নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলায় প্রবাসীর স্ত্রীকে (৩২) অচেতন করে নগ্ন ভিডিও ধারণ করে চাঁদা দাবির অভিযোগে দুই জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গ্রেফতার কৃতরা হলেন, চারখিল উপজেলার কড়িহাটি গ্রামের নুর হোসেন ড্রাইভারের ছেলে মোতাহের হোসেন স্বপন (৩৮) একই গ্রামের মৃত হোসেনের ছেলে মিজানুর রহমান টিপু (২৯)।
সোমবার সকাল ১০টায় চাটখিল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হুমায়ুন কবির খবরটি নিশ্চিত করে বলেন, রোববার রাতে ভুক্তভোগী গৃহবধূ বাদী হয়ে দুইজনকে আসামি করে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে চাটখিল থানায় এ মামলা দায়ের করেন। মামলা নং-৯।
মামলার এজাহার বলা হয়েছে, ৮ আগষ্ট সোমবার এ দুই আসামি সুকৌশলে গৃহবধূর রান্না ঘরে থাকা দুধের সাথে ঘুমের চেতনা নাশক ওষুধ মিশিয়ে দেয়। প্রতিদিনের ন্যায় গৃহবধূ তার সন্তানদের নিয়া রাতের খাওয়া শেষে দুধ পান করে তার শয়ন কক্ষে ঘুমিয়ে পড়ে। রাত অনুমানিক ১টা ৩৫ মিনিটের দিকে ২ আসামি গৃহবধূর শয়ন কক্ষের ঢুকে গৃহবধূর পরিহিত জামা কাপড় খুলে বিবস্ত্র অবস্থায় ছবি ও ভিডিও ধারণ করার সময় স্বপন তাকে জোর করে ধর্ষণের চেষ্টা করে। একপর্যায়ে গৃহবধূর চিৎকারে দুই আসামি পালিয়ে যায়।
এজাহার সূত্রে আরও জানা যায়, পরবর্তীতে গৃহবধূর বিবস্ত্র ছবি আসামি টিপু গৃহবধূর মুঠোফোনে প্রেরণ করে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। দাবিকৃত টাকা না দিলে বিবস্ত্র ছবি ও ভিডিও গৃহবধূর প্রবাসী স্বামীর কাছে প্রেরণসহ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। এছাড়াও গৃহবধূকে কুপ্রস্তাবসহ বিভিন্ন ধরনের হুমকি দেয় আসামিরা।
ওসি আরও জানান,লিখিত অভিযোগ পেয়ে রবিবার রাতেই দুই আসামিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। সোমবার সকালে আসামিদের নোয়াখালী চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরন করা হয়েছে।
সোমবার, ১৫ আগস্ট ২০২২
নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলায় প্রবাসীর স্ত্রীকে (৩২) অচেতন করে নগ্ন ভিডিও ধারণ করে চাঁদা দাবির অভিযোগে দুই জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গ্রেফতার কৃতরা হলেন, চারখিল উপজেলার কড়িহাটি গ্রামের নুর হোসেন ড্রাইভারের ছেলে মোতাহের হোসেন স্বপন (৩৮) একই গ্রামের মৃত হোসেনের ছেলে মিজানুর রহমান টিপু (২৯)।
সোমবার সকাল ১০টায় চাটখিল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হুমায়ুন কবির খবরটি নিশ্চিত করে বলেন, রোববার রাতে ভুক্তভোগী গৃহবধূ বাদী হয়ে দুইজনকে আসামি করে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে চাটখিল থানায় এ মামলা দায়ের করেন। মামলা নং-৯।
মামলার এজাহার বলা হয়েছে, ৮ আগষ্ট সোমবার এ দুই আসামি সুকৌশলে গৃহবধূর রান্না ঘরে থাকা দুধের সাথে ঘুমের চেতনা নাশক ওষুধ মিশিয়ে দেয়। প্রতিদিনের ন্যায় গৃহবধূ তার সন্তানদের নিয়া রাতের খাওয়া শেষে দুধ পান করে তার শয়ন কক্ষে ঘুমিয়ে পড়ে। রাত অনুমানিক ১টা ৩৫ মিনিটের দিকে ২ আসামি গৃহবধূর শয়ন কক্ষের ঢুকে গৃহবধূর পরিহিত জামা কাপড় খুলে বিবস্ত্র অবস্থায় ছবি ও ভিডিও ধারণ করার সময় স্বপন তাকে জোর করে ধর্ষণের চেষ্টা করে। একপর্যায়ে গৃহবধূর চিৎকারে দুই আসামি পালিয়ে যায়।
এজাহার সূত্রে আরও জানা যায়, পরবর্তীতে গৃহবধূর বিবস্ত্র ছবি আসামি টিপু গৃহবধূর মুঠোফোনে প্রেরণ করে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। দাবিকৃত টাকা না দিলে বিবস্ত্র ছবি ও ভিডিও গৃহবধূর প্রবাসী স্বামীর কাছে প্রেরণসহ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। এছাড়াও গৃহবধূকে কুপ্রস্তাবসহ বিভিন্ন ধরনের হুমকি দেয় আসামিরা।
ওসি আরও জানান,লিখিত অভিযোগ পেয়ে রবিবার রাতেই দুই আসামিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। সোমবার সকালে আসামিদের নোয়াখালী চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরন করা হয়েছে।