বগুড়ায় ফয়সাল ফাইম (১৭) নামের এক স্কুল ছাত্রকে শরীরে সিগারেটের ছ্যাকা ও ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। মঙ্গলবার বেলা ১১টায় উপজেলার মাঝিড়া ইউনিয়নের সাজাপুর পশ্চিমপাড়া গ্রামের একটি কচু ক্ষেতের ড্রেন থেকে পুলিশ লাশ উদ্ধার করেছে।
নিহত ফয়সাল ফাইম সাজাপুর ফকিরপাড়া গ্রামের সাজু মিয়ার পুত্র। ফাইম শাজাহানপুর উপজেলার সুলতানগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, আশুরা উপলক্ষে সোমবার রাতে সাজাপুর ফুলতলা মাদ্রাসায় মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠানে বন্ধুদের সাথে যান ফয়সাল ফাইম। রাত সাড়ে ১১ টা পর্যন্ত মাদ্রাসায় মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠান শেষ হয়। এরপর যে যার মত বাড়ি চলে যান। কিন্তু ফাইম বাড়ি ফিরেনি। মঙ্গলবার সকালে বাড়ির কিছু দূরে একটি কচু ক্ষেতের ড্রেন থেকে ফাইমের মরদেহ পাওয়া যায়।
স্থানীয় একটি সূত্রে জানা গেছে, মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠানে ফাইমের সাথে তার বন্ধুদের ঝগড়া বিবাদ হয়। মরদেহে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন ছাড়াও সিগারেটের আগুন দিয়ে শরীরের অসংখ্য ছ্যাকা দেয়ার চিহ্ন রয়েছে।
শাজাহানপুর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, শরিরের দাগ গুলো সিগারেটের ছ্যাকা কি না তা ডাক্তারি পরীক্ষা ছাড়া বলা যাবে না। হত্যাকান্ডের সাথে জড়িতদের সনাক্ত করতে কাজ চলছে। মরদেহ উদ্ধার করে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার, ০৯ আগস্ট ২০২২
বগুড়ায় ফয়সাল ফাইম (১৭) নামের এক স্কুল ছাত্রকে শরীরে সিগারেটের ছ্যাকা ও ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। মঙ্গলবার বেলা ১১টায় উপজেলার মাঝিড়া ইউনিয়নের সাজাপুর পশ্চিমপাড়া গ্রামের একটি কচু ক্ষেতের ড্রেন থেকে পুলিশ লাশ উদ্ধার করেছে।
নিহত ফয়সাল ফাইম সাজাপুর ফকিরপাড়া গ্রামের সাজু মিয়ার পুত্র। ফাইম শাজাহানপুর উপজেলার সুলতানগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, আশুরা উপলক্ষে সোমবার রাতে সাজাপুর ফুলতলা মাদ্রাসায় মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠানে বন্ধুদের সাথে যান ফয়সাল ফাইম। রাত সাড়ে ১১ টা পর্যন্ত মাদ্রাসায় মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠান শেষ হয়। এরপর যে যার মত বাড়ি চলে যান। কিন্তু ফাইম বাড়ি ফিরেনি। মঙ্গলবার সকালে বাড়ির কিছু দূরে একটি কচু ক্ষেতের ড্রেন থেকে ফাইমের মরদেহ পাওয়া যায়।
স্থানীয় একটি সূত্রে জানা গেছে, মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠানে ফাইমের সাথে তার বন্ধুদের ঝগড়া বিবাদ হয়। মরদেহে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন ছাড়াও সিগারেটের আগুন দিয়ে শরীরের অসংখ্য ছ্যাকা দেয়ার চিহ্ন রয়েছে।
শাজাহানপুর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, শরিরের দাগ গুলো সিগারেটের ছ্যাকা কি না তা ডাক্তারি পরীক্ষা ছাড়া বলা যাবে না। হত্যাকান্ডের সাথে জড়িতদের সনাক্ত করতে কাজ চলছে। মরদেহ উদ্ধার করে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।