alt

অপরাধ ও দুর্নীতি

টাঙ্গাইলের তিন উপজেলায় পাহাড় কেটে লাল মাটি বিক্রি

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, টাঙ্গাইল : সোমবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২২

টাঙ্গাইলের ঘাটাইল, কালিহাতী ও সখীপুর উপজেলার ২১টি স্থানে পাহাড় কেটে লাল মাটি বিক্রির মহোৎসব চলছে। স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় পাহাড় কাটা হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এর ফলে বর্ষাকালে ওইসব এলাকায় পাহাড় ধসের আশঙ্কা সৃষ্টি হচ্ছে।

জানা গেছে, ঘাটাইল উপজেলার দেওপাড়া, বারইপাড়া, টেগুড়িচালা, ঢেলুটিয়া, ঘোড়ামারা, লক্ষিন্দর ইউনিয়নের মনতলা, দুলালিয়া, আবেদালী, কাজলা, সানবান্ধা, গারোবাজার, কালিহাতী উপজেলার মরিচা, সখীপুর উপজেলার সাপিয়ার চালা, বাগেরবাড়ি, ইন্দারজানী, গড়বাড়ি, বহেড়াতৈল, আড়াংচালা, আমতৈল, আমগাছ চালা ও গিলাচালা নামকস্থান থেকে অবাধে লাল মাটির পাহাড় কেটে মাটি বিক্রি করা হচ্ছে। কতিপয় ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা, বন বিভাগের বিট ও রেঞ্জ কর্মকর্তাদের জ্ঞাতসারে স্ব স্ব স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় এক শ্রেণীর ব্যবসায়ীরা রীতিমতো বেকু বসিয়ে দিনরাত ট্রাক, মাহিন্দ্র ট্রাক ও ড্রাম ট্রাক দিয়ে ওই সব মাটি স্থানীয় ইটভাটাসহ বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করছে। ভূমি আইন উপেক্ষা করে বিভিন্ন এলাকায় দেদারছে চলছে লালমাটির পাহাড় কাটা। এক্ষেত্রে কেউ পুকুর খনন, আবার কেউবা বাড়িঘর তৈরি করার অজুহাত দেখাচ্ছে। মূলত পাহাড় কাটার এই মাটি বিক্রি করা হচ্ছে উপজেলার ইটভাটাসহ বিভিন্ন স্থানে। এতে করে দিন দিন কমে যাচ্ছে ফসলি জমির পরিমাণ। অন্যদিকে ইটভাটার চাহিদা মেটাতে কাটা হচ্ছে ফসলি জমির উপরিভাগ।

এই মাটি বহনকারী ট্রাক চলাচলে নষ্ট হচ্ছে গ্রামীণ কাঁচা-পাকা রাস্তা। উপজেলার লক্ষিন্দর ইউনিয়নের মনতলা, দুলালিয়া, আবেদালী, কাজলা, সানবান্ধা, গারোবাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় পুকুর খননের হিড়িক পড়ে গেছে। লক্ষিন্দর ইউনিয়নের মনতলা গ্রামের ভেকু সিন্ডিকেটের অন্যতম হোতা শামসুল হক চৌধুরী প্রকাশ্যে কাটছেন লালমাটির পাহাড়।

এছাড়া বিভিন্ন এলাকার ফসলি জমির মাটি কেটে বিক্রি করা হচ্ছে ইটভাটায়। গাড়ি প্রতি মাটি বিক্রি হচ্ছে ৮ থেকে ১৫শ’ টাকায়। অন্যদিকে সাগরদিঘী ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় বনবিভাগ এবং সরকারি সম্পত্তির মাটি কেটেও বিক্রি করেছেন এলাকার কতিপয় অসাধু ব্যক্তি।

স্থানীয়রা জানায়, দিনে মাটির ট্রাক কম আসা-যাওয়া করলেও রাত ৮টার পর থেকে ভোর পর্যন্ত শতাধিক ট্রাক দিয়ে মাটি নেয়া হয়। এসব স্থানীয় মাটি ব্যবসায়ীদের মদদ দিচ্ছেন স্থানীয় প্রভাবশালী আওয়ামী লীগের কতিপয় নেতারা।

কয়েকজন মাটি ব্যবসায়ীরা জানান, ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা, বন বিভাগের বিট ও রেঞ্জ কর্মকর্তাদের মৌখিক অনুমতি নিয়েই তারা পাহাড়ের মাটি কাটছেন। তাছাড়া স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদেরও প্রতি মাসে টাকা দিয়ে সমর্থন নিতে হয়। দিনশেষে তাদের হাতে দিনমজুরির টাকাই থাকে। কোন কাজ নাই, তাই তারা মাটির ব্যবসা করে কোন রকমে দিনাতিপাত করছেন। মনতলা গ্রামের ভেকু সিন্ডিকেটের হোতা শামসুল হক চৌধুরী বলেন, আমি তো একা না, আমার মতো অনেকেই পাহাড়ি লাল মাটি কাটছেন। স্থানীয়দের অভিযোগ, ভূমি অফিসের কিছু কর্মকর্তার সঙ্গে যোগসাজশে মাটি ব্যবসায়ীরা সপ্তাহের বৃহস্পতি থেকে শনিবার পর্যন্ত নির্বিগ্নে মাটি কেটে বিক্রি করছেন।

টাঙ্গাইল বন বিভাগের বহেড়াতৈল রেঞ্জ কর্মকর্তা জানান, তিনি এ রেঞ্জে নতুন এসেছেন। বন বিভাগের ভূমির পাশে ব্যক্তি মালিকানাধীন জমির মাটি কেটে বিক্রি করা হচ্ছে বলে তিনি শুনেছেন। তিনি সরেজমিন দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন। তাছাড়া ব্যক্তি মালিকাধীন জায়গা কেটে জমির শ্রেণী পরিবর্তনের বিষয়ে তাদের কিছু করণীয় নেই।

ঘাটাইল উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, ঘাটাইলে কৃষি জমির পরিমাণ ২৭ হাজার ৮৫১ হেক্টর। এর মধ্যে তিন ফসলি জমি ১৭ হাজার ২১৮ হেক্টর, দুই ফসলি ৮ হাজার ১৮৫ হেক্টর ও এক ফসলি জমির পরিমাণ ২ হাজার ৩১১ হেক্টর।

এ বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক জমির উদ্দিন বলেন, তিনি পাহাড় কাটা বা মাটি কেটে জমির শ্রেণী পরিবর্তনের বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন। সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে তিনি যথাযথ ব্যবস্থা নিবেন। এছাড়া সরজমিন পরিদর্শন করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান।

ছাত্রদল নেতাসহ ৬ জন গ্রেপ্তার

ছাত্রদল নেতাসহ ৬ জন গ্রেপ্তার

গ্রাহকের সাড়ে তিন কোটি টাকা নিয়ে উধাও সমবায় কর্মকর্তা

রাজধানীতে ২০৯টি মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭

নারী সাংবাদিককে শ্লীলতাহানি, ঢাকা থেকে একজন গ্রেপ্তার

হত্যার টার্গেট নিয়ে পুলিশের ওপর এই হামলা

ছবি

কোটা আন্দোলন : বাসার ভেতরে গুলিতে শিশুর করুণ মৃত্যু

নাশকতার অভিযোগে সারাদেশে সাড়ে ৫ হাজার গ্রেপ্তার

কিশোরী কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে জন্মদাতার যাবজ্জীবন

ছবি

সিলেটে ৭ জুয়াড়ি গ্রেফতার

প্রশ্নপত্র কিনে সহযোগী দুই ভাইকে দিতেন পিএসসির অফিস সহায়ক সাজেদুল

ছবি

গরুকাণ্ডে ফাঁসছেন সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরান ও প্রাণিসম্পদের কর্মকর্তারা

ছবি

এমপি আজীম খুন : আরও দুই খুনি ভারতে

ছাত্রীকে আটকে রেখে ধর্ষণ, নির্যাতন

ছবি

প্রশ্ন ফাঁস: বরখাস্ত ৫ কর্মীর বিষয়ে তদন্ত করতে দুদকে চিঠি দিলো পিএসসি

ছবি

স্ত্রীসহ ডিপিডিসির ব্যবস্থাপকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

ছবি

প্রশ্নফাঁসের মাস্টারমাইন্ড নোমান সিদ্দিক

ছবি

প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনায় পিএসসির ২ উপপরিচালকসহ ১৭ জন গ্রেপ্তার

ছবি

অভিযোগ গঠন বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে ড. ইউনূস

ছবি

জয়পুরহাটে তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

ছবি

মুন্সীগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যানকে গুলি করে হত্যা

জাটকা নিধন রোধে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮ হাজার জেলে

ছবি

ঘোড়াঘাটে টিকটকের আড়ালে সমকামী ভিডিও তৈরি, পুলিশের জালে দুই যুবক

ছবি

এনবিআরের সাবেক কর্মকর্তা মতিউরের পরিবারের সম্পদ ক্রোকের নির্দেশ

ছবি

ড. ইউনূসসহ ৪ জনের জামিনের মেয়াদ ফের বাড়লো

ছবি

"অবৈধ সম্পদ: চিত্রনায়ক শান্ত খানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা দায়ের"

ছবি

১৩ বছর পর সাভারে সাবেক এমপির স্ত্রী হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

ছবি

সাজা কখনও স্থগিত হয় না : ড. ইউনূসের মামলার পর্যবেক্ষণে হাইকোর্ট

ছবি

সাবেক ডিসি ও জজসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের অভিযোগপত্র দাখিল

ছবি

নকল কসমেটিকস উৎপাদন : ৭ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা সাড়ে ১৪ লাখ টাকা

চাঁদপুরে কোহিনুর হত্যা মামলায় ২ আসামীর মৃত্যুদণ্ড

ছবি

মাথাচাড়া দিচ্ছে নিত্য-নতুন সাইবার অপরাধ: সিক্যাফ’র গবেষণা

ছবি

কেন্দ্রে প্রভাষকসহ ১০ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

ছাগলকাণ্ডে বেরিয়ে আসছে আরও দুর্নীতি

সোনারগাঁয়ে বিচার শালিসে সন্ত্রাসী হামলায় দলিল লেখক গুলিবিদ্ধ

ছবি

নরসিংদীতে ভূয়া পুলিশ আটক

tab

অপরাধ ও দুর্নীতি

টাঙ্গাইলের তিন উপজেলায় পাহাড় কেটে লাল মাটি বিক্রি

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, টাঙ্গাইল

সোমবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২২

টাঙ্গাইলের ঘাটাইল, কালিহাতী ও সখীপুর উপজেলার ২১টি স্থানে পাহাড় কেটে লাল মাটি বিক্রির মহোৎসব চলছে। স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় পাহাড় কাটা হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এর ফলে বর্ষাকালে ওইসব এলাকায় পাহাড় ধসের আশঙ্কা সৃষ্টি হচ্ছে।

জানা গেছে, ঘাটাইল উপজেলার দেওপাড়া, বারইপাড়া, টেগুড়িচালা, ঢেলুটিয়া, ঘোড়ামারা, লক্ষিন্দর ইউনিয়নের মনতলা, দুলালিয়া, আবেদালী, কাজলা, সানবান্ধা, গারোবাজার, কালিহাতী উপজেলার মরিচা, সখীপুর উপজেলার সাপিয়ার চালা, বাগেরবাড়ি, ইন্দারজানী, গড়বাড়ি, বহেড়াতৈল, আড়াংচালা, আমতৈল, আমগাছ চালা ও গিলাচালা নামকস্থান থেকে অবাধে লাল মাটির পাহাড় কেটে মাটি বিক্রি করা হচ্ছে। কতিপয় ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা, বন বিভাগের বিট ও রেঞ্জ কর্মকর্তাদের জ্ঞাতসারে স্ব স্ব স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় এক শ্রেণীর ব্যবসায়ীরা রীতিমতো বেকু বসিয়ে দিনরাত ট্রাক, মাহিন্দ্র ট্রাক ও ড্রাম ট্রাক দিয়ে ওই সব মাটি স্থানীয় ইটভাটাসহ বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করছে। ভূমি আইন উপেক্ষা করে বিভিন্ন এলাকায় দেদারছে চলছে লালমাটির পাহাড় কাটা। এক্ষেত্রে কেউ পুকুর খনন, আবার কেউবা বাড়িঘর তৈরি করার অজুহাত দেখাচ্ছে। মূলত পাহাড় কাটার এই মাটি বিক্রি করা হচ্ছে উপজেলার ইটভাটাসহ বিভিন্ন স্থানে। এতে করে দিন দিন কমে যাচ্ছে ফসলি জমির পরিমাণ। অন্যদিকে ইটভাটার চাহিদা মেটাতে কাটা হচ্ছে ফসলি জমির উপরিভাগ।

এই মাটি বহনকারী ট্রাক চলাচলে নষ্ট হচ্ছে গ্রামীণ কাঁচা-পাকা রাস্তা। উপজেলার লক্ষিন্দর ইউনিয়নের মনতলা, দুলালিয়া, আবেদালী, কাজলা, সানবান্ধা, গারোবাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় পুকুর খননের হিড়িক পড়ে গেছে। লক্ষিন্দর ইউনিয়নের মনতলা গ্রামের ভেকু সিন্ডিকেটের অন্যতম হোতা শামসুল হক চৌধুরী প্রকাশ্যে কাটছেন লালমাটির পাহাড়।

এছাড়া বিভিন্ন এলাকার ফসলি জমির মাটি কেটে বিক্রি করা হচ্ছে ইটভাটায়। গাড়ি প্রতি মাটি বিক্রি হচ্ছে ৮ থেকে ১৫শ’ টাকায়। অন্যদিকে সাগরদিঘী ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় বনবিভাগ এবং সরকারি সম্পত্তির মাটি কেটেও বিক্রি করেছেন এলাকার কতিপয় অসাধু ব্যক্তি।

স্থানীয়রা জানায়, দিনে মাটির ট্রাক কম আসা-যাওয়া করলেও রাত ৮টার পর থেকে ভোর পর্যন্ত শতাধিক ট্রাক দিয়ে মাটি নেয়া হয়। এসব স্থানীয় মাটি ব্যবসায়ীদের মদদ দিচ্ছেন স্থানীয় প্রভাবশালী আওয়ামী লীগের কতিপয় নেতারা।

কয়েকজন মাটি ব্যবসায়ীরা জানান, ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা, বন বিভাগের বিট ও রেঞ্জ কর্মকর্তাদের মৌখিক অনুমতি নিয়েই তারা পাহাড়ের মাটি কাটছেন। তাছাড়া স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদেরও প্রতি মাসে টাকা দিয়ে সমর্থন নিতে হয়। দিনশেষে তাদের হাতে দিনমজুরির টাকাই থাকে। কোন কাজ নাই, তাই তারা মাটির ব্যবসা করে কোন রকমে দিনাতিপাত করছেন। মনতলা গ্রামের ভেকু সিন্ডিকেটের হোতা শামসুল হক চৌধুরী বলেন, আমি তো একা না, আমার মতো অনেকেই পাহাড়ি লাল মাটি কাটছেন। স্থানীয়দের অভিযোগ, ভূমি অফিসের কিছু কর্মকর্তার সঙ্গে যোগসাজশে মাটি ব্যবসায়ীরা সপ্তাহের বৃহস্পতি থেকে শনিবার পর্যন্ত নির্বিগ্নে মাটি কেটে বিক্রি করছেন।

টাঙ্গাইল বন বিভাগের বহেড়াতৈল রেঞ্জ কর্মকর্তা জানান, তিনি এ রেঞ্জে নতুন এসেছেন। বন বিভাগের ভূমির পাশে ব্যক্তি মালিকানাধীন জমির মাটি কেটে বিক্রি করা হচ্ছে বলে তিনি শুনেছেন। তিনি সরেজমিন দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন। তাছাড়া ব্যক্তি মালিকাধীন জায়গা কেটে জমির শ্রেণী পরিবর্তনের বিষয়ে তাদের কিছু করণীয় নেই।

ঘাটাইল উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, ঘাটাইলে কৃষি জমির পরিমাণ ২৭ হাজার ৮৫১ হেক্টর। এর মধ্যে তিন ফসলি জমি ১৭ হাজার ২১৮ হেক্টর, দুই ফসলি ৮ হাজার ১৮৫ হেক্টর ও এক ফসলি জমির পরিমাণ ২ হাজার ৩১১ হেক্টর।

এ বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক জমির উদ্দিন বলেন, তিনি পাহাড় কাটা বা মাটি কেটে জমির শ্রেণী পরিবর্তনের বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন। সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে তিনি যথাযথ ব্যবস্থা নিবেন। এছাড়া সরজমিন পরিদর্শন করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান।

back to top