ঠেকানো যাচ্ছে না ইয়াবা পাচার
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে নানা কৌশলে ইয়াবাসহ অন্যান্য মাদক আনা ও পাচার করা হচ্ছে। এর মধ্যে কেউ পেটের ভিতরে বিশেষ কায়দায় ইয়াবা আনে। আবার কেউ পায়ূপথে পোটলা বেঁেধ ঢুকিয়ে ইয়াবা আনা হচ্ছে। কেউ তার ব্যবহ্নত জিনিসপত্রের মধ্যে লুকিয়ে ইয়াবা পাচার করে।
সম্প্রতি বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্ব প্রাপ্ত এয়ারপোট (১৩) আর্মড পুলিশ একাধিক ইয়াবার চালান জব্দ করেছেন। গত শুক্রবার সর্বশেষ ৩ হাজার ৫শ৬৫ পিস ইয়াবা উদ্ধার করছে। এই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে জাহিদ হোসেন নামে টেকনাফের এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শনিবার বিমানবন্দর আর্মড পুলিশের কমান্ডিং অফিসার (আ্যাডিশনাল ডিআইজি) তোফায়েল আহাম্মদ এই সব তথ্য জানিয়েছেন।
আটককৃত জাহিদকে জিজ্ঞাসাবাদ ও তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে তার কাধে ঝুলানো কলো ব্যাগ থেকে পলিথিনের প্যাকেটে রাখা লালচে গোলাপী রংয়ের আ্যামফিটামিনযুক্ত ইয়াবা ট্যাবলেট ও একটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করেছে।
ইয়াবা ট্যাবলেট গুলোর ওজন ৩৩০ গ্রাম। উদ্ধারকৃত ইয়াবা ট্যাবলেটের মূল্য ১০ লাখ উনসত্তর হাজার পাঁচশত টাকা। অভিযুক্ত ওই আসামির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আর অভিযুক্তকে বিমানবন্দর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এর আগে এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ বিমানবন্দরে অভিযান চালিয়ে সন্দেহ ভাজন একাধিক ব্যক্তির কাছ থেকে ইয়াবা ,স্বর্ণসহ অন্যান্য আলামত উদ্ধার করছে। ওই সব ঘটনায় আইনী ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। একের পর এক ইয়াবার চালান ও স্বর্ণ লংকার উদ্ধার করলেও মাদক ঠেকানো যাচ্ছে না। বিমানবন্দরের আভ্যান্তরিণ টার্মিনাল ও পাবলিক টয়লেটের আশপাশ এলাকায় নানা বেশে অবস্থানকারিরা ইয়াবাসহ অন্যান্য মাদক চোরাচালানী করছে। আবার কেউ যাত্রী হয়রানী ও্র প্রতারণা করে আসছে। এই ভাবে সংঘবদ্ধ চক্র বিমানবন্দর এলাকায় নানা বেশে অবস্থান নিয়ে চোরাচালানী ও মাদক ব্যবসা করছে।
ঠেকানো যাচ্ছে না ইয়াবা পাচার
রোববার, ২৮ মে ২০২৩
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে নানা কৌশলে ইয়াবাসহ অন্যান্য মাদক আনা ও পাচার করা হচ্ছে। এর মধ্যে কেউ পেটের ভিতরে বিশেষ কায়দায় ইয়াবা আনে। আবার কেউ পায়ূপথে পোটলা বেঁেধ ঢুকিয়ে ইয়াবা আনা হচ্ছে। কেউ তার ব্যবহ্নত জিনিসপত্রের মধ্যে লুকিয়ে ইয়াবা পাচার করে।
সম্প্রতি বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্ব প্রাপ্ত এয়ারপোট (১৩) আর্মড পুলিশ একাধিক ইয়াবার চালান জব্দ করেছেন। গত শুক্রবার সর্বশেষ ৩ হাজার ৫শ৬৫ পিস ইয়াবা উদ্ধার করছে। এই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে জাহিদ হোসেন নামে টেকনাফের এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শনিবার বিমানবন্দর আর্মড পুলিশের কমান্ডিং অফিসার (আ্যাডিশনাল ডিআইজি) তোফায়েল আহাম্মদ এই সব তথ্য জানিয়েছেন।
আটককৃত জাহিদকে জিজ্ঞাসাবাদ ও তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে তার কাধে ঝুলানো কলো ব্যাগ থেকে পলিথিনের প্যাকেটে রাখা লালচে গোলাপী রংয়ের আ্যামফিটামিনযুক্ত ইয়াবা ট্যাবলেট ও একটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করেছে।
ইয়াবা ট্যাবলেট গুলোর ওজন ৩৩০ গ্রাম। উদ্ধারকৃত ইয়াবা ট্যাবলেটের মূল্য ১০ লাখ উনসত্তর হাজার পাঁচশত টাকা। অভিযুক্ত ওই আসামির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আর অভিযুক্তকে বিমানবন্দর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এর আগে এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ বিমানবন্দরে অভিযান চালিয়ে সন্দেহ ভাজন একাধিক ব্যক্তির কাছ থেকে ইয়াবা ,স্বর্ণসহ অন্যান্য আলামত উদ্ধার করছে। ওই সব ঘটনায় আইনী ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। একের পর এক ইয়াবার চালান ও স্বর্ণ লংকার উদ্ধার করলেও মাদক ঠেকানো যাচ্ছে না। বিমানবন্দরের আভ্যান্তরিণ টার্মিনাল ও পাবলিক টয়লেটের আশপাশ এলাকায় নানা বেশে অবস্থানকারিরা ইয়াবাসহ অন্যান্য মাদক চোরাচালানী করছে। আবার কেউ যাত্রী হয়রানী ও্র প্রতারণা করে আসছে। এই ভাবে সংঘবদ্ধ চক্র বিমানবন্দর এলাকায় নানা বেশে অবস্থান নিয়ে চোরাচালানী ও মাদক ব্যবসা করছে।