alt

শিক্ষা

প্রশ্ন ফাঁস : মাউশি কর্মকর্তাদের সম্পৃক্ততা পায়নি পুলিশ

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : শনিবার, ২৮ মে ২০২২

কর্মচারী নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ‘ফাঁসের’ ঘটনায় মাউশি কর্মকর্তাদের সম্পৃক্ততার প্রমাণ মেলেনি পুলিশের তদন্তে। আদৌ প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে কি না সেটি নিয়েও বিতর্ক রয়েছে। তবে কয়েকটি প্রশ্নের ‘উত্তর’ একজনের মোবাইল ফোনে পাওয়ার কথা বলছেন সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তারা।

গত ১৩ মে অনুষ্ঠিত মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) কর্মচারী নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ উঠে। এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করে।

এই পরিস্থিতিতে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির নেতারা প্রশ্নোত্তর ফাঁসের ঘটনায় একে অন্যকে জড়াতে কাদা ছোঁড়াছুড়ি শুরু করে। এ নিয়ে সামাজিক মাধ্যম ও গণমাধ্যমে একে অন্যকে জড়িয়ে ইচ্ছেমতো বক্তব্য দিতে থাকে।

এরপর ২০ মে রাতে মাউশির পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) অধ্যাপক শাহেদুল খবির চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে গত ১৩ মে বেলা ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদের লিখিত পরীক্ষা (এমসিকিউ) অনিবার্য কারণে বাতিল করা হলো।

শিক্ষা সমিতির অভ্যন্তরীণ বিরোধকে কেন্দ্র করে মাউশির শিক্ষা কর্মকর্তা চন্দ্র শেখর হালদারকে জড়িয়েও নানা বক্তব্য আসে। তার নেতৃত্বে ‘সাবেক ছাত্রলীগ’ নেতাদের একটি বড় অংশ ‘লাল সবুজ’ প্যানেলে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। এ নিয়ে সমিতিতে বিরোধ চরমে পৌঁছে। এর আলোকেই চন্দ্র শেখরকে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় ফাঁসানোর প্রচার চালায় শিক্ষা সমিতির অন্য একটি পক্ষ।

মাউশির প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগপ্রশ্নে তদন্ত কর্মকর্তা ও ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহাদাত হোসেন শনিবার (২৮ মে) সংবাদকে জানান, তারা এ ঘটনায় মোট পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছেন। পরীক্ষার্থী সুমন জমাদ্দারের মোবাইলে উত্তর লেখা পাওয়ার সূত্র ধরে অন্যদের আটক করা হয়েছে।

তদন্ত চলমান রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত আমরা মাউশি কর্মকর্তা চন্দ্র শেখর হালদারের সংশ্লিষ্ট থাকার কোন তথ্য প্রমাণ পাইনি। একজন আটকের পর উত্তর কে দিয়েছে তার উত্তরে বলেছিল, উত্তর চন্দ্র শেখর দাদা মৌখিকভাবে তাকে বলেছেন। তার মৌখিক কথা ছাড়া ওই কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতার কোন তথ্য প্রমাণ এখন পর্যন্ত আমরা পাইনি।’

মোবাইলে উত্তর কার কোন মোবাইল থেকে এসেছে তা পরীক্ষা করা হচ্ছে জানিয়ে শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘হাতের লেখা আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছি। যে আসামি প্রথমে মৌখিকভাবে চন্দ্র শেখরের নাম বলেছিল। প্রমাণ না থাকলেও তাকে বলেছিলাম আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে নামসহ সবকিছু বলতে। কিন্তু আসামি তার জবানবন্দিতেও চন্দ্র শেখরের নাম বলেননি।’

গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সুমন জমাদ্দারের মোবাইলে প্রবেশপত্রের উল্টোপিঠে ছোট ছোট করে ৭০টি প্রশ্নেরই উত্তর লেখা ছিল। তার ফোন পরীক্ষা করে দেখা যায়, দুপুর ২টা ১৮ মিনিটে হোয়াটসঅ্যাপে কেউ একজন তার ফোনে ৭০টি প্রশ্নেরই উত্তর পাঠিয়েছে।

সুমনকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় লালবাগ থানায় মামলা করেন ইডেন কলেজের প্রধান সহকারী আবদুল খালেক। ওই মামলায় পাঁচজনকেই গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। গত ১৩ মে মাউশির অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদে নিয়োগের জন্য ঢাকার ৬১টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৫১৩টি পদের বিপরীতে পরীক্ষার্থী ছিলেন এক লাখ ৮৩ হাজার। এই নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ উঠে। পরীক্ষার দিন থেকে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের এক সদস্য, মাউশির এক কর্মচারীসহ কয়েকজন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয় মাউশি।

‘অতি ঝুঁকিপূর্ণ’ ৪৪টি শিক্ষা ভবন আপাতত ভাঙা হচ্ছে না

ছবি

মঙ্গলবার আগের সূচিতে ফিরছে প্রাথমিকের ক্লাস

ছবি

কেমব্রিজ পরীক্ষায় ডিপিএস শিক্ষার্থীদের সাফল্য

ছবি

গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৩৬.৩৩

ছবি

প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে : শিক্ষামন্ত্রী

ছবি

সারা দেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ

ছবি

২০২৪-এ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার শিক্ষক প্রশিক্ষণ: উপাচার্য

ছবি

আইডিইবি শিক্ষা কোর্সকে বিএসসি(পাস)সমমান মর্যাদা দেওয়ার সিদ্ধান্ত দ্রুত বাস্তবায়ন চায়

নর্থইস্ট ইউনিভার্সিটির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হলেন লিয়াকত শাহ ফরিদী

ছবি

এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১২ মে

টাইমস হায়ার এডুকেশন র‌্যাঙ্কিংয়ে দেশসেরা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

ছবি

এসএসসি পরীক্ষার ফল ঘোষণা ৯ থেকে ১১ মে’র মধ্যেই

ছবি

ঢাকাসহ ৫ জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বন্ধ

ছবি

সর্বোচ্চ ফি’ নিয়ে আণুবীক্ষণিক প্রশ্নে পরীক্ষা নিলো ’গুচ্ছ’ কর্তৃপক্ষ

ছবি

৯০% উপস্থিতি গুচ্ছ ভর্তি ‘এ’ ইউনিট পরীক্ষায়

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় আসন বেড়েছে ৫০টি, থাকবে ভ্রাম্যমাণ পানির ট্যাংক ও চিকিৎসক

পরীক্ষার আগেই হবু শিক্ষকদের হাতে পৌঁছে যায় উত্তরপত্র:ডিবি

ছবি

৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শুরু

তীব্র গরমেও বাড়ছে না ছুটি, রবিবার খুলছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

৫০ শতাংশ লিখিত ও ৫০ শতাংশ কার্যক্রমভিত্তিক মূল্যায়ন

নতুন শিক্ষাক্রমে সপ্তম শ্রেণীতে শরীফার গল্প থাকছে

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন ও দ্রুত সেবা প্রদানে নির্দেশ

তাপদাহের কারণে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইনে ক্লাস , মিডটার্ম পরীক্ষা স্থগিত

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্ব-শরীরেই চলবে ক্লাস-পরীক্ষা

ছবি

গরমের কারণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন সকল কলেজের ক্লাস বন্ধ

ছবি

তৃতীয় দফায় তিনদিন শ্রেণি কার্যক্রম বর্জনে ঘোষণা কুবি শিক্ষক সমিতির

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স ১ম বর্ষ ভর্তির আবেদনের ২য় মেধা তালিকা প্রকাশ

ছবি

বুয়েটের ছাত্রকল্যাণ পরিচালককে অব্যাহতি

ছবি

এইচএসসির ফরম পূরণ শুরু মঙ্গলবার, চলবে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত

ছবি

স্বল্প আয়ের মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী ও ঈদ উপহার বিতরন

ছবি

রাবি-চবির অধিভুক্ত হল ৯ সরকারি কলেজ

ছবি

১১ মের মধ্যেই এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

নতুন শিক্ষাক্রম : আগের ধাচেই শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি এনটিআরসিএ’র

এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে টেস্ট পরীক্ষার নামে ফি আদায় করলে ব্যবস্থা

ছবি

এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ৩০ জুন, রুটিন প্রকাশ

ছবি

বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি চলবে : হাইকোর্ট

tab

শিক্ষা

প্রশ্ন ফাঁস : মাউশি কর্মকর্তাদের সম্পৃক্ততা পায়নি পুলিশ

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

শনিবার, ২৮ মে ২০২২

কর্মচারী নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ‘ফাঁসের’ ঘটনায় মাউশি কর্মকর্তাদের সম্পৃক্ততার প্রমাণ মেলেনি পুলিশের তদন্তে। আদৌ প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে কি না সেটি নিয়েও বিতর্ক রয়েছে। তবে কয়েকটি প্রশ্নের ‘উত্তর’ একজনের মোবাইল ফোনে পাওয়ার কথা বলছেন সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তারা।

গত ১৩ মে অনুষ্ঠিত মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) কর্মচারী নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ উঠে। এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করে।

এই পরিস্থিতিতে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির নেতারা প্রশ্নোত্তর ফাঁসের ঘটনায় একে অন্যকে জড়াতে কাদা ছোঁড়াছুড়ি শুরু করে। এ নিয়ে সামাজিক মাধ্যম ও গণমাধ্যমে একে অন্যকে জড়িয়ে ইচ্ছেমতো বক্তব্য দিতে থাকে।

এরপর ২০ মে রাতে মাউশির পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) অধ্যাপক শাহেদুল খবির চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে গত ১৩ মে বেলা ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদের লিখিত পরীক্ষা (এমসিকিউ) অনিবার্য কারণে বাতিল করা হলো।

শিক্ষা সমিতির অভ্যন্তরীণ বিরোধকে কেন্দ্র করে মাউশির শিক্ষা কর্মকর্তা চন্দ্র শেখর হালদারকে জড়িয়েও নানা বক্তব্য আসে। তার নেতৃত্বে ‘সাবেক ছাত্রলীগ’ নেতাদের একটি বড় অংশ ‘লাল সবুজ’ প্যানেলে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। এ নিয়ে সমিতিতে বিরোধ চরমে পৌঁছে। এর আলোকেই চন্দ্র শেখরকে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় ফাঁসানোর প্রচার চালায় শিক্ষা সমিতির অন্য একটি পক্ষ।

মাউশির প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগপ্রশ্নে তদন্ত কর্মকর্তা ও ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহাদাত হোসেন শনিবার (২৮ মে) সংবাদকে জানান, তারা এ ঘটনায় মোট পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছেন। পরীক্ষার্থী সুমন জমাদ্দারের মোবাইলে উত্তর লেখা পাওয়ার সূত্র ধরে অন্যদের আটক করা হয়েছে।

তদন্ত চলমান রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত আমরা মাউশি কর্মকর্তা চন্দ্র শেখর হালদারের সংশ্লিষ্ট থাকার কোন তথ্য প্রমাণ পাইনি। একজন আটকের পর উত্তর কে দিয়েছে তার উত্তরে বলেছিল, উত্তর চন্দ্র শেখর দাদা মৌখিকভাবে তাকে বলেছেন। তার মৌখিক কথা ছাড়া ওই কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতার কোন তথ্য প্রমাণ এখন পর্যন্ত আমরা পাইনি।’

মোবাইলে উত্তর কার কোন মোবাইল থেকে এসেছে তা পরীক্ষা করা হচ্ছে জানিয়ে শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘হাতের লেখা আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছি। যে আসামি প্রথমে মৌখিকভাবে চন্দ্র শেখরের নাম বলেছিল। প্রমাণ না থাকলেও তাকে বলেছিলাম আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে নামসহ সবকিছু বলতে। কিন্তু আসামি তার জবানবন্দিতেও চন্দ্র শেখরের নাম বলেননি।’

গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সুমন জমাদ্দারের মোবাইলে প্রবেশপত্রের উল্টোপিঠে ছোট ছোট করে ৭০টি প্রশ্নেরই উত্তর লেখা ছিল। তার ফোন পরীক্ষা করে দেখা যায়, দুপুর ২টা ১৮ মিনিটে হোয়াটসঅ্যাপে কেউ একজন তার ফোনে ৭০টি প্রশ্নেরই উত্তর পাঠিয়েছে।

সুমনকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় লালবাগ থানায় মামলা করেন ইডেন কলেজের প্রধান সহকারী আবদুল খালেক। ওই মামলায় পাঁচজনকেই গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। গত ১৩ মে মাউশির অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদে নিয়োগের জন্য ঢাকার ৬১টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৫১৩টি পদের বিপরীতে পরীক্ষার্থী ছিলেন এক লাখ ৮৩ হাজার। এই নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ উঠে। পরীক্ষার দিন থেকে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের এক সদস্য, মাউশির এক কর্মচারীসহ কয়েকজন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয় মাউশি।

back to top