এমবিবিএস বা বিডিএস ভর্তি প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা না থাকা এবং প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ উঠে প্রায় প্রতি বছর। এর ফলে মেধাবী শিক্ষার্থীরা সুযোগ পাই না বলে দাবি করা হয়। এজন্য নতুন শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস বা বিডিএস ভর্তি পরীক্ষায় স্বচ্ছতা আনা ও প্রশ্নপত্র ফাঁস বন্ধের লক্ষ্যে ভর্তি প্রক্রিয়া ডিজিটালাইজেশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।
মন্ত্রী বলেন, প্রকৃত শিক্ষার্থীদের হয়রানি ও অনিয়ম বন্ধ এবং মেধাবী শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিশ্চিতকরার লক্ষ্যে ভর্তি প্রক্রিয়া ডিজিটালাইজেশনের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। সরকারি মেডিকেল কলেজে বিগত কয়েক বছর অনলাইনে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা ও ডিজিটালাইজেশনের ফলে প্রশ্নপত্র ফাঁস বন্ধ হয়েছে এবং একটি স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে ।
আজ শুক্রবার এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় রাজধানীর তেজগাঁও কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন তিনি।
মন্ত্রী আরও বলেন, প্রতিটি প্রশ্নপত্র বহনকারী ট্রাঙ্কে একটি ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস লাগানো ছিল, যার মাধ্যমে অধিদপ্তর হতে পরীক্ষা কেন্দ্রে আনা নেওয়া কার্যক্রম মনিটরিং করা হয়েছে। পরীক্ষাকেন্দ্রে কেন্দ্রে ম্যাজিস্ট্রেটসহ কারও কাছেই কোনোরকম মোবাইল যন্ত্র এলাউড ছিল না। কোনো মেডিকেল কোচিং গত এক মাস খোলা ছিল না। পরীক্ষার আগের দিন ফেসবুকে কোনোরকম প্রশ্নফাঁসের গুজব ছড়ানোর সুযোগ দেওয়া হয়নি আমাদের গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে।
এ সময় স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব আজিজুর রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম খুরশীদ আলম, বিএমএ সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের মহাপরিচালক অধ্যাপক টিটু মিয়া, আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রোকেয়া সুলতানা, ঢাকা মেডিকেলের অধ্যক্ষসহ অন্য নেতারা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আজ শুক্রবার সকাল থেকে দেশের ১৯ কেন্দ্রের ৪৪ স্থানে নতুন শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয় । এর মধ্যে ঢাকায় কেন্দ্র পড়েছে পাঁচটি, ঢাকার বাইরে ১৪টি। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজে ৫ হাজার ৩৮০টি আসন এবং বেসরকারি পর্যায়ে অনুমোদিত ৬৭টি মেডিকেল কলেজে মোট ৬ হাজার ২৯৫টি আসনের বিপরীতে এবার ১ লাখ ৪ হাজার ৩৭৪ জন ভর্তিচ্ছু আবেদন করেছেন।
পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ নিয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. মহিউদ্দিন মাতুব্বর বলেন, ‘এবার ১ লাখ ৪ হাজার ৩৭৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। শনিবার সব কিছু প্রস্তুত করা হবে। রোববার ফল প্রকাশ হতে পারে।
শুক্রবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
এমবিবিএস বা বিডিএস ভর্তি প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা না থাকা এবং প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ উঠে প্রায় প্রতি বছর। এর ফলে মেধাবী শিক্ষার্থীরা সুযোগ পাই না বলে দাবি করা হয়। এজন্য নতুন শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস বা বিডিএস ভর্তি পরীক্ষায় স্বচ্ছতা আনা ও প্রশ্নপত্র ফাঁস বন্ধের লক্ষ্যে ভর্তি প্রক্রিয়া ডিজিটালাইজেশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।
মন্ত্রী বলেন, প্রকৃত শিক্ষার্থীদের হয়রানি ও অনিয়ম বন্ধ এবং মেধাবী শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিশ্চিতকরার লক্ষ্যে ভর্তি প্রক্রিয়া ডিজিটালাইজেশনের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। সরকারি মেডিকেল কলেজে বিগত কয়েক বছর অনলাইনে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা ও ডিজিটালাইজেশনের ফলে প্রশ্নপত্র ফাঁস বন্ধ হয়েছে এবং একটি স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে ।
আজ শুক্রবার এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় রাজধানীর তেজগাঁও কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন তিনি।
মন্ত্রী আরও বলেন, প্রতিটি প্রশ্নপত্র বহনকারী ট্রাঙ্কে একটি ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস লাগানো ছিল, যার মাধ্যমে অধিদপ্তর হতে পরীক্ষা কেন্দ্রে আনা নেওয়া কার্যক্রম মনিটরিং করা হয়েছে। পরীক্ষাকেন্দ্রে কেন্দ্রে ম্যাজিস্ট্রেটসহ কারও কাছেই কোনোরকম মোবাইল যন্ত্র এলাউড ছিল না। কোনো মেডিকেল কোচিং গত এক মাস খোলা ছিল না। পরীক্ষার আগের দিন ফেসবুকে কোনোরকম প্রশ্নফাঁসের গুজব ছড়ানোর সুযোগ দেওয়া হয়নি আমাদের গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে।
এ সময় স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব আজিজুর রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম খুরশীদ আলম, বিএমএ সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের মহাপরিচালক অধ্যাপক টিটু মিয়া, আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রোকেয়া সুলতানা, ঢাকা মেডিকেলের অধ্যক্ষসহ অন্য নেতারা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আজ শুক্রবার সকাল থেকে দেশের ১৯ কেন্দ্রের ৪৪ স্থানে নতুন শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয় । এর মধ্যে ঢাকায় কেন্দ্র পড়েছে পাঁচটি, ঢাকার বাইরে ১৪টি। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজে ৫ হাজার ৩৮০টি আসন এবং বেসরকারি পর্যায়ে অনুমোদিত ৬৭টি মেডিকেল কলেজে মোট ৬ হাজার ২৯৫টি আসনের বিপরীতে এবার ১ লাখ ৪ হাজার ৩৭৪ জন ভর্তিচ্ছু আবেদন করেছেন।
পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ নিয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. মহিউদ্দিন মাতুব্বর বলেন, ‘এবার ১ লাখ ৪ হাজার ৩৭৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। শনিবার সব কিছু প্রস্তুত করা হবে। রোববার ফল প্রকাশ হতে পারে।