কোটা সংস্কার আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আবাসিক হলের ওপর হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হল পরিদর্শন করেছেন উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার।
রোববার দুপুরে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল, মাদার বখশ হল, শহীদ জিয়াউর রহমান হলসহ অন্যান্য ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনা পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন শেষে তিনি এক সংবাদ সম্মেলনে ক্যাম্পাসে সংঘটিত সহিংসতা ও ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ তুলে ধরেন।
উপাচার্য গোলাম সাব্বির বলেন, “প্রশাসন ভবনসহ দশটি হলে হামলা হয়েছে। এর মধ্যে নয়টি হলের ১৫৮টি কক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৪ কোটি টাকা।”
তিনি আরও জানান, কিছু হল এখন বসবাসের উপযোগী নয়, কারণ জানালাসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম চুরি হয়ে গেছে। তিনি বলেন, “আগুনের কারণে ছাদেরও ক্ষতি হয়েছে। সেগুলো মেরামত করে বসবাসের উপযোগী করতে হবে। তারপর হল খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে।”
উপাচার্য আরও বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ে বহিরাগতরা এসে হামলা করে, যা একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সুষ্ঠু পরিবেশের জন্য হুমকি স্বরূপ। বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকলে শুধু শিক্ষার্থীদের নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের চারপাশের বাসিন্দাদেরও ক্ষতি হয়। তাই সকলকে এগিয়ে আসতে হবে যাতে বহিরাগতরা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে না পারে।”
উপ-উপাচার্য অধ্যাপক হুমায়ুন কবীর, বিজ্ঞান অনুষদের অধিকর্তা ও সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক নাসিমা আখতার, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক তারিকুল হাসান, প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক, ছাত্র-উপদেষ্টা অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম সাউদ এবং জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক প্রণব কুমার পান্ডে এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
রোববার, ২৮ জুলাই ২০২৪
কোটা সংস্কার আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আবাসিক হলের ওপর হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হল পরিদর্শন করেছেন উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার।
রোববার দুপুরে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল, মাদার বখশ হল, শহীদ জিয়াউর রহমান হলসহ অন্যান্য ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনা পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন শেষে তিনি এক সংবাদ সম্মেলনে ক্যাম্পাসে সংঘটিত সহিংসতা ও ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ তুলে ধরেন।
উপাচার্য গোলাম সাব্বির বলেন, “প্রশাসন ভবনসহ দশটি হলে হামলা হয়েছে। এর মধ্যে নয়টি হলের ১৫৮টি কক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৪ কোটি টাকা।”
তিনি আরও জানান, কিছু হল এখন বসবাসের উপযোগী নয়, কারণ জানালাসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম চুরি হয়ে গেছে। তিনি বলেন, “আগুনের কারণে ছাদেরও ক্ষতি হয়েছে। সেগুলো মেরামত করে বসবাসের উপযোগী করতে হবে। তারপর হল খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে।”
উপাচার্য আরও বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ে বহিরাগতরা এসে হামলা করে, যা একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সুষ্ঠু পরিবেশের জন্য হুমকি স্বরূপ। বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকলে শুধু শিক্ষার্থীদের নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের চারপাশের বাসিন্দাদেরও ক্ষতি হয়। তাই সকলকে এগিয়ে আসতে হবে যাতে বহিরাগতরা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে না পারে।”
উপ-উপাচার্য অধ্যাপক হুমায়ুন কবীর, বিজ্ঞান অনুষদের অধিকর্তা ও সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক নাসিমা আখতার, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক তারিকুল হাসান, প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক, ছাত্র-উপদেষ্টা অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম সাউদ এবং জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক প্রণব কুমার পান্ডে এ সময় উপস্থিত ছিলেন।