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরাফত ইসলামকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে এসআই মাসুদকে ক্লোজড করা হয়েছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জানান, সোর্স হিসাবে অভিযুক্ত ইকবালকে আটক করা হয়েছে এবং এসআই মাসুদ রানাকে পুলিশ লাইন্সে ক্লোজড করা হয়েছে। ওই দু’জন কেন সেখানে গিয়েছিলো এবং মারপিটের বিষয়টি তদন্ত করা হবে।
শুক্রবার, ০৫ আগস্ট ২০২২
বগুড়ায় শহরের নাটাইপাড়া এলাকায় চাঁদাবাজী অভিযোগে পুলিশের সোর্সসহ এক এসআইকে স্থানীয় লোকজন আটক করে। এঘটনায় অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য বগুড়া সদর থানার এসআই মাসুদ রানাকে ক্লোজড করা হয়েছে। পুলিশের সোর্স ইকবাল নামে এক ব্যক্তিকে সদর থানা পুলিশ আটক করেছে।
বগুড়া পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়ে বলেন, বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
পুলিশের একাধিক সুত্রসহ এলাকাবাসী জানায়, দুপুরে শহরের দক্ষিন নাপিত পাড়া এলাকার তরুণ চন্দ্রশীল নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে এস আই মাসুদ ও তার সোর্স ইকবাল যান। সেখানে চাঁদাবাজীর টাকার দাবি নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে হাতাহাতি হয়। এক পর্যায়ে বাড়ির লোকজনকে মারপিটও করা হয় বলে অভিযোগ করা হয়।
এক পর্যায়ে স্থানীয় লোকজন সোর্সসহ এসআই মাসুদকে আটক করে বিক্ষোভ করতে থাকে। বিষয়টি পুলিশের জরুরী সহায়তা ৯৯৯ এ জানান হয় বলেও সুত্র জানায়। পরে বগুড়া সদর থানা ও নারুলী থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে যায় এবং সেখান থেকে পুলিশ সদস্য এসআই মাসুদকে উদ্ধার ও সোর্স ইকবালকে আটক করে।
সুত্র জানায়, ক্রিকেট খেলার বেটিং চলছে এমন খবর এসআইকে দিয়েছিলো পুলিশের সোর্স। এতে পুলিশের এসআই মাসুদ রানা ও সোর্স ইকবাল সেখানে গিয়ে জুয়া চালানোর জন্য চাঁদা দাবি করলে বিপত্তি বাঁধে। পরে বিক্ষুদ্ধ লোকজন তাদের আটক করে।
তরুন শীলের পরিবারের সদস্য ভক্তি রানী জানান, তাদের বাড়িতে অবৈধভাবে প্রবেশ করে ভাংচুর ও টাকা দাবি করা হয়েছে। পুলিশ সদস্যের মারপিটে তরুন আহত হয়ে হাসপাতালে রয়েছেন। এ বিষয়ে তারা বিচার দাবি করে বলেন, তাদের বাড়িতে কোন বেটিং হয়না। তরুণ এধরনের কোন কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত নন। একটি সেলুন ও সমিতি পরিচালনা করেন বলে জানান ভক্তি রানী।
এ ব্যাপারে বগুড়ার এসপি জানান, বিষয়টি সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরাফত ইসলামকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে এসআই মাসুদকে ক্লোজড করা হয়েছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জানান, সোর্স হিসাবে অভিযুক্ত ইকবালকে আটক করা হয়েছে এবং এসআই মাসুদ রানাকে পুলিশ লাইন্সে ক্লোজড করা হয়েছে। ওই দু’জন কেন সেখানে গিয়েছিলো এবং মারপিটের বিষয়টি তদন্ত করা হবে।