কক্সবাজারের চকরিয়া-পেকুয়া আসনের সংসদ সদস্য ও চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাফর আলম এবং তার স্ত্রী-সন্তানদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদকের কক্সবাজার জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন মঙ্গলবার (২০সেপ্টম্বর) দুপুর ১২টার দিকে প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। দুদক কর্মকর্তা রিয়াজ উদ্দিন বিষয়টি সংবাদকে নিশ্চিত করেছেন।
জানাযায়, গত ২৪ আগস্ট দুদক কক্সবাজার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন সাংসদ জাফর আলম এবং তার স্ত্রী-সন্তানদের আলাদা চিঠি পাঠান। চিঠিতে জাফর আলম, তার স্ত্রী শাহেদা বেগম, ছেলে তুহিন আলম ও মেয়ে তানিয়া আফরিনকে ৪ সেপ্টেম্বর দুদকের কক্সবাজার কার্যালয়ে হাজির হয়ে সম্পদের হিসাব দিতে বলা হয়। কিন্তু জাফর আলমের আবেদনের প্রেক্ষিতে ২০ সেপ্টেম্বর হাজির হওয়ার দিন ধার্য্য করা হয়।
দুদকের অভিযোগ, সাংসদ জাফর আলমের স্ত্রী শাহেদা বেগম চকরিয়া পৌরসভার পালাকাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। এই এমপি দম্পতি ও তার পরিবারের সদস্যরা সরকারি জমি, চিংড়ি ঘের, জলমহাল দখল, মাদক কারবার, চাঁদাবাজি এবং অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন। এছাড়া শাহেদা বেগম দীর্ঘদিন তার কর্মস্থল পালাকাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যান না বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
এ নিয়ে সংসদ সদস্য জাফর আলম দুদকের সম্পদ অনুসন্ধানকে চিহ্নিত মহলের ষড়যন্ত্র বলে দাবি করেছেন। তিনি বলেন, এটা শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ সময় তিনি দুদকের তদন্তে সহযোগিতা করবেন বলেও জানান।
মঙ্গলবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২
কক্সবাজারের চকরিয়া-পেকুয়া আসনের সংসদ সদস্য ও চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাফর আলম এবং তার স্ত্রী-সন্তানদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদকের কক্সবাজার জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন মঙ্গলবার (২০সেপ্টম্বর) দুপুর ১২টার দিকে প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। দুদক কর্মকর্তা রিয়াজ উদ্দিন বিষয়টি সংবাদকে নিশ্চিত করেছেন।
জানাযায়, গত ২৪ আগস্ট দুদক কক্সবাজার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন সাংসদ জাফর আলম এবং তার স্ত্রী-সন্তানদের আলাদা চিঠি পাঠান। চিঠিতে জাফর আলম, তার স্ত্রী শাহেদা বেগম, ছেলে তুহিন আলম ও মেয়ে তানিয়া আফরিনকে ৪ সেপ্টেম্বর দুদকের কক্সবাজার কার্যালয়ে হাজির হয়ে সম্পদের হিসাব দিতে বলা হয়। কিন্তু জাফর আলমের আবেদনের প্রেক্ষিতে ২০ সেপ্টেম্বর হাজির হওয়ার দিন ধার্য্য করা হয়।
দুদকের অভিযোগ, সাংসদ জাফর আলমের স্ত্রী শাহেদা বেগম চকরিয়া পৌরসভার পালাকাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। এই এমপি দম্পতি ও তার পরিবারের সদস্যরা সরকারি জমি, চিংড়ি ঘের, জলমহাল দখল, মাদক কারবার, চাঁদাবাজি এবং অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন। এছাড়া শাহেদা বেগম দীর্ঘদিন তার কর্মস্থল পালাকাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যান না বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
এ নিয়ে সংসদ সদস্য জাফর আলম দুদকের সম্পদ অনুসন্ধানকে চিহ্নিত মহলের ষড়যন্ত্র বলে দাবি করেছেন। তিনি বলেন, এটা শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ সময় তিনি দুদকের তদন্তে সহযোগিতা করবেন বলেও জানান।