সদ্য প্রকাশিত ৪৩তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফলে অসন্তুষ্ট হয়ে খাতা পুননিরীক্ষণের দাবি জানিয়েছে ২৪ জন পরীক্ষার্থী। তারা নতুন করে ফল প্রকাশের দাবিও করেন।
৩১ আগস্ট ২৪ জনের পক্ষে আবু তাহের নামে এক প্রার্থী সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, তারা ৪৩তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থী। তাদের লিখিত পরীক্ষা ‘যথেষ্ট ভালো’ হয়েছিল এবং তাদের ‘প্রত্যাশিত’ গড় নম্বর ছিল পাশ নম্বরের চেয়ে ‘অনেক বেশি’। অথচ তারা লিখিত পরীক্ষার ফলাফল শিটে তাদের রেজিস্ট্রেশন নম্বর ‘খুঁজে’ পাইনি।
৪৩তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় নিয়োগকৃত পরীক্ষকদের খাতা মূল্যায়নে দশ হাজার খাতায় ‘গরমিল’ এবং পিএসসির নম্বর ইনপুটে ‘গরমিলের’ সংবাদ একাধিক গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়েছে বলে পুননিরীক্ষণের আবেদনকারীদের দাবি।
তাদের আবেদনে বলা হয়, পিএসসির ‘যথেষ্ট সদিচ্ছা’ থাকা সত্ত্বেও অনভিপ্রেত কোনো কারণে এমনটি ঘটতে পারে। এর আগে ৩৮তম বিসিএসে ০১৯৪৭৬ রেজিস্ট্রেশনধারীর অন্যান্য বিষয়ে খুব ভাল নম্বর থাকা সত্ত্বেও ইংরেজি বিষয়ে মাত্র ২৭ নম্বর প্রাপ্তি মুদ্রণজনিত ‘ভুল’ বলেই প্রতীয়মান হয়। লিখিত পরীক্ষা ভালো হওয়া সত্ত্বেও ফলাফল না আসায় লিখিত পরীক্ষার খাতা পুননিরীক্ষণ করে পুণরায় ফল প্রকাশের দাবি জানায় চাকরিপ্রার্থীরা।
শনিবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সদ্য প্রকাশিত ৪৩তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফলে অসন্তুষ্ট হয়ে খাতা পুননিরীক্ষণের দাবি জানিয়েছে ২৪ জন পরীক্ষার্থী। তারা নতুন করে ফল প্রকাশের দাবিও করেন।
৩১ আগস্ট ২৪ জনের পক্ষে আবু তাহের নামে এক প্রার্থী সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, তারা ৪৩তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থী। তাদের লিখিত পরীক্ষা ‘যথেষ্ট ভালো’ হয়েছিল এবং তাদের ‘প্রত্যাশিত’ গড় নম্বর ছিল পাশ নম্বরের চেয়ে ‘অনেক বেশি’। অথচ তারা লিখিত পরীক্ষার ফলাফল শিটে তাদের রেজিস্ট্রেশন নম্বর ‘খুঁজে’ পাইনি।
৪৩তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় নিয়োগকৃত পরীক্ষকদের খাতা মূল্যায়নে দশ হাজার খাতায় ‘গরমিল’ এবং পিএসসির নম্বর ইনপুটে ‘গরমিলের’ সংবাদ একাধিক গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়েছে বলে পুননিরীক্ষণের আবেদনকারীদের দাবি।
তাদের আবেদনে বলা হয়, পিএসসির ‘যথেষ্ট সদিচ্ছা’ থাকা সত্ত্বেও অনভিপ্রেত কোনো কারণে এমনটি ঘটতে পারে। এর আগে ৩৮তম বিসিএসে ০১৯৪৭৬ রেজিস্ট্রেশনধারীর অন্যান্য বিষয়ে খুব ভাল নম্বর থাকা সত্ত্বেও ইংরেজি বিষয়ে মাত্র ২৭ নম্বর প্রাপ্তি মুদ্রণজনিত ‘ভুল’ বলেই প্রতীয়মান হয়। লিখিত পরীক্ষা ভালো হওয়া সত্ত্বেও ফলাফল না আসায় লিখিত পরীক্ষার খাতা পুননিরীক্ষণ করে পুণরায় ফল প্রকাশের দাবি জানায় চাকরিপ্রার্থীরা।