ক্ষমতার পালাবদলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রশাসনিক শূন্যতার সৃষ্টি হওয়ায় সৎ, বিদ্বান ও দল নিরপেক্ষ প্রশাসক নিয়োগের দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক।
মঙ্গলবার বিকালে ‘বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কেমন প্রশাসক চাই?’ শীর্ষক এক বিবৃতিতে এই দাবি জানানো হয়। বিবৃতিটি পাঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন।
বিবৃতিতে বলা হয়, “ঢাকা, রাজশাহী, জাহাঙ্গীরনগর ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ অনেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসকরা একযোগে পদত্যাগ শুরু করেছেন। এই শূন্যতার মধ্যে বিভিন্ন দলীয় শিক্ষকদের পদ পূরণে প্রচুর দৌড়ঝাঁপ করতে দেখা যাচ্ছে। অথচ তাদের অনেকেরই শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অধিকার ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে অবস্থানের নজির নেই।”
বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরোনো কাঠামো রূপান্তরের জন্য দলীয় ব্যক্তিদের নিয়োগ না দেওয়াই একটি পূর্বশর্ত উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, “দলীয় স্বার্থে কাজ করা ব্যক্তিরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উন্নয়নে সহায়ক হতে পারে না। আমাদের প্রয়োজন সৎ, গুণী ও ন্যায়-নীতিবান শিক্ষকদের, যারা দীর্ঘ শিক্ষাদান ও মানসম্পন্ন গবেষণার প্রমাণ রেখেছেন এবং শিক্ষার্থীবান্ধব।”
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, “দলীয় শিক্ষক রাজনীতির বাইরে থাকা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ অনিয়ম ও যথেচ্ছাচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার শিক্ষকদের মূল্যায়ন প্রয়োজন। এই শিক্ষকদের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বৈশ্বিক মানে উন্নীত করা সম্ভব।”
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনসহ সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের প্রয়োজনীয় গণতান্ত্রিক সংস্কারের ওপরও গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে বিবৃতিতে। একইসাথে, শিক্ষানীতি প্রণয়ন এবং শিক্ষা কমিশন গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছে, যাতে শিক্ষা ব্যবস্থার সমন্বিত উন্নয়ন সম্ভব হয়।
মঙ্গলবার, ১৩ আগস্ট ২০২৪
ক্ষমতার পালাবদলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রশাসনিক শূন্যতার সৃষ্টি হওয়ায় সৎ, বিদ্বান ও দল নিরপেক্ষ প্রশাসক নিয়োগের দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক।
মঙ্গলবার বিকালে ‘বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কেমন প্রশাসক চাই?’ শীর্ষক এক বিবৃতিতে এই দাবি জানানো হয়। বিবৃতিটি পাঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন।
বিবৃতিতে বলা হয়, “ঢাকা, রাজশাহী, জাহাঙ্গীরনগর ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ অনেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসকরা একযোগে পদত্যাগ শুরু করেছেন। এই শূন্যতার মধ্যে বিভিন্ন দলীয় শিক্ষকদের পদ পূরণে প্রচুর দৌড়ঝাঁপ করতে দেখা যাচ্ছে। অথচ তাদের অনেকেরই শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অধিকার ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে অবস্থানের নজির নেই।”
বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরোনো কাঠামো রূপান্তরের জন্য দলীয় ব্যক্তিদের নিয়োগ না দেওয়াই একটি পূর্বশর্ত উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, “দলীয় স্বার্থে কাজ করা ব্যক্তিরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উন্নয়নে সহায়ক হতে পারে না। আমাদের প্রয়োজন সৎ, গুণী ও ন্যায়-নীতিবান শিক্ষকদের, যারা দীর্ঘ শিক্ষাদান ও মানসম্পন্ন গবেষণার প্রমাণ রেখেছেন এবং শিক্ষার্থীবান্ধব।”
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, “দলীয় শিক্ষক রাজনীতির বাইরে থাকা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ অনিয়ম ও যথেচ্ছাচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার শিক্ষকদের মূল্যায়ন প্রয়োজন। এই শিক্ষকদের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বৈশ্বিক মানে উন্নীত করা সম্ভব।”
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনসহ সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের প্রয়োজনীয় গণতান্ত্রিক সংস্কারের ওপরও গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে বিবৃতিতে। একইসাথে, শিক্ষানীতি প্রণয়ন এবং শিক্ষা কমিশন গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছে, যাতে শিক্ষা ব্যবস্থার সমন্বিত উন্নয়ন সম্ভব হয়।