সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে স্কুলে ভর্তি কার্যক্রম একমাস এগিয়ে নেয়া হয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছে অসংখ্য অভিভাবক। কারণ আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে যেসব শিশুর বয়স ছয় বছরের বেশি হচ্ছে এদের প্রথম শ্রেণীতে ভর্তির আবেদন করা যাচ্ছে না।
গত বছর ৩১ ডিসেম্বরে যেসব শিশুর বয়স ছয় বছর পূর্ণ হয়েছিল এদের চলতি শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি নেয়া হয়েছে।
এবারের ভর্তি নীতিমালায়ও বলা হয়েছে, ২০২৪ শিক্ষাবর্ষ বিবেচিত হবে ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ হিসেবেও আগামী ৩১ ডিসেম্বরে যাদের বয়স ছয় বছর পূর্ণ হচ্ছে তাদের ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি নেয়া যাবে।
গত ২৪ অক্টোবর সরকারি ও বেসরকারি স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হয়েছে। ভর্তির আবেদন শুধু অনলাইনে করতে হবে। আবেদন ১৪ নভেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে। ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির আবেদন ফি ১১০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। শুধু টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল থেকে এসএমএসের মাধ্যমে এই ফি প্রদান করা যাবে।
শরিফুল ইসলাম নামের একজন বেসরকারি চাকরিজীবী বৃহস্পতিবার (২৬ অক্টোবর) সংবাদকে বলেন, ‘আমার ছেলের বয়স আগামী ৩০ ডিসেম্বর ছয় বছর পূর্ণ হচ্ছে। ১ জানুয়ারিতে ৬+ হচ্ছে। কিন্তু আমি টেলিটকে একাধিকবার আবেদনের চেষ্টা করেছি...আবেদন নিচ্ছে না।’
আরেক অভিভাবক নাসরিন জাহান জানান, ‘আগামী ২৩ ডিসেম্বর আমার মেয়ের বয়স ছয় বছর পূর্ণ হচ্ছে। আগামী ১ জানুয়ারি মেয়ের বয়স ছয় বছর ৯ দিন হবে। আমি মেয়েকে প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি করাব। কিন্তু অনলাইনে আমার আবেদন নিচ্ছে না।’
ওই অভিভাবক জানান, অনলাইনে মেয়ের ভর্তির আবেদন ফরম পূরণ করতে গেলে টেলিটক থেকে বার্তা দেয়া হচ্ছে বাচ্চার বয়স ছয় বছর পূর্ণ হয়নি। এই জটিলতা নিরসনের জন্য সরকারের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন নাসরিন জাহান।
শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য অনলাইন আবেদন ও লটারির তারিখ নির্ধারণ করবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। আর সারাদেশের স্কুলের ভর্তি কার্যক্রম সমন্বয় করছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মাউশির পরিচালক (মাধ্যমিক) অধ্যাপক মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন বৃহস্পতিবার সংবাদকে বলেছেন, ‘ভর্তি কার্যক্রম একমাস এগিয়ে আনায় এই সমস্যা হতে পারে। এখন আমাদের কিছু করার নেই। ভর্তি নীতিমালা শিক্ষা মন্ত্রণালয় করেছে। এখন পর্যন্ত যেসব শিশুর বয়স ছয় বছর পূর্ণ হয়েছে তারাই প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি হতে পারবে।’
যেসব শিশুর বয়স ডিসেম্বরে ছয় বছর পূর্ণ হচ্ছে তাদের কেন ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি নেয়া হবে না- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ওই বিষয়টি আসলে আমরা সেভাবে চিন্তা (নীতিমালা প্রণয়নের সময়) করিনি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজধানীর কালশী ইসলামিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল হোসেন সংবাদকে বলেন, ‘আমি যতটুকু জানি, আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে শিশুর বয়স ছয় বছর পূর্ণ হলেই তাকে প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি নিতে হবে। আমরা যেভাবেই ভর্তি নেবো।’
এবার যেহেতু ভর্তি কার্যক্রম একমাস এগিয়ে নেয়া হয়েছে; সেজন্য বয়সও সেভাবে ‘শিথিল’ বা নির্ধারণ করা উচিত ছিল জানিয়ে তিনি বলেন, ‘পাশাপাশি সেভাবে সফটওয়্যারও তৈরি করা উচিত ছিল। এই সফটওয়্যারের ভুলের কারণে শিশুরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে কেন?’
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে শিক্ষা প্রশাসন ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম থেকে নবম শ্রেণী পর্যন্ত ভর্তি কার্যক্রম নভেম্বরের মধ্যে শেষ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণের সুযোগ দিয়ে এবার লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি নেয়া হবে।
জানতে চাইলে মাউশির ঢাকা আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-পরিচালক এএসএম আবদুল খালেক সংবাদকে বলেন, ‘জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০’ অনুযায়ী প্রথম শ্রেণীতে ভর্তির সময় শিশুর বয়স ছয় বছর পূর্ণ হতে হবে। এবারের ভর্তি নীতিমালায়ও একই কথা বলা হয়েছে। কিন্তু ভর্তি কার্যক্রম একমাস এগিয়ে নেয়ায় ‘অনলাইন আবেদনে’ বয়স সংক্রান্ত একটু ‘সমস্যা’ হচ্ছে। এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের ‘সিদ্ধান্ত’ (ভর্তি নীতিমালা সংশোধন) হতে বলে জানান আবদুল খালেক।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ‘জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০’ প্রণয়ন কমিটির সদস্য সচিব ও ‘জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমির’ (নায়েম) সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক শেখ ইকরামুল কবির সংবাদকে বলেন, ‘সরকার ভর্তি কার্যক্রম এগিয়ে এনেছে কার প্রয়োজনে...শিক্ষার্থী নাকি অভিভাবকদের প্রয়োজনে? এটি করা হয়েছে; কারণ সামনে নির্বাচন। ওই সময় যাতে অভিভাবকদের স্কুলে দৌড়াতে না হয়। কিন্তু এজন্য ভর্তি শিক্ষার্থীর বয়স বাড়াতে হবে কেন?’
প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি জন্য ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত যদি শিশুর বয়স ৬+ নির্ধারণ করা হয় তাহলে ডিসেম্বরে যাদের জন্ম তাদের প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি হতে সাত বছর লাগবে জানিয়ে শেখ ইকরামুল কবির বলেন, ‘১ জানুয়ারি ক্লাস শুরু হয়। অর্থাৎ শিক্ষাবর্ষ শুরু হয়। আরেকটু পরিষ্কার করে বললে, ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় বছর পূর্ণ হলেই ওই শিশু প্রথম শ্রেণীতে ভর্তিযোগ্য হবে। সে ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি প্রথম শ্রেণীতে ক্লাস করতে পারবে।’
এবারের ভর্তি নীতিমালার সমালোচনা করে নায়েমের সাবেক মহাপরিচালক আরো বলেন, ‘নভেম্বরের মধ্যে ভর্তি কার্যক্রম শেষ করার যুক্তিকতা কী? যেহেতু নভেম্বরের মধ্যে ভর্তি কার্যক্রম শেষ করতেই হচ্ছে, সেজন্য নীতিমালায় বয়স সংক্রান্ত জটিলতার বিষয়টি রিলাক্স ও পরিষ্কার করা উচিত ছিল। কারা এ জাতীয় নীতিমালা তৈরি করছেন তা বোধগম্য নয়।’
বৃহস্পতিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৩
সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে স্কুলে ভর্তি কার্যক্রম একমাস এগিয়ে নেয়া হয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছে অসংখ্য অভিভাবক। কারণ আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে যেসব শিশুর বয়স ছয় বছরের বেশি হচ্ছে এদের প্রথম শ্রেণীতে ভর্তির আবেদন করা যাচ্ছে না।
গত বছর ৩১ ডিসেম্বরে যেসব শিশুর বয়স ছয় বছর পূর্ণ হয়েছিল এদের চলতি শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি নেয়া হয়েছে।
এবারের ভর্তি নীতিমালায়ও বলা হয়েছে, ২০২৪ শিক্ষাবর্ষ বিবেচিত হবে ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ হিসেবেও আগামী ৩১ ডিসেম্বরে যাদের বয়স ছয় বছর পূর্ণ হচ্ছে তাদের ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি নেয়া যাবে।
গত ২৪ অক্টোবর সরকারি ও বেসরকারি স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হয়েছে। ভর্তির আবেদন শুধু অনলাইনে করতে হবে। আবেদন ১৪ নভেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে। ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির আবেদন ফি ১১০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। শুধু টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল থেকে এসএমএসের মাধ্যমে এই ফি প্রদান করা যাবে।
শরিফুল ইসলাম নামের একজন বেসরকারি চাকরিজীবী বৃহস্পতিবার (২৬ অক্টোবর) সংবাদকে বলেন, ‘আমার ছেলের বয়স আগামী ৩০ ডিসেম্বর ছয় বছর পূর্ণ হচ্ছে। ১ জানুয়ারিতে ৬+ হচ্ছে। কিন্তু আমি টেলিটকে একাধিকবার আবেদনের চেষ্টা করেছি...আবেদন নিচ্ছে না।’
আরেক অভিভাবক নাসরিন জাহান জানান, ‘আগামী ২৩ ডিসেম্বর আমার মেয়ের বয়স ছয় বছর পূর্ণ হচ্ছে। আগামী ১ জানুয়ারি মেয়ের বয়স ছয় বছর ৯ দিন হবে। আমি মেয়েকে প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি করাব। কিন্তু অনলাইনে আমার আবেদন নিচ্ছে না।’
ওই অভিভাবক জানান, অনলাইনে মেয়ের ভর্তির আবেদন ফরম পূরণ করতে গেলে টেলিটক থেকে বার্তা দেয়া হচ্ছে বাচ্চার বয়স ছয় বছর পূর্ণ হয়নি। এই জটিলতা নিরসনের জন্য সরকারের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন নাসরিন জাহান।
শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য অনলাইন আবেদন ও লটারির তারিখ নির্ধারণ করবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। আর সারাদেশের স্কুলের ভর্তি কার্যক্রম সমন্বয় করছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মাউশির পরিচালক (মাধ্যমিক) অধ্যাপক মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন বৃহস্পতিবার সংবাদকে বলেছেন, ‘ভর্তি কার্যক্রম একমাস এগিয়ে আনায় এই সমস্যা হতে পারে। এখন আমাদের কিছু করার নেই। ভর্তি নীতিমালা শিক্ষা মন্ত্রণালয় করেছে। এখন পর্যন্ত যেসব শিশুর বয়স ছয় বছর পূর্ণ হয়েছে তারাই প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি হতে পারবে।’
যেসব শিশুর বয়স ডিসেম্বরে ছয় বছর পূর্ণ হচ্ছে তাদের কেন ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি নেয়া হবে না- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ওই বিষয়টি আসলে আমরা সেভাবে চিন্তা (নীতিমালা প্রণয়নের সময়) করিনি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজধানীর কালশী ইসলামিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল হোসেন সংবাদকে বলেন, ‘আমি যতটুকু জানি, আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে শিশুর বয়স ছয় বছর পূর্ণ হলেই তাকে প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি নিতে হবে। আমরা যেভাবেই ভর্তি নেবো।’
এবার যেহেতু ভর্তি কার্যক্রম একমাস এগিয়ে নেয়া হয়েছে; সেজন্য বয়সও সেভাবে ‘শিথিল’ বা নির্ধারণ করা উচিত ছিল জানিয়ে তিনি বলেন, ‘পাশাপাশি সেভাবে সফটওয়্যারও তৈরি করা উচিত ছিল। এই সফটওয়্যারের ভুলের কারণে শিশুরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে কেন?’
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে শিক্ষা প্রশাসন ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম থেকে নবম শ্রেণী পর্যন্ত ভর্তি কার্যক্রম নভেম্বরের মধ্যে শেষ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণের সুযোগ দিয়ে এবার লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি নেয়া হবে।
জানতে চাইলে মাউশির ঢাকা আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-পরিচালক এএসএম আবদুল খালেক সংবাদকে বলেন, ‘জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০’ অনুযায়ী প্রথম শ্রেণীতে ভর্তির সময় শিশুর বয়স ছয় বছর পূর্ণ হতে হবে। এবারের ভর্তি নীতিমালায়ও একই কথা বলা হয়েছে। কিন্তু ভর্তি কার্যক্রম একমাস এগিয়ে নেয়ায় ‘অনলাইন আবেদনে’ বয়স সংক্রান্ত একটু ‘সমস্যা’ হচ্ছে। এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের ‘সিদ্ধান্ত’ (ভর্তি নীতিমালা সংশোধন) হতে বলে জানান আবদুল খালেক।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ‘জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০’ প্রণয়ন কমিটির সদস্য সচিব ও ‘জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমির’ (নায়েম) সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক শেখ ইকরামুল কবির সংবাদকে বলেন, ‘সরকার ভর্তি কার্যক্রম এগিয়ে এনেছে কার প্রয়োজনে...শিক্ষার্থী নাকি অভিভাবকদের প্রয়োজনে? এটি করা হয়েছে; কারণ সামনে নির্বাচন। ওই সময় যাতে অভিভাবকদের স্কুলে দৌড়াতে না হয়। কিন্তু এজন্য ভর্তি শিক্ষার্থীর বয়স বাড়াতে হবে কেন?’
প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি জন্য ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত যদি শিশুর বয়স ৬+ নির্ধারণ করা হয় তাহলে ডিসেম্বরে যাদের জন্ম তাদের প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি হতে সাত বছর লাগবে জানিয়ে শেখ ইকরামুল কবির বলেন, ‘১ জানুয়ারি ক্লাস শুরু হয়। অর্থাৎ শিক্ষাবর্ষ শুরু হয়। আরেকটু পরিষ্কার করে বললে, ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় বছর পূর্ণ হলেই ওই শিশু প্রথম শ্রেণীতে ভর্তিযোগ্য হবে। সে ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি প্রথম শ্রেণীতে ক্লাস করতে পারবে।’
এবারের ভর্তি নীতিমালার সমালোচনা করে নায়েমের সাবেক মহাপরিচালক আরো বলেন, ‘নভেম্বরের মধ্যে ভর্তি কার্যক্রম শেষ করার যুক্তিকতা কী? যেহেতু নভেম্বরের মধ্যে ভর্তি কার্যক্রম শেষ করতেই হচ্ছে, সেজন্য নীতিমালায় বয়স সংক্রান্ত জটিলতার বিষয়টি রিলাক্স ও পরিষ্কার করা উচিত ছিল। কারা এ জাতীয় নীতিমালা তৈরি করছেন তা বোধগম্য নয়।’