তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক শিক্ষাকে আরও উন্নত করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়কে ১০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি)। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১১০০ কোটি টাকা।
শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) এডিবির প্রধান কার্যালয় থেকে এই ঋণ অনুমোদন করা হয়েছে।
এডিবি জানায়, এই ঋণের টাকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক প্রোগ্রামগুলোকে উন্নত করা হবে। তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আধুনিক শ্রেণিকক্ষ ও পরীক্ষাগার স্থাপন, সহযোগিতা, স্টার্ট-আপ স্পেস এবং সহায়ক সুবিধাদি প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করবে এই অর্থ।
এ ছাড়া নারীবান্ধব সুযোগ-সুবিধা এবং পরিষেবাগুলো অন্তর্ভুক্ত করবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নতুন শিক্ষামূলক পদ্ধতি এবং উদীয়মান ডিজিটাল প্রযুক্তিতে দক্ষ হতে শিক্ষকদের সক্ষমতা তৈরি করবে। বিশেষ করে নারীদের জন্য বাধ্যতামূলক ইন্টার্নশিপ সুযোগ, কর্মজীবন কাউন্সেলিং এবং শিল্প প্লেসমেন্ট স্নাতক ছাত্রদের জন্য প্রদান করা হবে।
এডিবির সোশ্যাল সেক্টর ইকোনমিস্ট রিওতারো হায়াশি বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব প্রযুক্তি গ্রহণকে ত্বরান্বিত করতে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকল্প বাস্তবায়নে উচ্চশিক্ষায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামকে উন্নীত করা প্রয়োজন। এই প্রকল্পটি আরও দক্ষ এবং প্রযুক্তি-সচেতন স্নাতক এবং উদ্যোক্তাদের বিকাশে সহায়তা করবে।
শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক শিক্ষাকে আরও উন্নত করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়কে ১০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি)। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১১০০ কোটি টাকা।
শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) এডিবির প্রধান কার্যালয় থেকে এই ঋণ অনুমোদন করা হয়েছে।
এডিবি জানায়, এই ঋণের টাকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক প্রোগ্রামগুলোকে উন্নত করা হবে। তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আধুনিক শ্রেণিকক্ষ ও পরীক্ষাগার স্থাপন, সহযোগিতা, স্টার্ট-আপ স্পেস এবং সহায়ক সুবিধাদি প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করবে এই অর্থ।
এ ছাড়া নারীবান্ধব সুযোগ-সুবিধা এবং পরিষেবাগুলো অন্তর্ভুক্ত করবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নতুন শিক্ষামূলক পদ্ধতি এবং উদীয়মান ডিজিটাল প্রযুক্তিতে দক্ষ হতে শিক্ষকদের সক্ষমতা তৈরি করবে। বিশেষ করে নারীদের জন্য বাধ্যতামূলক ইন্টার্নশিপ সুযোগ, কর্মজীবন কাউন্সেলিং এবং শিল্প প্লেসমেন্ট স্নাতক ছাত্রদের জন্য প্রদান করা হবে।
এডিবির সোশ্যাল সেক্টর ইকোনমিস্ট রিওতারো হায়াশি বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব প্রযুক্তি গ্রহণকে ত্বরান্বিত করতে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকল্প বাস্তবায়নে উচ্চশিক্ষায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামকে উন্নীত করা প্রয়োজন। এই প্রকল্পটি আরও দক্ষ এবং প্রযুক্তি-সচেতন স্নাতক এবং উদ্যোক্তাদের বিকাশে সহায়তা করবে।