ব্রাক্ষণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে আধিপত্য বিস্তার ও পূর্ব বিরোধের জের ধরে সাবেক ইউপি সদস্য, আওয়ামী লীগ নেতা অলি মিয়া-(৪৮) কে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষের লোকেরা।
গত রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার ছলিমাবাদ ইউনিয়নের তাতুয়াকান্দি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে পুলিশ মুরশিদ মিয়া-(৪৫), ফুল মিয়া-(৩৬), স্বর্ণালী আক্তার -(২৩) ও শিল্পী বেগমকে আটক করেছে।
নিহত অলি মিয়া ছলিমাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার এবং তাতুয়াকান্দি গ্রামের মৃত সহিদ মিয়ার ছেলে।
পুলিশ, স্থানীয় সূত্র ও পরিবারের সদস্যরা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার ও বিল থেকে মাটি কাটার ঘটনাকে কেন্দ্র করে সাবেক মেম্বার অলি মিয়ার সাথে একই এলাকার ইকবাল মিয়ার বিরোধ চলে আসছিলো। এনিয়ে উভয় দলের মধ্যে একাধিক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। আদালতে পাল্টাপাল্টি মামলা চলমান। অলি মিয়া তার পরিবার পরিজনসহ উপজেলা সদরে বসবাস করতো।
গত রোববার সন্ধ্যায় অলি মিয়া বাড়িতে যাওয়ার পথে বাড়ির সন্নিকটে পৌছলে তাকে একা পেয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন তাকে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে।
স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রঞ্জন বর্মন তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ব্যাপারে ছলিমাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আনিছুজ্জামান বকুল বলেন, অলি মেম্বার ছলিমাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। তার হত্যাকান্ডের সাথে জড়িতদের আমরা দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করি।
এ ব্যাপারে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম জানান, সোমবার ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিহত অলি মিয়ার ময়নাতদন্ত শেষে তার লাশ স্বজনদের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। লাশ দাফনের পর মামলা হবে। তিনি বলেন, হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার সন্দেহে পুলিশ মুরশিদ মিয়া-(৪৫), ফুল মিয়া-(৩৬), স্বর্ণালী আক্তার-(২৩) ও শিল্পী বেগমকে আটক করেছে।
তিনি বলেন, ইকবালের বিরুদ্ধে বাঞ্ছারামপুর থানায় ৯টি ও অলি মিয়ার বিরুদ্ধে ৪টি মামলা রয়েছে। এলাকার পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণ আছে। এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
সোমবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৩
ব্রাক্ষণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে আধিপত্য বিস্তার ও পূর্ব বিরোধের জের ধরে সাবেক ইউপি সদস্য, আওয়ামী লীগ নেতা অলি মিয়া-(৪৮) কে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষের লোকেরা।
গত রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার ছলিমাবাদ ইউনিয়নের তাতুয়াকান্দি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে পুলিশ মুরশিদ মিয়া-(৪৫), ফুল মিয়া-(৩৬), স্বর্ণালী আক্তার -(২৩) ও শিল্পী বেগমকে আটক করেছে।
নিহত অলি মিয়া ছলিমাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার এবং তাতুয়াকান্দি গ্রামের মৃত সহিদ মিয়ার ছেলে।
পুলিশ, স্থানীয় সূত্র ও পরিবারের সদস্যরা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার ও বিল থেকে মাটি কাটার ঘটনাকে কেন্দ্র করে সাবেক মেম্বার অলি মিয়ার সাথে একই এলাকার ইকবাল মিয়ার বিরোধ চলে আসছিলো। এনিয়ে উভয় দলের মধ্যে একাধিক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। আদালতে পাল্টাপাল্টি মামলা চলমান। অলি মিয়া তার পরিবার পরিজনসহ উপজেলা সদরে বসবাস করতো।
গত রোববার সন্ধ্যায় অলি মিয়া বাড়িতে যাওয়ার পথে বাড়ির সন্নিকটে পৌছলে তাকে একা পেয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন তাকে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে।
স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রঞ্জন বর্মন তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ব্যাপারে ছলিমাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আনিছুজ্জামান বকুল বলেন, অলি মেম্বার ছলিমাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। তার হত্যাকান্ডের সাথে জড়িতদের আমরা দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করি।
এ ব্যাপারে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম জানান, সোমবার ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিহত অলি মিয়ার ময়নাতদন্ত শেষে তার লাশ স্বজনদের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। লাশ দাফনের পর মামলা হবে। তিনি বলেন, হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার সন্দেহে পুলিশ মুরশিদ মিয়া-(৪৫), ফুল মিয়া-(৩৬), স্বর্ণালী আক্তার-(২৩) ও শিল্পী বেগমকে আটক করেছে।
তিনি বলেন, ইকবালের বিরুদ্ধে বাঞ্ছারামপুর থানায় ৯টি ও অলি মিয়ার বিরুদ্ধে ৪টি মামলা রয়েছে। এলাকার পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণ আছে। এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।