অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত পেনশন সংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার এবং সার্বজনীন পেনশন স্কিম থেকে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে আওতামুক্ত রাখার দাবিতে এবার শিক্ষকদের পর কর্মবিরতিতে যাচ্ছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
আজ শুক্রবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সহায়ক কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সভাপতি মো. আবু সাঈদ ও কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি মো. আব্দুল কাদের। এবিষয়ে দুইটি পৃথক বিজ্ঞপ্তিও ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান তারা।
উভয় বিজ্ঞপ্তিতেই বলা হয়, অভিন্ন নীতিমালা বাতিল ও সর্বজনীন পেনশন স্কিম থেকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে আওতামুক্ত রাখার দাবিতে বাংলাদেশ আন্ত:বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স ফেডারেশন ও সহায়ক কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশন ৩০ জুন সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ১ টা পর্যন্ত কর্মবিরতি ও প্রতিবাদ সভা ঘোষণা করেছে। তারই প্রেক্ষিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা সমিতি ও সহায়ক কর্মচারী কল্যাণ সমিতি কর্মবিরতি ও প্রতিবাদ সভার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
এ বিষয়ে সহায়ক কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সভাপতি মো. আবু সাঈদ বলেন, বাংলাদেশ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় সহায়ক কর্মচারী কল্যাণ সমিতির ঘোষিত কর্মসূচীর সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে আমরাও ৩০ জুন থেকে কর্মবিরতিতে যাচ্ছি। আমাদের দাবি না মানা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি মো. আব্দুল কাদের বলেন, সার্বজনীন পেনশন স্কিম থেকে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে আওতামুক্ত রাখতে হবে। এ দাবিতে ৩০ জুন আমরা কর্মবিরতি ও প্রতিবাদ সভা পালন করবো। পরবর্তীতে আমাদের দাবি মানা না হলে লাগাতার কর্মসূচি চলবে। আমাদের প্রধানমন্ত্রীর এ পেনশন স্কিমের উদ্যোগ খুবই দারুণ ছিলো। কিন্তু একটি স্বার্থান্বেষী মহল এই উদ্যোগকে বিতর্কিত করার জন্য বৈষম্যের সৃষ্টি করেছে। আর বৈষম্য সৃষ্টির মাধ্যমে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে অস্থিতিশীল করে রেখেছে। এই স্বার্থান্বেষী মহলেরও মুখোশ উন্মোচন করতে হবে।
আরও পড়ুন:
প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে জবি শিক্ষককদের কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি
বৃষ্টি উপেক্ষা করে জবি শিক্ষকদের কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি
শুক্রবার, ২৮ জুন ২০২৪
অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত পেনশন সংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার এবং সার্বজনীন পেনশন স্কিম থেকে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে আওতামুক্ত রাখার দাবিতে এবার শিক্ষকদের পর কর্মবিরতিতে যাচ্ছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
আজ শুক্রবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সহায়ক কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সভাপতি মো. আবু সাঈদ ও কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি মো. আব্দুল কাদের। এবিষয়ে দুইটি পৃথক বিজ্ঞপ্তিও ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান তারা।
উভয় বিজ্ঞপ্তিতেই বলা হয়, অভিন্ন নীতিমালা বাতিল ও সর্বজনীন পেনশন স্কিম থেকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে আওতামুক্ত রাখার দাবিতে বাংলাদেশ আন্ত:বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স ফেডারেশন ও সহায়ক কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশন ৩০ জুন সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ১ টা পর্যন্ত কর্মবিরতি ও প্রতিবাদ সভা ঘোষণা করেছে। তারই প্রেক্ষিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা সমিতি ও সহায়ক কর্মচারী কল্যাণ সমিতি কর্মবিরতি ও প্রতিবাদ সভার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
এ বিষয়ে সহায়ক কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সভাপতি মো. আবু সাঈদ বলেন, বাংলাদেশ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় সহায়ক কর্মচারী কল্যাণ সমিতির ঘোষিত কর্মসূচীর সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে আমরাও ৩০ জুন থেকে কর্মবিরতিতে যাচ্ছি। আমাদের দাবি না মানা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি মো. আব্দুল কাদের বলেন, সার্বজনীন পেনশন স্কিম থেকে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে আওতামুক্ত রাখতে হবে। এ দাবিতে ৩০ জুন আমরা কর্মবিরতি ও প্রতিবাদ সভা পালন করবো। পরবর্তীতে আমাদের দাবি মানা না হলে লাগাতার কর্মসূচি চলবে। আমাদের প্রধানমন্ত্রীর এ পেনশন স্কিমের উদ্যোগ খুবই দারুণ ছিলো। কিন্তু একটি স্বার্থান্বেষী মহল এই উদ্যোগকে বিতর্কিত করার জন্য বৈষম্যের সৃষ্টি করেছে। আর বৈষম্য সৃষ্টির মাধ্যমে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে অস্থিতিশীল করে রেখেছে। এই স্বার্থান্বেষী মহলেরও মুখোশ উন্মোচন করতে হবে।
আরও পড়ুন:
প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে জবি শিক্ষককদের কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি
বৃষ্টি উপেক্ষা করে জবি শিক্ষকদের কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি