সাভারে ছুরিকাঘাতে রহিজ উদ্দিন (৩০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।তবে যুবকের মৃত্যু কি ভাবে ঘটেছে তার বিস্তারিত জানাতে পারেনি পুলিশের সদস্যরা।
শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সাভারের চাপাইন তালতলা মহল্লার এ ঘটনা ঘটে।
নিহত রহিজ সাভার চাপাইন মহল্লার লোকমান হোসেনের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান,নিহত রহিজ মাদক সেবী ছিলেন।দুপুরে মাদক সেবীদের সাথে ঝগড়ার এক পর্যায়ে তাকে ছুরি দিয়ে করা হয়েছে।পরে তাকে আহত অবস্থায় দ্রুত উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে।
এবিষয় সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা.সায়মুল হুদা জানান,রহিজ উদ্দিনকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল।পরে নিহতের স্বজনরা বিস্তারিত কোনও তথ্য না দিয়ে এবং পুলিশকে ঘটনা না জানিয়ে ওই যুবকের মরদেহ নিয়ে যায়।তবে সাভার মডেল থানায় ঘটনাটি জানানো হয়েছে।
তবে ঘটনাস্থলে থাকা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মাহবুবুর রহমান ওই যুবকের কি ভাবে মৃত্যু হয়েছে তা নিশ্চিত করতে পারেনি।সেই সাথে তার শরীরের কিসের আঘাত রয়েছে তাও নিশ্চিত নন বলে জানান ঘটনাস্থলে থাকা পুলিশের ওই এসআই।
এবিষয়ে সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মাইনুল ইসলাম জানান,পুলিশকে না জানিয়ে মরদেহ নিয়ে গিয়েছিল স্বজরা।পরে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।নিহতের স্বজনরা ময়না তদন্তের জন্য রাজি নয়। তবে ছুরির আঘাতের চিহ্ন রয়েছে নিহতের শরীরের বলে জানান পুলিশের ওই কর্মকর্তা।
শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
সাভারে ছুরিকাঘাতে রহিজ উদ্দিন (৩০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।তবে যুবকের মৃত্যু কি ভাবে ঘটেছে তার বিস্তারিত জানাতে পারেনি পুলিশের সদস্যরা।
শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সাভারের চাপাইন তালতলা মহল্লার এ ঘটনা ঘটে।
নিহত রহিজ সাভার চাপাইন মহল্লার লোকমান হোসেনের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান,নিহত রহিজ মাদক সেবী ছিলেন।দুপুরে মাদক সেবীদের সাথে ঝগড়ার এক পর্যায়ে তাকে ছুরি দিয়ে করা হয়েছে।পরে তাকে আহত অবস্থায় দ্রুত উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে।
এবিষয় সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা.সায়মুল হুদা জানান,রহিজ উদ্দিনকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল।পরে নিহতের স্বজনরা বিস্তারিত কোনও তথ্য না দিয়ে এবং পুলিশকে ঘটনা না জানিয়ে ওই যুবকের মরদেহ নিয়ে যায়।তবে সাভার মডেল থানায় ঘটনাটি জানানো হয়েছে।
তবে ঘটনাস্থলে থাকা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মাহবুবুর রহমান ওই যুবকের কি ভাবে মৃত্যু হয়েছে তা নিশ্চিত করতে পারেনি।সেই সাথে তার শরীরের কিসের আঘাত রয়েছে তাও নিশ্চিত নন বলে জানান ঘটনাস্থলে থাকা পুলিশের ওই এসআই।
এবিষয়ে সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মাইনুল ইসলাম জানান,পুলিশকে না জানিয়ে মরদেহ নিয়ে গিয়েছিল স্বজরা।পরে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।নিহতের স্বজনরা ময়না তদন্তের জন্য রাজি নয়। তবে ছুরির আঘাতের চিহ্ন রয়েছে নিহতের শরীরের বলে জানান পুলিশের ওই কর্মকর্তা।