ট্রাস্টিদের আর্থিক ও প্রশাসনিক দূর্নীতি ও অনিয়ম, প্রশাসনিক অক্ষমতা ও অযোগ্যতার কারণে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে স্ট্যামফোর্ডে,দাবি আন্দোলনকারীদের। কয়েক দিন ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টির পূর্নগঠনের দাবিতে আন্দোলন করছেন স্ট্যামফোর্ডের শিক্ষার্থী - শিক্ষক ও কর্মচারীরা।
এই আন্দোলনে পদত্যাগ করেছেন ট্রাস্ট্রি বোর্ডের চেয়াম্যান ফাতিনাজ ফিরোজ। অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ আছে স্ট্যামফোর্ড। গতকাল শুক্রবার (২৩ আগষ্ট) এক বিজ্ঞপ্তি এই তথ্য জানান বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তবে আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানিয়েছেন এই বন্ধ সাময়িক দ্রুত ক্যাম্পাসে ক্লাস শুরু হবে।
শিক্ষার্থীরা দাবি করেছেন, বিভিন্ন বিভাগে শিক্ষক সংকট আছে । পর্যাপ্ত শ্রেণী কক্ষ নেই ,এমনকি কোনো কোনো বিভাগের জন্য বারাদ্দ আছে মাত্র একটি ক্লাস । অনেক সময় শিক্ষার্থীদের ক্লাস করতে হয় অডিটরিয়াম, কনফারেন্স রুম বা খোলা মাঠে।
দীর্ঘদিন ধরে ল্যাব, স্টুডিওসহ আনুষাঙ্গিক ও প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করতে পারছে না বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃকপক্ষ । BAC, IEB, IAB সহ বিভিন্ন অ্যাক্রেডিশন জন্য কয়েক দফা আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থীরা। তাতেও কোনো সমাধান হচ্ছে না।
নিয়মিত বেতন পাচ্ছেন না শিক্ষকরা |বঞ্চিত হচ্ছেন নানা সুযোগ সুবিধা থেকে। দাবি আদায়ে তারাও আন্দোলন করছেন।
এদিকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণার প্রতিবাদে আজ শনিবার(২৪ আগষ্ট) দুপুরে সিদ্ধেশরী ক্যাম্পাসে ’প্রতিবাদ সভা’ করেছেন স্ট্যামফোর্ডের শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী ও কর্মচারিরা। তারা দাবি করেছেন কর্তৃপক্ষের নানান দূর্নীতি ও অনিয়ম ঢাকতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড তছরুপ (দুর্নীতি) উদাহরণ হচ্ছে কেয়ারি প্লাজা - ১৫ কোটি টাকা হেড অফিস (ধানমন্ডি) - ৫৩ কোটি টাকার কোনো হিসাব পাওয়া যায়নি। এই সময় তারা তাদের কয়েকটি দাবি পেশ করেছেন।
ট্রাস্টিদের আর্থিক ও প্রশাসনিক দূর্নীতি ও অনিয়ম, প্রশাসনিক অক্ষমতা ও অযোগ্যতাসহ অন্যান্য বিষয়ের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ে যে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে, তা নিরসনের দ্রুত ট্রাস্টি বোর্ড পূর্নগঠন করতে হবে। ট্রাস্টি বোর্ডকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। বিওটি পূর্নগঠনে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত, ক্লিন ইমেজোর, পক্ষপাতহীন, যোগ্য শিক্ষাবিদ ব্যক্তি থাকতে হবে।
ট্রাস্ট্রি বোর্ডের সদস্যগণ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো লাভজনক পদে থাকতে পারবে না। বিগত কয়েক বছর ধরে যেসব ট্রাস্টি লাভজনক পদে থেকে যে আর্থিক অনিয়ম সংঘটিত করেছেন সেসব বিষয় সুষ্ঠ তদন্ত করা। যেমন দুইজন ট্রাস্টির একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি পরিচালক রুমানা হক রিতা ও অন্যজন স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ারের পরিচালক হিসেবে ফারহানাজ ফিরোজ নিয়মিত বেতন গ্রহণ করেন।
বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয়ের সংকট মোকাবেলায় উপাচার্য, উপ-উপচার্য ও ট্রেজারার যথাযথ পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয় তাহলে তাদের পদত্যাগ করতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক প্রধান হিসেবে উপচার্য ক্ষমতা নিশ্চিত করতে হবে। তার ওপর ট্রাস্ট্রিদের খবরদারি চলবে না ৷
IQAC র পূর্নগঠন করতে হবে এবং এখানে একজন দক্ষ, প্রশাসনিক দক্ষতা সম্পন্ন ব্যক্তি দিয়ে নিয়োগ দিতে হবে। Human Resources বিভাগ পূর্নগঠন করে একজন দক্ষ ব্যক্তিকে এর হেড হিসেবে নিয়োগ দিতে হবে। Student Welfare এ সটুডেন্ট উপদেষ্টা একাডেমিক হতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল আয়-ব্যয়ের হিসাব ফাইন্স কমিটির মাধ্যমে হবে। ফাইন্যান্স কমিটি পুনর্গঠন করতে হবে। উদাহরণ হিসেবে ধানমন্ডির দুই বিল্ডিং বিক্রিতে ফাইন্যান্স কমিটির সম্পৃক্ততা না থাকা।
শিক্ষার্থীর টিউশন ফি এর টাকা শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারিদের বেতন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে ব্যয় করা হবে।শিক্ষক-কর্মচারিদের বেতন নিয়মিতভাবে দিতে হবে।শিক্ষক-কর্মচারিদের বকেয়া বেতনসহ অন্যান্য পাওনাদি প্রদানের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রিজার্ভ ফান্ড গঠন করতে হবে। (তিন মাসেরবেতন ও যেকোনো সংকট মোকাবিলায়) স্থায়ী ক্যাম্পাসের জন্য ডেভেলপমেন্ট ফান্ড গঠন করতে হবে,রাজস্ব খাত ও উন্নয়ন খাতের আয়-ব্যয় আলাদা হিসাবে থাকতে হবে,বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি একাউন্টস ম্যানুয়াল তৈরি করতে হবে। যাতে ফাইনান্স ও একাউন্টস অফিস চলতে পারে।
শিক্ষার্থীদের অহেতুক জরিমানা ও হয়রানি প্রতিরোধ করতে হবে,স্টুডেন্ট ওয়েভার পলিসি যথাযথ প্রয়োগ করতে হবে,প্রতিবছর অডিট রিপোর্ট পাবলিক করতে হবে,প্রতি বছর বাজেট প্রকাশ করতে হবে এবং বাজেট ওয়েবসাইটেও দিতে হবে।
স্থায়ী ক্যাম্পাসে অতি দ্রুত একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করতে হবে।BAC, IEB, IAB সহ বিভিন্ন অ্যাক্রেডিশন পাওয়ার জন্য দ্রুত আবেদন ও যথাযথা প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে,প্রতিটি বিভাগের ক্লাস, ল্যাব, স্টুডিওসহ আনুষাঙ্গিক ও প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে ।
বিভাগের চেয়ারম্যানশীপ স্থায়ী শিক্ষকদের মধ্যে হতে হবে। যেসব চেয়ারম্যানের তিন বছর হয়ে গেছে তাদের জায়গায় নতুনদের নিয়োগ দিতে হবে।
KPI বাস্তবায়নের জন্য একাডেমিক রিচার্স ফান্ড তৈরি করতে হবে। যেন শিক্ষকরা বিভিন্ন ইনডেক্স জার্নালে ও কনফারেন্সের অংশগ্রহন করতে পারে।স্টুডেন্ট ফোরাম পরিচালনার পলিসি পুর্নগঠন করতে হবে। ফোরাম থেকে এমন প্রোগ্রাম নিতে হবে যাতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে নেতৃত্ব, দক্ষতা, উন্নতি লাভ করতে পারে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ও বিভাগের অ্যালাইমলাই এসোসিয়েসন তৈরি করতে হবে।প্রতি দুই বছর পর পর বিশ্ববিদ্যালয় সমাবর্তন আয়োজন করতে হবে।বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবছর শিক্ষার্থীদের জন্য বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, খেলাধুলা ও শিক্ষা ভ্রমনের আয়োজন করতে হবে।ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম কেন্দ্রীয়ভাবে করতে হবে।
বিভাগগুলোর শিক্ষা কার্যক্রম ইন্ড্রাষ্ট্রির সাথে সম্পর্কে আরো জোরদার করতে হবে।গ্রাজুয়েটদের চাকরির বাজার নিশ্চিত করার লক্ষ্যেই Students Career and Job Placement Council-এ কার্যক্রম জোরদার করতে হবে। প্রতি বছর জব ফেয়ার আয়োজন করতে হবে। একাডেমিক ব্যক্তি এর প্রধা হবে।
স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ থাকতে হবে। ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি একাডেমিক কাউন্সি পর্যবেক্ষক হিসেবে থাকবে।
২০০৫ সালে প্রয়াত অধ্যাপক এম হান্নান ফিরোজ প্রতিষ্ঠা করেন এই বিশ্ববিদ্যালয়। ১৪টি বিভাগের অধীন ২৭টি প্রোগ্রামে শিক্ষাদান কার্যক্রম চালু আছে স্টামফোর্ডে।
শনিবার, ২৪ আগস্ট ২০২৪
ট্রাস্টিদের আর্থিক ও প্রশাসনিক দূর্নীতি ও অনিয়ম, প্রশাসনিক অক্ষমতা ও অযোগ্যতার কারণে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে স্ট্যামফোর্ডে,দাবি আন্দোলনকারীদের। কয়েক দিন ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টির পূর্নগঠনের দাবিতে আন্দোলন করছেন স্ট্যামফোর্ডের শিক্ষার্থী - শিক্ষক ও কর্মচারীরা।
এই আন্দোলনে পদত্যাগ করেছেন ট্রাস্ট্রি বোর্ডের চেয়াম্যান ফাতিনাজ ফিরোজ। অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ আছে স্ট্যামফোর্ড। গতকাল শুক্রবার (২৩ আগষ্ট) এক বিজ্ঞপ্তি এই তথ্য জানান বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তবে আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানিয়েছেন এই বন্ধ সাময়িক দ্রুত ক্যাম্পাসে ক্লাস শুরু হবে।
শিক্ষার্থীরা দাবি করেছেন, বিভিন্ন বিভাগে শিক্ষক সংকট আছে । পর্যাপ্ত শ্রেণী কক্ষ নেই ,এমনকি কোনো কোনো বিভাগের জন্য বারাদ্দ আছে মাত্র একটি ক্লাস । অনেক সময় শিক্ষার্থীদের ক্লাস করতে হয় অডিটরিয়াম, কনফারেন্স রুম বা খোলা মাঠে।
দীর্ঘদিন ধরে ল্যাব, স্টুডিওসহ আনুষাঙ্গিক ও প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করতে পারছে না বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃকপক্ষ । BAC, IEB, IAB সহ বিভিন্ন অ্যাক্রেডিশন জন্য কয়েক দফা আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থীরা। তাতেও কোনো সমাধান হচ্ছে না।
নিয়মিত বেতন পাচ্ছেন না শিক্ষকরা |বঞ্চিত হচ্ছেন নানা সুযোগ সুবিধা থেকে। দাবি আদায়ে তারাও আন্দোলন করছেন।
এদিকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণার প্রতিবাদে আজ শনিবার(২৪ আগষ্ট) দুপুরে সিদ্ধেশরী ক্যাম্পাসে ’প্রতিবাদ সভা’ করেছেন স্ট্যামফোর্ডের শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী ও কর্মচারিরা। তারা দাবি করেছেন কর্তৃপক্ষের নানান দূর্নীতি ও অনিয়ম ঢাকতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড তছরুপ (দুর্নীতি) উদাহরণ হচ্ছে কেয়ারি প্লাজা - ১৫ কোটি টাকা হেড অফিস (ধানমন্ডি) - ৫৩ কোটি টাকার কোনো হিসাব পাওয়া যায়নি। এই সময় তারা তাদের কয়েকটি দাবি পেশ করেছেন।
ট্রাস্টিদের আর্থিক ও প্রশাসনিক দূর্নীতি ও অনিয়ম, প্রশাসনিক অক্ষমতা ও অযোগ্যতাসহ অন্যান্য বিষয়ের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ে যে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে, তা নিরসনের দ্রুত ট্রাস্টি বোর্ড পূর্নগঠন করতে হবে। ট্রাস্টি বোর্ডকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। বিওটি পূর্নগঠনে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত, ক্লিন ইমেজোর, পক্ষপাতহীন, যোগ্য শিক্ষাবিদ ব্যক্তি থাকতে হবে।
ট্রাস্ট্রি বোর্ডের সদস্যগণ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো লাভজনক পদে থাকতে পারবে না। বিগত কয়েক বছর ধরে যেসব ট্রাস্টি লাভজনক পদে থেকে যে আর্থিক অনিয়ম সংঘটিত করেছেন সেসব বিষয় সুষ্ঠ তদন্ত করা। যেমন দুইজন ট্রাস্টির একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি পরিচালক রুমানা হক রিতা ও অন্যজন স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ারের পরিচালক হিসেবে ফারহানাজ ফিরোজ নিয়মিত বেতন গ্রহণ করেন।
বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয়ের সংকট মোকাবেলায় উপাচার্য, উপ-উপচার্য ও ট্রেজারার যথাযথ পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয় তাহলে তাদের পদত্যাগ করতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক প্রধান হিসেবে উপচার্য ক্ষমতা নিশ্চিত করতে হবে। তার ওপর ট্রাস্ট্রিদের খবরদারি চলবে না ৷
IQAC র পূর্নগঠন করতে হবে এবং এখানে একজন দক্ষ, প্রশাসনিক দক্ষতা সম্পন্ন ব্যক্তি দিয়ে নিয়োগ দিতে হবে। Human Resources বিভাগ পূর্নগঠন করে একজন দক্ষ ব্যক্তিকে এর হেড হিসেবে নিয়োগ দিতে হবে। Student Welfare এ সটুডেন্ট উপদেষ্টা একাডেমিক হতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল আয়-ব্যয়ের হিসাব ফাইন্স কমিটির মাধ্যমে হবে। ফাইন্যান্স কমিটি পুনর্গঠন করতে হবে। উদাহরণ হিসেবে ধানমন্ডির দুই বিল্ডিং বিক্রিতে ফাইন্যান্স কমিটির সম্পৃক্ততা না থাকা।
শিক্ষার্থীর টিউশন ফি এর টাকা শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারিদের বেতন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে ব্যয় করা হবে।শিক্ষক-কর্মচারিদের বেতন নিয়মিতভাবে দিতে হবে।শিক্ষক-কর্মচারিদের বকেয়া বেতনসহ অন্যান্য পাওনাদি প্রদানের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রিজার্ভ ফান্ড গঠন করতে হবে। (তিন মাসেরবেতন ও যেকোনো সংকট মোকাবিলায়) স্থায়ী ক্যাম্পাসের জন্য ডেভেলপমেন্ট ফান্ড গঠন করতে হবে,রাজস্ব খাত ও উন্নয়ন খাতের আয়-ব্যয় আলাদা হিসাবে থাকতে হবে,বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি একাউন্টস ম্যানুয়াল তৈরি করতে হবে। যাতে ফাইনান্স ও একাউন্টস অফিস চলতে পারে।
শিক্ষার্থীদের অহেতুক জরিমানা ও হয়রানি প্রতিরোধ করতে হবে,স্টুডেন্ট ওয়েভার পলিসি যথাযথ প্রয়োগ করতে হবে,প্রতিবছর অডিট রিপোর্ট পাবলিক করতে হবে,প্রতি বছর বাজেট প্রকাশ করতে হবে এবং বাজেট ওয়েবসাইটেও দিতে হবে।
স্থায়ী ক্যাম্পাসে অতি দ্রুত একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করতে হবে।BAC, IEB, IAB সহ বিভিন্ন অ্যাক্রেডিশন পাওয়ার জন্য দ্রুত আবেদন ও যথাযথা প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে,প্রতিটি বিভাগের ক্লাস, ল্যাব, স্টুডিওসহ আনুষাঙ্গিক ও প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে ।
বিভাগের চেয়ারম্যানশীপ স্থায়ী শিক্ষকদের মধ্যে হতে হবে। যেসব চেয়ারম্যানের তিন বছর হয়ে গেছে তাদের জায়গায় নতুনদের নিয়োগ দিতে হবে।
KPI বাস্তবায়নের জন্য একাডেমিক রিচার্স ফান্ড তৈরি করতে হবে। যেন শিক্ষকরা বিভিন্ন ইনডেক্স জার্নালে ও কনফারেন্সের অংশগ্রহন করতে পারে।স্টুডেন্ট ফোরাম পরিচালনার পলিসি পুর্নগঠন করতে হবে। ফোরাম থেকে এমন প্রোগ্রাম নিতে হবে যাতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে নেতৃত্ব, দক্ষতা, উন্নতি লাভ করতে পারে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ও বিভাগের অ্যালাইমলাই এসোসিয়েসন তৈরি করতে হবে।প্রতি দুই বছর পর পর বিশ্ববিদ্যালয় সমাবর্তন আয়োজন করতে হবে।বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবছর শিক্ষার্থীদের জন্য বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, খেলাধুলা ও শিক্ষা ভ্রমনের আয়োজন করতে হবে।ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম কেন্দ্রীয়ভাবে করতে হবে।
বিভাগগুলোর শিক্ষা কার্যক্রম ইন্ড্রাষ্ট্রির সাথে সম্পর্কে আরো জোরদার করতে হবে।গ্রাজুয়েটদের চাকরির বাজার নিশ্চিত করার লক্ষ্যেই Students Career and Job Placement Council-এ কার্যক্রম জোরদার করতে হবে। প্রতি বছর জব ফেয়ার আয়োজন করতে হবে। একাডেমিক ব্যক্তি এর প্রধা হবে।
স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ থাকতে হবে। ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি একাডেমিক কাউন্সি পর্যবেক্ষক হিসেবে থাকবে।
২০০৫ সালে প্রয়াত অধ্যাপক এম হান্নান ফিরোজ প্রতিষ্ঠা করেন এই বিশ্ববিদ্যালয়। ১৪টি বিভাগের অধীন ২৭টি প্রোগ্রামে শিক্ষাদান কার্যক্রম চালু আছে স্টামফোর্ডে।