একাদশ শ্রেণীতে ভর্তির ফলাফলে প্রথম ধাপে কলেজ পায়নি প্রায় ৪৮ হাজার শিক্ষার্থী। এর মধ্যে সর্বোচ্চ জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা সাড়ে আট হাজারের মতো। প্রথম ধাপে ২২০টির মতো কলেজ কোন শিক্ষার্থী পায়নি।
২৩ জুন রাতে প্রকাশিত ফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, প্রায় ১৩ লাখ ৩৫ হাজার শিক্ষার্থী একাদশ শ্রেণীতে ভর্তীর আবেদন করেছিল। এর মধ্যে ১২ লাখ ৮৭ হাজারের মতো শিক্ষার্থী প্রথম ধাপে পছন্দের কলেজ পেয়েছে। সেই হিসেবে ৪৮ হাজারের মতো শিক্ষার্থী প্রথম ধাপে পছন্দের কলেজ মনোনয়ন পায়নি।
প্রথম ধাপের ফল প্রকাশের পর থেকে ২৯ জুন পর্যন্ত নিশ্চায়ন করতে পারবে শিক্ষার্থীরা। ৩০ জুন থেকে দ্বিতীয় ধাপে আবেদন শুরু হয়ে ২ জুলাই পর্যন্ত চলবে।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেছেন, সব ভালো মানের কলেজকে পছন্দ দিয়েছে শিক্ষার্থীরা।? নিজেদের প্রাপ্ত নম্বর নজর বিবেচনায় রেখে কলেজ পছন্দ দিলে আরও অনেকেই কলেজ পেতো।
প্রথম ধাপে কলেজ না পাওয়া শিক্ষার্থীদের আবেদন স্বয়ংক্রিয়ভাবে দ্বিতীয় ধাপে চলে যাবে জানিয়ে তিনি বলেন, সব শিক্ষার্থীই ভর্তী হতে পারবে। কলেজে কোনো আসন সঙ্কট নেই।
শিক্ষার্থীদের অনলাইন আবেদনে গিয়ে পছন্দক্রমে পরিবর্তন আনতে হবে জানিয়ে বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, কলেজ না পাওয়া শিক্ষার্থীদের প্রতি পরামর্শ থাকবে, তারা যেন পছন্দক্রমে নতুন কিছু কলেজ যোগ করে।
প্রথম ধাপে ভর্তীর জন্য নির্বাচিত হওয়া শিক্ষার্থীদের ৩৩৫ টাকা ফি পরিশোধ করে প্রাথমিকভাবে ভর্তী নিশ্চিত করতে হবে। পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে নিশ্চায়ন ফি পরিশোধ করতে কারও অসুবিধা হলে সরাসরি বিকাশের মাধ্যমে নিশ্চায়ন ফি দিয়েও নিশ্চায়ন করতে পারবে শিক্ষার্থীরা। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য https://xiclassadmission.gov.bd/-এ ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
প্রথম ধাপে কাঙ্খিত কলেজ না পাওয়া শিক্ষার্থীদেরও প্রাথমিক নিশ্চায়ন করতে হবে। ২৯ জুন রাত ৮টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক নির্বাচন নিশ্চায়ন করতে পারবে। এরপর তিনি মাইগ্রেশনের সুযোগ পাবে। ৪ জুলাই পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রথম মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ করা হবে। তবে কোন শিক্ষার্থী ৩৩৫ টাকা পরিশোধ করে ভর্তীর প্রাথমিক নিশ্চায়ন না করলে তাকে দ্বিতীয় ধাপে পুনরায় নতুন করে আবেদন করতে হবে।
৩০ জুন দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু হবে। তা ২ জুলাই রাত ৮টা পর্যন্ত চলবে। ৪ জুলাই রাত ৮টায় দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ করা হবে। ৫ থেকে ৮ জুলাই রাত ৮টা পর্যন্ত দ্বিতীয় ধাপে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের নিশ্চায়ন প্রক্রিয়া চলবে। ১২ জুলাই দ্বিতীয় মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ হবে।
৯ থেকে ১০ জুলাই শুরু হবে তৃতীয় ধাপে আবেদন। ১২ জুলাই তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ হবে। আর ১৩ থেকে ১৪ জুলাই তৃতীয় ধাপে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের নিশ্চায়ন করতে হবে।
১৫ থেকে ২৫ জুলাই পর্যন্ত তিন ধাপে নির্বাচিত ও সফলভাবে নিশ্চায়ন করা শিক্ষার্থীদের ভর্তি প্রক্রিয়া চলবে। ৩০ জুলাই সারাদেশে একযোগে একাদশ শ্রেণীতে ক্লাস শুরু হবে।
এবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় সারাদেশে মোট ১৬ লাখ ৭২ হাজার ১৫৩ জন শিক্ষার্থী পাস করেছে। এর মধ্যে এক লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। এরপর ফল পুননিরীক্ষণে আরও এক হাজারের মতো শিক্ষার্থী পাস করেছে।
আর দেশের সরকারি-বেসরকারি কলেজ, মাদ্রাসা, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রায় ২৫ লাখ আসন রয়েছে।
সোমবার, ২৪ জুন ২০২৪
একাদশ শ্রেণীতে ভর্তির ফলাফলে প্রথম ধাপে কলেজ পায়নি প্রায় ৪৮ হাজার শিক্ষার্থী। এর মধ্যে সর্বোচ্চ জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা সাড়ে আট হাজারের মতো। প্রথম ধাপে ২২০টির মতো কলেজ কোন শিক্ষার্থী পায়নি।
২৩ জুন রাতে প্রকাশিত ফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, প্রায় ১৩ লাখ ৩৫ হাজার শিক্ষার্থী একাদশ শ্রেণীতে ভর্তীর আবেদন করেছিল। এর মধ্যে ১২ লাখ ৮৭ হাজারের মতো শিক্ষার্থী প্রথম ধাপে পছন্দের কলেজ পেয়েছে। সেই হিসেবে ৪৮ হাজারের মতো শিক্ষার্থী প্রথম ধাপে পছন্দের কলেজ মনোনয়ন পায়নি।
প্রথম ধাপের ফল প্রকাশের পর থেকে ২৯ জুন পর্যন্ত নিশ্চায়ন করতে পারবে শিক্ষার্থীরা। ৩০ জুন থেকে দ্বিতীয় ধাপে আবেদন শুরু হয়ে ২ জুলাই পর্যন্ত চলবে।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেছেন, সব ভালো মানের কলেজকে পছন্দ দিয়েছে শিক্ষার্থীরা।? নিজেদের প্রাপ্ত নম্বর নজর বিবেচনায় রেখে কলেজ পছন্দ দিলে আরও অনেকেই কলেজ পেতো।
প্রথম ধাপে কলেজ না পাওয়া শিক্ষার্থীদের আবেদন স্বয়ংক্রিয়ভাবে দ্বিতীয় ধাপে চলে যাবে জানিয়ে তিনি বলেন, সব শিক্ষার্থীই ভর্তী হতে পারবে। কলেজে কোনো আসন সঙ্কট নেই।
শিক্ষার্থীদের অনলাইন আবেদনে গিয়ে পছন্দক্রমে পরিবর্তন আনতে হবে জানিয়ে বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, কলেজ না পাওয়া শিক্ষার্থীদের প্রতি পরামর্শ থাকবে, তারা যেন পছন্দক্রমে নতুন কিছু কলেজ যোগ করে।
প্রথম ধাপে ভর্তীর জন্য নির্বাচিত হওয়া শিক্ষার্থীদের ৩৩৫ টাকা ফি পরিশোধ করে প্রাথমিকভাবে ভর্তী নিশ্চিত করতে হবে। পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে নিশ্চায়ন ফি পরিশোধ করতে কারও অসুবিধা হলে সরাসরি বিকাশের মাধ্যমে নিশ্চায়ন ফি দিয়েও নিশ্চায়ন করতে পারবে শিক্ষার্থীরা। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য https://xiclassadmission.gov.bd/-এ ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
প্রথম ধাপে কাঙ্খিত কলেজ না পাওয়া শিক্ষার্থীদেরও প্রাথমিক নিশ্চায়ন করতে হবে। ২৯ জুন রাত ৮টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক নির্বাচন নিশ্চায়ন করতে পারবে। এরপর তিনি মাইগ্রেশনের সুযোগ পাবে। ৪ জুলাই পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রথম মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ করা হবে। তবে কোন শিক্ষার্থী ৩৩৫ টাকা পরিশোধ করে ভর্তীর প্রাথমিক নিশ্চায়ন না করলে তাকে দ্বিতীয় ধাপে পুনরায় নতুন করে আবেদন করতে হবে।
৩০ জুন দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু হবে। তা ২ জুলাই রাত ৮টা পর্যন্ত চলবে। ৪ জুলাই রাত ৮টায় দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ করা হবে। ৫ থেকে ৮ জুলাই রাত ৮টা পর্যন্ত দ্বিতীয় ধাপে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের নিশ্চায়ন প্রক্রিয়া চলবে। ১২ জুলাই দ্বিতীয় মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ হবে।
৯ থেকে ১০ জুলাই শুরু হবে তৃতীয় ধাপে আবেদন। ১২ জুলাই তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ হবে। আর ১৩ থেকে ১৪ জুলাই তৃতীয় ধাপে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের নিশ্চায়ন করতে হবে।
১৫ থেকে ২৫ জুলাই পর্যন্ত তিন ধাপে নির্বাচিত ও সফলভাবে নিশ্চায়ন করা শিক্ষার্থীদের ভর্তি প্রক্রিয়া চলবে। ৩০ জুলাই সারাদেশে একযোগে একাদশ শ্রেণীতে ক্লাস শুরু হবে।
এবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় সারাদেশে মোট ১৬ লাখ ৭২ হাজার ১৫৩ জন শিক্ষার্থী পাস করেছে। এর মধ্যে এক লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। এরপর ফল পুননিরীক্ষণে আরও এক হাজারের মতো শিক্ষার্থী পাস করেছে।
আর দেশের সরকারি-বেসরকারি কলেজ, মাদ্রাসা, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রায় ২৫ লাখ আসন রয়েছে।