বর্তমানে সারাদেশের মাধ্যমিক স্তরের মোট ৩০ হাজার প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পাঁচ হাজারের মতো প্রতিষ্ঠানে ‘ডিজিটাল ডিভাইস’ বা মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম নেই বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। তিনি বলেন, ২৫ হাজারের মতো প্রতিষ্ঠানে ‘কম-বেশি’ ডিজিটাল ডিভাইস বা মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম রয়েছে। আর চলমান কোটাবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, কিছু কিছু বিষয় রাজপথে সমাধান সম্ভব নয়।
মন্ত্রী গতকাল রাজধানী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম পোর্টাল ও অনলাইন প্রশিক্ষণ’ উদ্বোধন ও ‘নৈপুণ্যঅ্যাপ’ ব্যবহার সংক্রান্ত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে একথা বলেন। অনুষ্ঠানে শেষে শিক্ষামন্ত্রী সরকারি চাকরিতে কোটা রাখা না রাখা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুন নাহার, কারিগরি ও মাদ্রাসা বিভাগের সচিব ফরিদ আহমেদ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মশিউজ্জামান প্রমুখ।
নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন নির্দেশনার উত্তর সোশ্যাল মিডিয়ায়
মূল্যায়নের আগের রাতে মূল্যায়ন নির্দেশনার উত্তর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার হচ্ছে, এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ইতোমধ্যে বলেছি যে, সমাধান দিয়ে দিলেই যে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা মূল্যায়ন করতে পারবো না তা নয়। সমাধান দিয়ে দেয়ার মধ্যে মার্ক পেয়ে যাওয়ার কোনো বিষয় নেই, অনেক ক্ষেত্রেই ওপেনে বুক টেস্ট।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাচ্ছি, প্রশ্নবিদ্ধ না হোক, প্রশ্নবিদ্ধ না হওয়ার জন্য প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে এই কাজ না করে সে জন্য ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।’
কিছু বিষয় রাজপথে সমাধান সম্ভব নয় : শিক্ষার্থীদের কোটাবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, বিষয়টি এখন আদালতে বিচারাধীন। এনিয়ে মন্তব্য করা সঠিক হবে না।
‘কিছু কিছু’ বিষয় রাজপথে সমাধান সম্ভব নয়-মন্তব্য করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘যেহেতু ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী পক্ষভুক্ত হয়েছে, আশা করছি একটি নির্দেশনা আসবে (আদালত থেকে)। প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকার অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন। সেই অঙ্গীকার সরকার যথাযথভাবে করবে।’
সর্বোচ্চ আদালতে আগামীকাল (আজ) একটি শুনানি হবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘সেখানে একটি সিদ্ধান্ত আসবে। বিষয়টি ইতোমধ্যে পক্ষভুক্ত হওয়ার বিষয় এসেছে, আইনমন্ত্রী মন্তব্য করেছেন। তাই বিচারাধীন বিষয় নিয়ে মন্তব্য করাটা সঠিক হবে না। তবে আমরা ঘটনাচক্রে দেখছিলাম, যখন থেকে কোটা তুলে দেয়া হয়েছে, তখন থেকে দেখা যাচ্ছে ওই সমস্ত জেলার শিক্ষার্থীরা সরকারের যেসব পদগুলোতে কর্ম সংস্থাদের সুযোগ ছিল, সেখানে সম্ভব হয়নি। চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে সে সমস্ত জেলা একেবারেই পিছিয়ে ছিল। নারীদের ক্ষেত্রে দেখা গেছে, ৫০টি জেলা থেকে কোনো ধরনের অংশগ্রহণ ছিল না। এখন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সেখান থেকেও সম্ভব হয়নি। কোটা তুলে দেয়ার কারণেই সেটা হয়েছে। আর অনেকেই সেটা নিয়ে রাস্তায় নেমেছেন।’
মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘যেহেতু পক্ষভুক্ত হয়েছে (ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী), আশা করছি একটি নির্দেশনা আসবে। সরকারের নির্বাহী বিভাগ সেটা কীভাবে কোন কোন জনগোষ্ঠী, কোনো কোনো জেলা পিছিয়ে আছে, তদের অন্তর্ভুক্তি সম্ভব হয়। অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন কিন্তু প্রধানমন্ত্রী জনেত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গীকার। সেই অঙ্গীকার সরকার যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করবে।’
সরকার কোটাব্যবস্থার সংস্কার চাচ্ছে কিনা জানতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সে বিষয়টি নিয়ে মন্তব্য করার এখতিয়ার আমার নেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চান সকল জনগোষ্ঠী, সব জেলা যাতে করে সমান সুযোগ পায়, অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন যাতে সম্ভব হয়, সেটাই তো তার পলিটিক্যাল কমিটমেন্ট, দেখা যাক সেটা কীভাবে নির্বাহী বিভাগ করে।’
‘প্রত্যয় স্কিম’ বাতিলের দাবিতে শিক্ষক আন্দোলন : সর্বজনীন পেনশনের ‘প্রত্যয় স্কিম’ বাতিলের দাবিতে বেশ কিছুদিন ধরেই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের আন্দোলন চলছে। এ বিষয়ে কোন উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে কিনা জানতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘যেটি সরকারের সর্বজনীন একটি সিদ্ধান্ত সেটার বিষয়ে আলাদা করে মন্ত্রণালয় বা শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে আমি মন্তব্য করবো না।’
এক প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষকদের আজকের যে বেতন-ভাতা তা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদান। আমি আবারও বলবো আস্থাশীল থাকতে হবে। প্রধানমন্ত্রী সব সময় বিনিয়োগ বাড়িয়েছেন (শিক্ষায়), এই বিনিয়োগ এখন পর্যন্ত যা বেড়েছে, আগামীতেও বাড়বে।’
শিক্ষকদের সম্মানী ও প্রাপ্যতা বাড়তে থাকবে-জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘১ জুলাই পরবর্তীতে যেসব শিক্ষকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করবেন, স্বায়ত্তশাসিত ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের যারা যোগদান করবেন, সে বিষয়ে অর্থমন্ত্রণালয় থেকে একটি নির্দেশনা আছে, মন্ত্রণালয়ের যে নির্দশনা সেটা সরকারের সার্বিক একটি নির্দেশনা।’
শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, ‘যেহেতু শিক্ষা মন্ত্রণালয় সরকারের একটি অংশ সেখানে সরকারের সার্বিক নির্দেশনা, সেটার বিষয়ে আলাদা করে মন্তব্য করবো না আমি। সেটি সরকারের সার্বিক ও নীতিনির্ধারণী বিষয়। শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে আমি
বুধবার, ১০ জুলাই ২০২৪
বর্তমানে সারাদেশের মাধ্যমিক স্তরের মোট ৩০ হাজার প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পাঁচ হাজারের মতো প্রতিষ্ঠানে ‘ডিজিটাল ডিভাইস’ বা মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম নেই বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। তিনি বলেন, ২৫ হাজারের মতো প্রতিষ্ঠানে ‘কম-বেশি’ ডিজিটাল ডিভাইস বা মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম রয়েছে। আর চলমান কোটাবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, কিছু কিছু বিষয় রাজপথে সমাধান সম্ভব নয়।
মন্ত্রী গতকাল রাজধানী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম পোর্টাল ও অনলাইন প্রশিক্ষণ’ উদ্বোধন ও ‘নৈপুণ্যঅ্যাপ’ ব্যবহার সংক্রান্ত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে একথা বলেন। অনুষ্ঠানে শেষে শিক্ষামন্ত্রী সরকারি চাকরিতে কোটা রাখা না রাখা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুন নাহার, কারিগরি ও মাদ্রাসা বিভাগের সচিব ফরিদ আহমেদ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মশিউজ্জামান প্রমুখ।
নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন নির্দেশনার উত্তর সোশ্যাল মিডিয়ায়
মূল্যায়নের আগের রাতে মূল্যায়ন নির্দেশনার উত্তর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার হচ্ছে, এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ইতোমধ্যে বলেছি যে, সমাধান দিয়ে দিলেই যে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা মূল্যায়ন করতে পারবো না তা নয়। সমাধান দিয়ে দেয়ার মধ্যে মার্ক পেয়ে যাওয়ার কোনো বিষয় নেই, অনেক ক্ষেত্রেই ওপেনে বুক টেস্ট।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাচ্ছি, প্রশ্নবিদ্ধ না হোক, প্রশ্নবিদ্ধ না হওয়ার জন্য প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে এই কাজ না করে সে জন্য ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।’
কিছু বিষয় রাজপথে সমাধান সম্ভব নয় : শিক্ষার্থীদের কোটাবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, বিষয়টি এখন আদালতে বিচারাধীন। এনিয়ে মন্তব্য করা সঠিক হবে না।
‘কিছু কিছু’ বিষয় রাজপথে সমাধান সম্ভব নয়-মন্তব্য করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘যেহেতু ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী পক্ষভুক্ত হয়েছে, আশা করছি একটি নির্দেশনা আসবে (আদালত থেকে)। প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকার অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন। সেই অঙ্গীকার সরকার যথাযথভাবে করবে।’
সর্বোচ্চ আদালতে আগামীকাল (আজ) একটি শুনানি হবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘সেখানে একটি সিদ্ধান্ত আসবে। বিষয়টি ইতোমধ্যে পক্ষভুক্ত হওয়ার বিষয় এসেছে, আইনমন্ত্রী মন্তব্য করেছেন। তাই বিচারাধীন বিষয় নিয়ে মন্তব্য করাটা সঠিক হবে না। তবে আমরা ঘটনাচক্রে দেখছিলাম, যখন থেকে কোটা তুলে দেয়া হয়েছে, তখন থেকে দেখা যাচ্ছে ওই সমস্ত জেলার শিক্ষার্থীরা সরকারের যেসব পদগুলোতে কর্ম সংস্থাদের সুযোগ ছিল, সেখানে সম্ভব হয়নি। চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে সে সমস্ত জেলা একেবারেই পিছিয়ে ছিল। নারীদের ক্ষেত্রে দেখা গেছে, ৫০টি জেলা থেকে কোনো ধরনের অংশগ্রহণ ছিল না। এখন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সেখান থেকেও সম্ভব হয়নি। কোটা তুলে দেয়ার কারণেই সেটা হয়েছে। আর অনেকেই সেটা নিয়ে রাস্তায় নেমেছেন।’
মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘যেহেতু পক্ষভুক্ত হয়েছে (ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী), আশা করছি একটি নির্দেশনা আসবে। সরকারের নির্বাহী বিভাগ সেটা কীভাবে কোন কোন জনগোষ্ঠী, কোনো কোনো জেলা পিছিয়ে আছে, তদের অন্তর্ভুক্তি সম্ভব হয়। অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন কিন্তু প্রধানমন্ত্রী জনেত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গীকার। সেই অঙ্গীকার সরকার যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করবে।’
সরকার কোটাব্যবস্থার সংস্কার চাচ্ছে কিনা জানতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সে বিষয়টি নিয়ে মন্তব্য করার এখতিয়ার আমার নেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চান সকল জনগোষ্ঠী, সব জেলা যাতে করে সমান সুযোগ পায়, অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন যাতে সম্ভব হয়, সেটাই তো তার পলিটিক্যাল কমিটমেন্ট, দেখা যাক সেটা কীভাবে নির্বাহী বিভাগ করে।’
‘প্রত্যয় স্কিম’ বাতিলের দাবিতে শিক্ষক আন্দোলন : সর্বজনীন পেনশনের ‘প্রত্যয় স্কিম’ বাতিলের দাবিতে বেশ কিছুদিন ধরেই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের আন্দোলন চলছে। এ বিষয়ে কোন উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে কিনা জানতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘যেটি সরকারের সর্বজনীন একটি সিদ্ধান্ত সেটার বিষয়ে আলাদা করে মন্ত্রণালয় বা শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে আমি মন্তব্য করবো না।’
এক প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষকদের আজকের যে বেতন-ভাতা তা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদান। আমি আবারও বলবো আস্থাশীল থাকতে হবে। প্রধানমন্ত্রী সব সময় বিনিয়োগ বাড়িয়েছেন (শিক্ষায়), এই বিনিয়োগ এখন পর্যন্ত যা বেড়েছে, আগামীতেও বাড়বে।’
শিক্ষকদের সম্মানী ও প্রাপ্যতা বাড়তে থাকবে-জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘১ জুলাই পরবর্তীতে যেসব শিক্ষকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করবেন, স্বায়ত্তশাসিত ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের যারা যোগদান করবেন, সে বিষয়ে অর্থমন্ত্রণালয় থেকে একটি নির্দেশনা আছে, মন্ত্রণালয়ের যে নির্দশনা সেটা সরকারের সার্বিক একটি নির্দেশনা।’
শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, ‘যেহেতু শিক্ষা মন্ত্রণালয় সরকারের একটি অংশ সেখানে সরকারের সার্বিক নির্দেশনা, সেটার বিষয়ে আলাদা করে মন্তব্য করবো না আমি। সেটি সরকারের সার্বিক ও নীতিনির্ধারণী বিষয়। শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে আমি