ধর্ষণ মামলার আসামি উপসচিব এ কে এম রেজাউল করিমকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে সরকার। গত ২১ নভেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে অসদাচরণের দায়ে তাকে অবসরে পাঠানোর কথা জানানো হয়েছে। এর আগে ধর্ষণ মামলার আসামি হিসেবে আগেই সাময়িকভাবে বরখাস্ত হয়েছিলেন তিনি।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, উপসচিব রেজাউল করিম জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রে পরিচালক থাকার সময়ে তার বিরুদ্ধে মামলা হয়। তদন্ত শেষে আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০–এর ৯(১) ধারায় (ধর্ষণের অভিযোগ) অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। কিন্তু অভিযোগ ওঠে, তিনি ওই মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বাদীকে ভয়ভীতি প্রদর্শন, হুমকি ও শারীরিক নির্যাতন করেন। এ বিষয়েও তার বিরুদ্ধে থানায় আরেকটি ফৌজদারি মামলা হয়। তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পান।
একপর্যায়ে ২০১৯ সালের জুনে তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয় এবং অসদাচরণের অভিযোগে বিভাগীয় মামলা করা হয়। তদন্তে তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অসদাচরণের অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়। এরপর অন্যান্য প্রক্রিয়া শেষ করে তাঁকে গুরুদণ্ড হিসেবে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয় বলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২২
ধর্ষণ মামলার আসামি উপসচিব এ কে এম রেজাউল করিমকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে সরকার। গত ২১ নভেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে অসদাচরণের দায়ে তাকে অবসরে পাঠানোর কথা জানানো হয়েছে। এর আগে ধর্ষণ মামলার আসামি হিসেবে আগেই সাময়িকভাবে বরখাস্ত হয়েছিলেন তিনি।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, উপসচিব রেজাউল করিম জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রে পরিচালক থাকার সময়ে তার বিরুদ্ধে মামলা হয়। তদন্ত শেষে আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০–এর ৯(১) ধারায় (ধর্ষণের অভিযোগ) অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। কিন্তু অভিযোগ ওঠে, তিনি ওই মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বাদীকে ভয়ভীতি প্রদর্শন, হুমকি ও শারীরিক নির্যাতন করেন। এ বিষয়েও তার বিরুদ্ধে থানায় আরেকটি ফৌজদারি মামলা হয়। তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পান।
একপর্যায়ে ২০১৯ সালের জুনে তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয় এবং অসদাচরণের অভিযোগে বিভাগীয় মামলা করা হয়। তদন্তে তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অসদাচরণের অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়। এরপর অন্যান্য প্রক্রিয়া শেষ করে তাঁকে গুরুদণ্ড হিসেবে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয় বলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।