অনির্দিষ্টকালের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের যে খবর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে তা গুজব বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এমন গুজবে কান না দিতে সবার প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে।
শনিবার (১৫ জানুয়ারি) শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির বরাত দিয়ে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনির্দিষ্টকালের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের কথা বলা হচ্ছে, যা একটি গুজব। শিক্ষামন্ত্রী এ সংক্রান্ত কোনো বক্তব্য সাম্প্রতিক সময়ে দেননি।
মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা আবুল খায়ের বলেন, করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির পরিপ্রেক্ষিতে সরকার নিয়মিত পরিস্থিতি মনিটর করছে। করোনা সংক্রান্ত জাতীয় পরামর্শক কমিটির সঙ্গে শিক্ষা মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্টদের আবার সভা হবে। তারপর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সরকার এই মুহূর্তে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া নিশ্চিত করার বিষয়ে সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে। তাই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ সংক্রান্ত কোনো রকমের গুজবে কান না দিতে এবং আগাম তথ্য দেওয়া থেকে বিরত থাকতে সবাইকে অনুরোধ করা হলো।
উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হলে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলে দেড় বছর পর গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর খুলে দেয়া হয় প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। খুলে দেয়া হয় বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও।
শনিবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২২
অনির্দিষ্টকালের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের যে খবর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে তা গুজব বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এমন গুজবে কান না দিতে সবার প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে।
শনিবার (১৫ জানুয়ারি) শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির বরাত দিয়ে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনির্দিষ্টকালের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের কথা বলা হচ্ছে, যা একটি গুজব। শিক্ষামন্ত্রী এ সংক্রান্ত কোনো বক্তব্য সাম্প্রতিক সময়ে দেননি।
মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা আবুল খায়ের বলেন, করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির পরিপ্রেক্ষিতে সরকার নিয়মিত পরিস্থিতি মনিটর করছে। করোনা সংক্রান্ত জাতীয় পরামর্শক কমিটির সঙ্গে শিক্ষা মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্টদের আবার সভা হবে। তারপর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সরকার এই মুহূর্তে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া নিশ্চিত করার বিষয়ে সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে। তাই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ সংক্রান্ত কোনো রকমের গুজবে কান না দিতে এবং আগাম তথ্য দেওয়া থেকে বিরত থাকতে সবাইকে অনুরোধ করা হলো।
উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হলে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলে দেড় বছর পর গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর খুলে দেয়া হয় প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। খুলে দেয়া হয় বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও।