বাংলাদেশে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়কে (রুয়েট) প্রথম স্মার্ট বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলা হবে, যেখানে একাডেমিয়া ও ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্টরা সম্মিলিতভাবে কাজ করে শিক্ষার্থীদের দক্ষ জনসম্পদে পরিণত করবেন। এসব দক্ষ শিক্ষার্থীগণ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেয়ার সামর্থ্য অর্জন করবে। বাংলাদেশে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের উপযোগী করে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্ট ও একাডেমিয়াদের মধ্যে পারস্পারিক সম্পর্ক উন্নয়ন ও যৌথভাবে কাজ করার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভবিষ্যতে রুয়েটে আরো বৃহৎ পরিসরে ইন্ডাস্ট্রি একাডেমিয়া কোলাবোরেশন মিট আয়োজন করা হবে। গত বৃহস্পতিবার সকালে রুয়েটে আয়োজিত দেশের প্রথম ইন্ডাস্ট্রি একাডেমিয়া কোলাবোরেশন মিটে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম এসব কথা বলেন। পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুয়েট ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি-ইউএসএ)-এর অধ্যাপক মিজানুল এইচ চৌধুরী ভার্চুয়ালি এই মিটে যুক্ত হয়ে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব মোকাবেলায় দক্ষ জনসম্পদ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ইন্ডাস্ট্রি ও একাডেমিয়ানদের যৌথভাবে কাজ করতে করার জন্য গুরুত্ব ও যৌক্তিকতা তুলে ধরেন।
গবেষণা ও সম্প্রসারণ দপ্তর এবং আইকিউএসি যৌথভাবে আয়োজিত এই মিটে দেশের বিভিন্ন পর্যায়ের ও সেক্টরের ৭৬টি প্রতিষ্ঠানের ।ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং রুয়েটের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় প্রধান, রেজিস্ট্রার, পরিচালক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। এই কোলাবোরেশন মিটে অংশগ্রহণকারী ১৫টি ইন্ডাস্ট্রি রুয়েটের একাডেমিয়ান ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ইনোভেটিভ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করার জন্য সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করা হয়। এছাড়াও রুয়েটের প্রতিটি বিভাগে ইন্ডাস্ট্রিয়াল উপদেষ্টা প্যানেল গঠন করার বিষয়েও আলোচনা হয়।
কোলাবোরেশন মিটে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পুরকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. কামরুজ্জামান রিপন, গবেষণা ও সম্প্রসারণ দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. ফারুক হোসেন, আইকিউএসি এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মো. সেলিম হোসেন প্রমুখ।
শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়কে (রুয়েট) প্রথম স্মার্ট বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলা হবে, যেখানে একাডেমিয়া ও ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্টরা সম্মিলিতভাবে কাজ করে শিক্ষার্থীদের দক্ষ জনসম্পদে পরিণত করবেন। এসব দক্ষ শিক্ষার্থীগণ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেয়ার সামর্থ্য অর্জন করবে। বাংলাদেশে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের উপযোগী করে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্ট ও একাডেমিয়াদের মধ্যে পারস্পারিক সম্পর্ক উন্নয়ন ও যৌথভাবে কাজ করার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভবিষ্যতে রুয়েটে আরো বৃহৎ পরিসরে ইন্ডাস্ট্রি একাডেমিয়া কোলাবোরেশন মিট আয়োজন করা হবে। গত বৃহস্পতিবার সকালে রুয়েটে আয়োজিত দেশের প্রথম ইন্ডাস্ট্রি একাডেমিয়া কোলাবোরেশন মিটে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম এসব কথা বলেন। পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুয়েট ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি-ইউএসএ)-এর অধ্যাপক মিজানুল এইচ চৌধুরী ভার্চুয়ালি এই মিটে যুক্ত হয়ে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব মোকাবেলায় দক্ষ জনসম্পদ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ইন্ডাস্ট্রি ও একাডেমিয়ানদের যৌথভাবে কাজ করতে করার জন্য গুরুত্ব ও যৌক্তিকতা তুলে ধরেন।
গবেষণা ও সম্প্রসারণ দপ্তর এবং আইকিউএসি যৌথভাবে আয়োজিত এই মিটে দেশের বিভিন্ন পর্যায়ের ও সেক্টরের ৭৬টি প্রতিষ্ঠানের ।ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং রুয়েটের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় প্রধান, রেজিস্ট্রার, পরিচালক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। এই কোলাবোরেশন মিটে অংশগ্রহণকারী ১৫টি ইন্ডাস্ট্রি রুয়েটের একাডেমিয়ান ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ইনোভেটিভ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করার জন্য সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করা হয়। এছাড়াও রুয়েটের প্রতিটি বিভাগে ইন্ডাস্ট্রিয়াল উপদেষ্টা প্যানেল গঠন করার বিষয়েও আলোচনা হয়।
কোলাবোরেশন মিটে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পুরকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. কামরুজ্জামান রিপন, গবেষণা ও সম্প্রসারণ দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. ফারুক হোসেন, আইকিউএসি এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মো. সেলিম হোসেন প্রমুখ।