আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, শিক্ষক সংকটে যেন চরাঞ্চলের শিক্ষার্থীরা পিছিয়ে না পড়ে, সে জন্য অডিও ভিজ্যুয়াল কনটেন্টের মাধ্যমে তাদের মানসম্পন্ন শিক্ষা দেয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
২৩ জুলাই শনিবার দুপুরে চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর পুনর্বাসন খাত থেকে অনুদানের চেক বিতরণ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় শিক্ষামন্ত্রী বলেন, অনেক সময় চরাঞ্চলে শিক্ষক পাওয়া যায় না। আমরা সেটার দিকে নজর দিচ্ছি। শিক্ষার্থীদের জন্য আমরা নানান রকম অডিও ভিজ্যুয়াল তৈরি করছি।
চরাঞ্চলে শিক্ষক সংকট দূর করতে স্থানীয় পর্যায় থেকে নিয়োগ দেয়ার চেষ্টা করবো। তবুও যদি আমরা উপযুক্ত শিক্ষক নাও পাই। তবে এই অডিও ভিজ্যুয়াল কনটেন্টের মাধ্যমে তাদের শিক্ষার ব্যবস্থা করবো। যাতে করে তারা শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত না হয়।
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, বর্তমানে চরাঞ্চলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো এমনভাবে তৈরি করা হয়। যেন বন্যা হলে সেগুলো ব্যবহার উপযোগী থাকে। তখন মানুষ ও গবাদিপশুসহ সকলে সেখানে নিরাপদে অবস্থান নেয়। কিন্তু অনেক সময়ই বন্যার সময়ে স্কুলের কার্যক্রম চালিয়ে রাখা সম্ভব হয় না। কিন্তু বন্যা পরবর্তী সময়ে সেই ঘার্তিটি পুষিয়ে নিতে আমাদের চেষ্টা করতে হবে।
পাঠ্যবইয়ে ইসলাম ধর্ম শিক্ষাকে সাংঘর্ষিক করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, কোনো পাঠ্যবই থেকেই ইসলাম ধর্মকে সরিয়ে ফেলা হয়নি। যা বলা হচ্ছে সবই মিথ্যা কথা এবং গুজব।
কাজেই আপনারা যারা সাংবাদিক রয়েছেন, তারাই তথ্য উপাত্ত যাচাই বাছাই করে সংবাদ দেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বিএনপি জামাতের বিরাট একটি অংশ বিদেশে বসে নানান অপতৎপরতা চালাচ্ছে। তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোনো তথ্যই যেন সঠিকতা যাচাই না করে আমরা অন্য কারও কাছে শেয়ার না দেই।
এর আগে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে মেঘনা নদীর ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত ১শ ১টি পরিবারের মাঝে ৫৬ লাখ টাকার চেক তিনি বিতরণ করেন।
এ সময় চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক) ইমতিয়াজ হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার( অপরাধ ও প্রশাসন) সুদীপ্ত রায়, চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ানসহ অন্যান্য অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
শনিবার, ২৩ জুলাই ২০২২
আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, শিক্ষক সংকটে যেন চরাঞ্চলের শিক্ষার্থীরা পিছিয়ে না পড়ে, সে জন্য অডিও ভিজ্যুয়াল কনটেন্টের মাধ্যমে তাদের মানসম্পন্ন শিক্ষা দেয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
২৩ জুলাই শনিবার দুপুরে চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর পুনর্বাসন খাত থেকে অনুদানের চেক বিতরণ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় শিক্ষামন্ত্রী বলেন, অনেক সময় চরাঞ্চলে শিক্ষক পাওয়া যায় না। আমরা সেটার দিকে নজর দিচ্ছি। শিক্ষার্থীদের জন্য আমরা নানান রকম অডিও ভিজ্যুয়াল তৈরি করছি।
চরাঞ্চলে শিক্ষক সংকট দূর করতে স্থানীয় পর্যায় থেকে নিয়োগ দেয়ার চেষ্টা করবো। তবুও যদি আমরা উপযুক্ত শিক্ষক নাও পাই। তবে এই অডিও ভিজ্যুয়াল কনটেন্টের মাধ্যমে তাদের শিক্ষার ব্যবস্থা করবো। যাতে করে তারা শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত না হয়।
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, বর্তমানে চরাঞ্চলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো এমনভাবে তৈরি করা হয়। যেন বন্যা হলে সেগুলো ব্যবহার উপযোগী থাকে। তখন মানুষ ও গবাদিপশুসহ সকলে সেখানে নিরাপদে অবস্থান নেয়। কিন্তু অনেক সময়ই বন্যার সময়ে স্কুলের কার্যক্রম চালিয়ে রাখা সম্ভব হয় না। কিন্তু বন্যা পরবর্তী সময়ে সেই ঘার্তিটি পুষিয়ে নিতে আমাদের চেষ্টা করতে হবে।
পাঠ্যবইয়ে ইসলাম ধর্ম শিক্ষাকে সাংঘর্ষিক করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, কোনো পাঠ্যবই থেকেই ইসলাম ধর্মকে সরিয়ে ফেলা হয়নি। যা বলা হচ্ছে সবই মিথ্যা কথা এবং গুজব।
কাজেই আপনারা যারা সাংবাদিক রয়েছেন, তারাই তথ্য উপাত্ত যাচাই বাছাই করে সংবাদ দেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বিএনপি জামাতের বিরাট একটি অংশ বিদেশে বসে নানান অপতৎপরতা চালাচ্ছে। তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোনো তথ্যই যেন সঠিকতা যাচাই না করে আমরা অন্য কারও কাছে শেয়ার না দেই।
এর আগে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে মেঘনা নদীর ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত ১শ ১টি পরিবারের মাঝে ৫৬ লাখ টাকার চেক তিনি বিতরণ করেন।
এ সময় চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক) ইমতিয়াজ হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার( অপরাধ ও প্রশাসন) সুদীপ্ত রায়, চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ানসহ অন্যান্য অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।