র্যাগিংয়ের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) ১১ শিক্ষার্থীকে ছয় মাসের জন্য বহিষ্কার করেছে। বুধবার ‘স্টুডেন্টস ডিসিপ্লিন কমিটির’ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
চুয়েটের ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক মো. মাহবুবুল আলম জানিয়েছেন, বহিষ্কৃতরা পুরকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী এবং তাদের বিরুদ্ধে একই ব্যাচের কয়েকজন শিক্ষার্থীকে ক্যাম্পাসের বাইরে নিয়ে হেনস্থার অভিযোগ ছিল। এই ঘটনা রাত সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১২টার মধ্যে ঘটে।
বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা হলেন— ইফতেখার আহমেদ সিয়াম, ফয়সাল আহমেদ ভূঁইয়া, দীপায়ন মজুমদার সুজন, মোহাম্মদ তাহসিন উদ্দিন সামীন, মুমিনুর রহমান শ্রেষ্ঠ, বাহাউদ্দিন যাকাবিয়া, অভীক পাল, স্বরূপ চন্দ্র মোদক, দিবাকর চন্দ্র সিংহ কাব্য, মো. সোহানুর রহমান সোহন এবং ফারহান হক।
তদন্ত কমিটি গঠনের পর অভিযুক্তদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। যথাযথ জবাব না পাওয়ায় এবং তদন্তে অভিযোগের সত্যতা মেলায় তাদের বহিষ্কার করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা ১৫ দিনের মধ্যে এ আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ পাবেন।
বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪
র্যাগিংয়ের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) ১১ শিক্ষার্থীকে ছয় মাসের জন্য বহিষ্কার করেছে। বুধবার ‘স্টুডেন্টস ডিসিপ্লিন কমিটির’ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
চুয়েটের ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক মো. মাহবুবুল আলম জানিয়েছেন, বহিষ্কৃতরা পুরকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী এবং তাদের বিরুদ্ধে একই ব্যাচের কয়েকজন শিক্ষার্থীকে ক্যাম্পাসের বাইরে নিয়ে হেনস্থার অভিযোগ ছিল। এই ঘটনা রাত সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১২টার মধ্যে ঘটে।
বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা হলেন— ইফতেখার আহমেদ সিয়াম, ফয়সাল আহমেদ ভূঁইয়া, দীপায়ন মজুমদার সুজন, মোহাম্মদ তাহসিন উদ্দিন সামীন, মুমিনুর রহমান শ্রেষ্ঠ, বাহাউদ্দিন যাকাবিয়া, অভীক পাল, স্বরূপ চন্দ্র মোদক, দিবাকর চন্দ্র সিংহ কাব্য, মো. সোহানুর রহমান সোহন এবং ফারহান হক।
তদন্ত কমিটি গঠনের পর অভিযুক্তদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। যথাযথ জবাব না পাওয়ায় এবং তদন্তে অভিযোগের সত্যতা মেলায় তাদের বহিষ্কার করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা ১৫ দিনের মধ্যে এ আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ পাবেন।