ডেটাফুল
বাংলাদেশে মাধ্যমিক পর্যায়ে বিজ্ঞান বিভাগে ছেলে শিক্ষার্থীর হার ক্রমশ কমছে। ১৮ বছরে তা কমেছে ১৩ শতাংশ। একই সময়ে সামগ্রিকভাবে বিজ্ঞান শিক্ষার্থীর হার কমেছে প্রায় ২ শতাংশ।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের ফলাফল সম্পর্কিত ডেটা অনুযায়ী, ২০১৮ সালে মাধ্যমিক পর্যায়ে বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা করে দেশের মোট শিক্ষার্থীর প্রায় ৩১ শতাংশ। ২০০১ সালে তা ছিল ৩২.৮৫ শতাংশ। ১৮ বছরে এই হার কমেছে ১.৮৬ শতাংশ।
ডেটা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, দেশে ২০০৬ সাল থেকে বিজ্ঞান বিভাগে পড়া শিক্ষার্থীর হার কমতে থাকে। ২০১৪ সালে তা নেমে আসে ২০ শতাংশের নিচে। ২০১৫ সাল থেকে তা আবারো ঊর্ধ্বমুখী হয়।
দেশে ২০১৮ সালে মাধ্যমিক পর্যায়ে মোট শিক্ষার্থী ছিল ১৬ লাখ ২৪ হাজার। এদের মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ছিল প্রায় ৫ লাখ ৪ হাজার।
একই সময়ে মাধ্যমিকে বিজ্ঞান পড়া ছেলে শিক্ষার্থীর হার বেশ কমেছে। এই ১৮ বছরে ছেলে শিক্ষার্থী কমেছে ১৩ শতাংশ, বেড়েছে মেয়ে শিক্ষার্থীর হার।
৬৮ থেকে কমে ৫৫
২০০১ সালে মাধ্যমিক পর্যায়ে বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা করা শিক্ষার্থীদের প্রায় ৬৮ শতাংশ ছিল ছেলে। ২০১৮ সালে এ হার কমে দাঁড়ায় ৫৫ শতাংশে।
২০১৮ সালে মাধ্যমিকে বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা করা শিক্ষার্থীদের ৪৫ শতাংশ ছিল মেয়ে। ২০০১ সালে এ হার ছিল ৩২ শতাংশ। ১৮ বছরে মেয়ে শিক্ষার্থী বেড়েছে ১৩ শতাংশ।
দেশে ২০১৮ সালে মাধ্যমিক স্তরে বিজ্ঞানে পড়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২ লাখ ২৭ হাজার মেয়ে। পাশাপাশি ছেলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২ লাখ ৭৬ হাজার।
বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো’র (ব্যানবেইস) সর্বশেষ ২০২০ সালের স্কুল সম্পর্কিত রিপোর্টের ডেটা অনুযায়ী, দেশে মাধ্যমিক পর্যায়ের বিদ্যালয়গুলোতে (৯ম ও ১০ম শ্রেণি) বিজ্ঞান বিভাগে পড়ে ১০ লাখ ২৯ হাজার শিক্ষার্থী। যা মাধ্যমিক পর্যায়ে দেশের মোট শিক্ষার্থীর প্রায় ২৮.৫০ শতাংশ।
শনিবার, ১৬ এপ্রিল ২০২২
ডেটাফুল
বাংলাদেশে মাধ্যমিক পর্যায়ে বিজ্ঞান বিভাগে ছেলে শিক্ষার্থীর হার ক্রমশ কমছে। ১৮ বছরে তা কমেছে ১৩ শতাংশ। একই সময়ে সামগ্রিকভাবে বিজ্ঞান শিক্ষার্থীর হার কমেছে প্রায় ২ শতাংশ।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের ফলাফল সম্পর্কিত ডেটা অনুযায়ী, ২০১৮ সালে মাধ্যমিক পর্যায়ে বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা করে দেশের মোট শিক্ষার্থীর প্রায় ৩১ শতাংশ। ২০০১ সালে তা ছিল ৩২.৮৫ শতাংশ। ১৮ বছরে এই হার কমেছে ১.৮৬ শতাংশ।
ডেটা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, দেশে ২০০৬ সাল থেকে বিজ্ঞান বিভাগে পড়া শিক্ষার্থীর হার কমতে থাকে। ২০১৪ সালে তা নেমে আসে ২০ শতাংশের নিচে। ২০১৫ সাল থেকে তা আবারো ঊর্ধ্বমুখী হয়।
দেশে ২০১৮ সালে মাধ্যমিক পর্যায়ে মোট শিক্ষার্থী ছিল ১৬ লাখ ২৪ হাজার। এদের মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ছিল প্রায় ৫ লাখ ৪ হাজার।
একই সময়ে মাধ্যমিকে বিজ্ঞান পড়া ছেলে শিক্ষার্থীর হার বেশ কমেছে। এই ১৮ বছরে ছেলে শিক্ষার্থী কমেছে ১৩ শতাংশ, বেড়েছে মেয়ে শিক্ষার্থীর হার।
৬৮ থেকে কমে ৫৫
২০০১ সালে মাধ্যমিক পর্যায়ে বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা করা শিক্ষার্থীদের প্রায় ৬৮ শতাংশ ছিল ছেলে। ২০১৮ সালে এ হার কমে দাঁড়ায় ৫৫ শতাংশে।
২০১৮ সালে মাধ্যমিকে বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা করা শিক্ষার্থীদের ৪৫ শতাংশ ছিল মেয়ে। ২০০১ সালে এ হার ছিল ৩২ শতাংশ। ১৮ বছরে মেয়ে শিক্ষার্থী বেড়েছে ১৩ শতাংশ।
দেশে ২০১৮ সালে মাধ্যমিক স্তরে বিজ্ঞানে পড়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২ লাখ ২৭ হাজার মেয়ে। পাশাপাশি ছেলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২ লাখ ৭৬ হাজার।
বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো’র (ব্যানবেইস) সর্বশেষ ২০২০ সালের স্কুল সম্পর্কিত রিপোর্টের ডেটা অনুযায়ী, দেশে মাধ্যমিক পর্যায়ের বিদ্যালয়গুলোতে (৯ম ও ১০ম শ্রেণি) বিজ্ঞান বিভাগে পড়ে ১০ লাখ ২৯ হাজার শিক্ষার্থী। যা মাধ্যমিক পর্যায়ে দেশের মোট শিক্ষার্থীর প্রায় ২৮.৫০ শতাংশ।