এ বছরও পাসের হার ও জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যায় এগিয়ে রয়েছে ছাত্রীরা।
চলতি বছর ৭১ দশমিক ০৩ শতাংশ ছাত্রী মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায় পাস করেছে, যেখানে ছাত্রদের পাসের হার ৬৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যেও বড় ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছে ছাত্রীরা।
এবার পূর্ণাঙ্গ জিপিএ অর্থাৎ পাঁচ এ পাঁচ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন। তাদের মধ্যে ৬৫ হাজার ৪১৬ জন ছাত্র এবং ৭৩ হাজার ৬১৬ জন ছাত্রী। সেই হিসাবে ৮ হাজার ২০০ জন বেশি ছাত্রী জিপিএ-৫ পেয়েছে।
গত বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাস করেছিল ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ শিক্ষার্থী। জিপিএ-৫ পেয়েছিল ১ লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন।
গত আট বছর ধরেই মাধ্যমিকে পাসের হারে ছাত্রীরা এগিয়ে রয়েছে। ২০২৪ সালে ৮৪ দশমিক ৪৭ শতাংশ ছাত্রী পাস করেছিল, যেখানে ছাত্রদের পাসের হার ছিল ৮১ দশমিক ৫৭ শতাংশ। গতবার জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর মধ্যে ৮৩ হাজার ৩৫৩ জন ছাত্র এবং ৯৮ হাজার ৭৭৬ জন ছাত্রী ছিল।
এবার ৩০ হাজার ৮৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ১৯ লাখ ৪ হাজার ৮৬ জন শিক্ষার্থী এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশ নেয়। তাদের মধ্যে পাস করেছে ১৩ লাখ ৩ হাজার ৪২৬ জন।
১১টি শিক্ষা বোর্ডে এবার গড় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন।
বৃহস্পতিবার দুপুর ২টায় একযোগে ফল প্রকাশ করে দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ড। অন্যান্য বছরের মতো ফল প্রকাশের আগে সরকার প্রধানের হাতে পরিসংখ্যান তুলে দেওয়ার আনুষ্ঠানিকতা এবার ছিল না। ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ফলাফলের পরিসংখ্যান তুলে ধরেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক খন্দোকার এহসানুল কবির।
শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট ও মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল জানতে পারছে।
গত বছরের মতো এবারও পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে, সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বর ও সময়ে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫
এ বছরও পাসের হার ও জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যায় এগিয়ে রয়েছে ছাত্রীরা।
চলতি বছর ৭১ দশমিক ০৩ শতাংশ ছাত্রী মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায় পাস করেছে, যেখানে ছাত্রদের পাসের হার ৬৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যেও বড় ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছে ছাত্রীরা।
এবার পূর্ণাঙ্গ জিপিএ অর্থাৎ পাঁচ এ পাঁচ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন। তাদের মধ্যে ৬৫ হাজার ৪১৬ জন ছাত্র এবং ৭৩ হাজার ৬১৬ জন ছাত্রী। সেই হিসাবে ৮ হাজার ২০০ জন বেশি ছাত্রী জিপিএ-৫ পেয়েছে।
গত বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাস করেছিল ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ শিক্ষার্থী। জিপিএ-৫ পেয়েছিল ১ লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন।
গত আট বছর ধরেই মাধ্যমিকে পাসের হারে ছাত্রীরা এগিয়ে রয়েছে। ২০২৪ সালে ৮৪ দশমিক ৪৭ শতাংশ ছাত্রী পাস করেছিল, যেখানে ছাত্রদের পাসের হার ছিল ৮১ দশমিক ৫৭ শতাংশ। গতবার জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর মধ্যে ৮৩ হাজার ৩৫৩ জন ছাত্র এবং ৯৮ হাজার ৭৭৬ জন ছাত্রী ছিল।
এবার ৩০ হাজার ৮৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ১৯ লাখ ৪ হাজার ৮৬ জন শিক্ষার্থী এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশ নেয়। তাদের মধ্যে পাস করেছে ১৩ লাখ ৩ হাজার ৪২৬ জন।
১১টি শিক্ষা বোর্ডে এবার গড় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন।
বৃহস্পতিবার দুপুর ২টায় একযোগে ফল প্রকাশ করে দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ড। অন্যান্য বছরের মতো ফল প্রকাশের আগে সরকার প্রধানের হাতে পরিসংখ্যান তুলে দেওয়ার আনুষ্ঠানিকতা এবার ছিল না। ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ফলাফলের পরিসংখ্যান তুলে ধরেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক খন্দোকার এহসানুল কবির।
শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট ও মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল জানতে পারছে।
গত বছরের মতো এবারও পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে, সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বর ও সময়ে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা হয়েছে।