মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন কারিকুলামে (শিক্ষাক্রম) বিশেষ ক্লাসের নামে শিক্ষার্থীদের কোচিং করানো বা কোচিংয়ে বাধ্য করানো হলে প্রতিষ্ঠানপ্রধান ব্যক্তিগতভাবে দায়ী থাকবেন বলে জানিয়েছে মাউশি।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন কারিকুলাম যথাযথভাবে বাস্তবায়ন সংক্রান্ত এক নির্দেশনায় একথা জানানো হয়।
মাউশির নির্দেশনায় বলা হয়, মাধ্যমিক স্তরের কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশেষ ক্লাসের নামে শিক্ষার্থীদের কোচিং করানো বা কোচিংয়ে বাধ্য করানো হচ্ছে।
এছাড়া কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন কারিকুলাম বিস্তরণ ও মূল্যায়নের সুনির্দিষ্ট নির্দেশিকা থাকা সত্ত্বেও তা লঙ্ঘন করে সাপ্তাহিক বা মাসিক মূল্যায়নের নামে গতানুগতিক প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করে পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে উল্লেখ করে নির্দেশনায় বলা হয়, ‘এতে নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়ন বিঘ্নিত হচ্ছে।’
মাউশি এ ধরণের কার্যকলাপ থেকে সংশ্লিষ্ট সবাইকে বিরত রাখা এবং নতুন কারিকুলাম যথাযথ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ইতোপূর্বে জারিকৃত নির্দেশনাসমূহে ‘পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে’ অনুসরণ করে প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য নির্দেশ দিয়েছে।
সব সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ও প্রধান শিক্ষক এবং বেসরকারি নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ও প্রধান শিক্ষকের কাছে এই নির্দেশনা পাঠিয়েছে মাউশি।
সোমবার, ০৪ মার্চ ২০২৪
মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন কারিকুলামে (শিক্ষাক্রম) বিশেষ ক্লাসের নামে শিক্ষার্থীদের কোচিং করানো বা কোচিংয়ে বাধ্য করানো হলে প্রতিষ্ঠানপ্রধান ব্যক্তিগতভাবে দায়ী থাকবেন বলে জানিয়েছে মাউশি।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন কারিকুলাম যথাযথভাবে বাস্তবায়ন সংক্রান্ত এক নির্দেশনায় একথা জানানো হয়।
মাউশির নির্দেশনায় বলা হয়, মাধ্যমিক স্তরের কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশেষ ক্লাসের নামে শিক্ষার্থীদের কোচিং করানো বা কোচিংয়ে বাধ্য করানো হচ্ছে।
এছাড়া কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন কারিকুলাম বিস্তরণ ও মূল্যায়নের সুনির্দিষ্ট নির্দেশিকা থাকা সত্ত্বেও তা লঙ্ঘন করে সাপ্তাহিক বা মাসিক মূল্যায়নের নামে গতানুগতিক প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করে পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে উল্লেখ করে নির্দেশনায় বলা হয়, ‘এতে নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়ন বিঘ্নিত হচ্ছে।’
মাউশি এ ধরণের কার্যকলাপ থেকে সংশ্লিষ্ট সবাইকে বিরত রাখা এবং নতুন কারিকুলাম যথাযথ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ইতোপূর্বে জারিকৃত নির্দেশনাসমূহে ‘পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে’ অনুসরণ করে প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য নির্দেশ দিয়েছে।
সব সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ও প্রধান শিক্ষক এবং বেসরকারি নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ও প্রধান শিক্ষকের কাছে এই নির্দেশনা পাঠিয়েছে মাউশি।