দুই সপ্তাহের অচলাবস্থা ও সহিংসতা কাটিয়ে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। তবে প্রথমে খোলা হবে কেবল মফস্বল ও গ্রামাঞ্চলের স্কুলগুলো।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় বুধবার এক আদেশে জানিয়েছে, ১২টি সিটি করপোরেশন ও নরসিংদী জেলার পৌর এলাকা ছাড়া দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট পরিচালিত শিশু কল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর আওতায় লার্নিং সেন্টারগুলো রোববার থেকে শ্রেণি কার্যক্রম শুরু করবে।
আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, কারফিউয়ের সময় বিবেচনায় রেখে শিখন সময় সমন্বয়ের প্রয়োজন হলে সংশ্লিষ্ট জেলার শিক্ষা কর্মকর্তা স্থানীয় বাস্তবতার আলোকে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।
বুধবার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের এক যৌথসভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ১৫ জুলাই সহিংসতায় রূপ নেয়। ১৬ জুলাই ঢাকা, চট্টগ্রাম ও রংপুরে সংঘর্ষে শিক্ষার্থী-পথচারীসহ ছয়জনের প্রাণ যায়।
উদ্বেগজনক পরিস্থিতিতে সেদিন রাতেই সারা দেশে স্কুল, কলেজ, পলিটেকনিকসহ সব বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
পরদিন সকালে ৮টি বিভাগীয় শহরের সিটি কর্পোরেশন এলাকার প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ রাখা হয়। পরিস্থিতির অবনতি হলে পরে সারাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ করে দেয় সরকার।
বুধবার, ৩১ জুলাই ২০২৪
দুই সপ্তাহের অচলাবস্থা ও সহিংসতা কাটিয়ে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। তবে প্রথমে খোলা হবে কেবল মফস্বল ও গ্রামাঞ্চলের স্কুলগুলো।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় বুধবার এক আদেশে জানিয়েছে, ১২টি সিটি করপোরেশন ও নরসিংদী জেলার পৌর এলাকা ছাড়া দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট পরিচালিত শিশু কল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর আওতায় লার্নিং সেন্টারগুলো রোববার থেকে শ্রেণি কার্যক্রম শুরু করবে।
আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, কারফিউয়ের সময় বিবেচনায় রেখে শিখন সময় সমন্বয়ের প্রয়োজন হলে সংশ্লিষ্ট জেলার শিক্ষা কর্মকর্তা স্থানীয় বাস্তবতার আলোকে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।
বুধবার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের এক যৌথসভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ১৫ জুলাই সহিংসতায় রূপ নেয়। ১৬ জুলাই ঢাকা, চট্টগ্রাম ও রংপুরে সংঘর্ষে শিক্ষার্থী-পথচারীসহ ছয়জনের প্রাণ যায়।
উদ্বেগজনক পরিস্থিতিতে সেদিন রাতেই সারা দেশে স্কুল, কলেজ, পলিটেকনিকসহ সব বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
পরদিন সকালে ৮টি বিভাগীয় শহরের সিটি কর্পোরেশন এলাকার প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ রাখা হয়। পরিস্থিতির অবনতি হলে পরে সারাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ করে দেয় সরকার।