দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদেরকে জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখার বিষয়ে প্রশিক্ষিত করার লক্ষ্যে প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হচ্ছে। গত ১৩ সেপ্টেম্বর ঢাকার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইন্সটিটিউট অডিটোরিয়ামে ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১ অনলাইন প্রশিক্ষণ’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা মন্ত্রী দীপু মনি। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ আবু বকর ছিদ্দীক এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ কামাল হোসেন উপস্থিত ছিলেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি), জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এবং এটুআই-এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) প্রণীত নতুন ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১’-এর দর্শন, রূপকল্প, অভিলক্ষ্য এবং যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষাক্রম সম্পর্কে সকল শিক্ষক, প্রশিক্ষক ও কর্মকর্তাদের অবহিত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর অংশ হিসেবে এনসিটিবি ও মাউশি কর্তৃক সকল শিক্ষককে সরাসরি প্রশিক্ষণ প্রদানের পাশাপাশি মুক্তপাঠের মাধ্যমে অনলাইন প্রশিক্ষণের যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে। শিগগিরই বাংলা ভাষার সবচেয়ে বড় ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্ম ‘মুক্তপাঠ’ (www.muktopaath.gov.bd) প্ল্যাটফর্মে ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১ অনলাইন প্রশিক্ষণ’ শীর্ষক কোর্সটি সংশ্লিষ্ট সকল শিক্ষকদের জন্য উন্মুক্ত করা হবে। এছাড়াও শিক্ষাক্রম সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় ও ইস্যুভিত্তিক এনসিটিবি ও মাউশি-এর নতুন নতুন অনলাইন প্রশিক্ষণ কোর্স মুক্তপাঠ প্ল্যাটফর্মে চালু করা হবে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, ‘দেশের শিক্ষাব্যবস্থার জন্য জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০২১ এ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ গুণগত পরিবর্তন আনা হয়েছে, যেগুলো সম্পর্কে সকল অংশীজনকে পরিপূর্ণ ও সঠিক ধারণা প্রদান করা হবে। সকল পর্যায়ে একই ধারণা প্রদানের লক্ষ্যে শিক্ষাক্রম কাঠামো, শিক্ষাক্রমের ধারণার ব্যাপক বিস্তরণে প্রশিক্ষণ পদ্ধতিতেও অনেক নতুনত্ব আনা হচ্ছে। শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সবাইকে সাথে নিয়েই দেশের শিক্ষাখাতের উন্নয়নে জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১ বাস্তবায়ন করা হবে।’
প্রস্তাবিত শিক্ষাক্রম মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়নে শিক্ষকদের সঠিকভাবে তৈরি করার ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণের কোনো বিকল্প নেই উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষাক্রম বিস্তরণে একদিকে যেমন সরাসরি বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও প্রচারের ব্যবস্থা করা হবে, একইসাথে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন মাধ্যমে বিস্তরণের পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হবে। এরই অংশ হিসেবে জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১-এর দর্শন, রূপকল্প, অভিলক্ষ্য, যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষাক্রম এবং এর পরিমার্জন সম্পর্কে সকল শিক্ষক, প্রশিক্ষক এবং কর্মকর্তাদের অবহিত করা এবং তাদেরকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করার লক্ষ্যেই মাউশি এই অনলাইন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। এর মাধ্যমে শিক্ষকরা নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে তাদের ভূমিকা সম্পর্কে জানতে পারবেন।
শিক্ষাক্ষেত্রে সারাবিশ্বেই রূপান্তরের কথা বলা হচ্ছে জানিয়ে দীপু মনি বলেন, ‘মুখস্ত নির্ভর পাঠ্যক্রমের পরিবর্তে অভিজ্ঞতা ও কার্যক্রমভিত্তিক শিখণে অগ্রাধিকার প্রদান করে ২০২৩ সালের শুরুতে শিক্ষার্থীদের হাতে যে বই পোঁছে দেওয়া হবে তা জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১ এর আলোকেই প্রস্তুত করা হয়েছে। পরবর্তীতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভবকদের মতামতের উপর ভিত্তি করে এগুলোকে আরো বেশি যুগোপযোগী করে তুলতে এতে প্রয়োজনীয় পরিমার্জন ও পরিবর্তন আনা হবে।’
সভাপতির বক্তব্যে মাউশি’র মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ বলেন, ‘সারা পৃথিবী বদলাচ্ছে আমাদেরেকেও বদলাতে হবে। এখনকার শিক্ষার্থীরা পুরনোদের চেয়ে অনেক সহজে নতুন নতুন বিষয়কে গ্রহণ করে নিতে পারে। জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১ প্রণয়নের মাধ্যমে আমরা যে নতুন যাত্রা শুরু করেছি তা সর্বস্তরে বাস্তবায়নের জন্য সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ে জড়িত সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা জরুরি। নতুন পরিবর্তনকে সাদরে গ্রহণ করার জন্য আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনে কাজ করতে হবে। তাহলেই আমরা জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা এর পরিপূর্ণ বাস্তবায়নের মাধ্যমে ভবিষ্যতের সমৃদ্ধ, দক্ষতাসম্পন্ন ও আধুনিক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারবো।’
অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা প্রসঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেন এনসিটিবি-এর চেয়ারম্যান প্রফেসর মোঃ ফরহাদুল ইসলাম। এছাড়াও মাউশি’র পরিচালক (প্রশিক্ষণ উইং) ড. প্রবীর কুমার ভট্টাচার্য্য, মাউশি’র পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন উইং) প্রফেসর ড. একিউএম শফিউল আজম, এটুআই-এর ফিউচার অব এডুকেশন টিম হেড মো. আফজাল হোসেন সারওয়ার এবং শিক্ষক প্রতিনিধিরা স্ব স্ব অবস্থান থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বক্তব্য প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, এটুআই, ইউনিসেফ, সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরসমূহের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, ও সম্মানিত শিক্ষক প্রতিনিধিবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
বুধবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২
দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদেরকে জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখার বিষয়ে প্রশিক্ষিত করার লক্ষ্যে প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হচ্ছে। গত ১৩ সেপ্টেম্বর ঢাকার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইন্সটিটিউট অডিটোরিয়ামে ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১ অনলাইন প্রশিক্ষণ’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা মন্ত্রী দীপু মনি। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ আবু বকর ছিদ্দীক এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ কামাল হোসেন উপস্থিত ছিলেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি), জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এবং এটুআই-এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) প্রণীত নতুন ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১’-এর দর্শন, রূপকল্প, অভিলক্ষ্য এবং যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষাক্রম সম্পর্কে সকল শিক্ষক, প্রশিক্ষক ও কর্মকর্তাদের অবহিত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর অংশ হিসেবে এনসিটিবি ও মাউশি কর্তৃক সকল শিক্ষককে সরাসরি প্রশিক্ষণ প্রদানের পাশাপাশি মুক্তপাঠের মাধ্যমে অনলাইন প্রশিক্ষণের যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে। শিগগিরই বাংলা ভাষার সবচেয়ে বড় ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্ম ‘মুক্তপাঠ’ (www.muktopaath.gov.bd) প্ল্যাটফর্মে ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১ অনলাইন প্রশিক্ষণ’ শীর্ষক কোর্সটি সংশ্লিষ্ট সকল শিক্ষকদের জন্য উন্মুক্ত করা হবে। এছাড়াও শিক্ষাক্রম সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় ও ইস্যুভিত্তিক এনসিটিবি ও মাউশি-এর নতুন নতুন অনলাইন প্রশিক্ষণ কোর্স মুক্তপাঠ প্ল্যাটফর্মে চালু করা হবে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, ‘দেশের শিক্ষাব্যবস্থার জন্য জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০২১ এ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ গুণগত পরিবর্তন আনা হয়েছে, যেগুলো সম্পর্কে সকল অংশীজনকে পরিপূর্ণ ও সঠিক ধারণা প্রদান করা হবে। সকল পর্যায়ে একই ধারণা প্রদানের লক্ষ্যে শিক্ষাক্রম কাঠামো, শিক্ষাক্রমের ধারণার ব্যাপক বিস্তরণে প্রশিক্ষণ পদ্ধতিতেও অনেক নতুনত্ব আনা হচ্ছে। শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সবাইকে সাথে নিয়েই দেশের শিক্ষাখাতের উন্নয়নে জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১ বাস্তবায়ন করা হবে।’
প্রস্তাবিত শিক্ষাক্রম মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়নে শিক্ষকদের সঠিকভাবে তৈরি করার ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণের কোনো বিকল্প নেই উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষাক্রম বিস্তরণে একদিকে যেমন সরাসরি বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও প্রচারের ব্যবস্থা করা হবে, একইসাথে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন মাধ্যমে বিস্তরণের পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হবে। এরই অংশ হিসেবে জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১-এর দর্শন, রূপকল্প, অভিলক্ষ্য, যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষাক্রম এবং এর পরিমার্জন সম্পর্কে সকল শিক্ষক, প্রশিক্ষক এবং কর্মকর্তাদের অবহিত করা এবং তাদেরকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করার লক্ষ্যেই মাউশি এই অনলাইন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। এর মাধ্যমে শিক্ষকরা নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে তাদের ভূমিকা সম্পর্কে জানতে পারবেন।
শিক্ষাক্ষেত্রে সারাবিশ্বেই রূপান্তরের কথা বলা হচ্ছে জানিয়ে দীপু মনি বলেন, ‘মুখস্ত নির্ভর পাঠ্যক্রমের পরিবর্তে অভিজ্ঞতা ও কার্যক্রমভিত্তিক শিখণে অগ্রাধিকার প্রদান করে ২০২৩ সালের শুরুতে শিক্ষার্থীদের হাতে যে বই পোঁছে দেওয়া হবে তা জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১ এর আলোকেই প্রস্তুত করা হয়েছে। পরবর্তীতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভবকদের মতামতের উপর ভিত্তি করে এগুলোকে আরো বেশি যুগোপযোগী করে তুলতে এতে প্রয়োজনীয় পরিমার্জন ও পরিবর্তন আনা হবে।’
সভাপতির বক্তব্যে মাউশি’র মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ বলেন, ‘সারা পৃথিবী বদলাচ্ছে আমাদেরেকেও বদলাতে হবে। এখনকার শিক্ষার্থীরা পুরনোদের চেয়ে অনেক সহজে নতুন নতুন বিষয়কে গ্রহণ করে নিতে পারে। জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১ প্রণয়নের মাধ্যমে আমরা যে নতুন যাত্রা শুরু করেছি তা সর্বস্তরে বাস্তবায়নের জন্য সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ে জড়িত সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা জরুরি। নতুন পরিবর্তনকে সাদরে গ্রহণ করার জন্য আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনে কাজ করতে হবে। তাহলেই আমরা জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা এর পরিপূর্ণ বাস্তবায়নের মাধ্যমে ভবিষ্যতের সমৃদ্ধ, দক্ষতাসম্পন্ন ও আধুনিক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারবো।’
অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা প্রসঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেন এনসিটিবি-এর চেয়ারম্যান প্রফেসর মোঃ ফরহাদুল ইসলাম। এছাড়াও মাউশি’র পরিচালক (প্রশিক্ষণ উইং) ড. প্রবীর কুমার ভট্টাচার্য্য, মাউশি’র পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন উইং) প্রফেসর ড. একিউএম শফিউল আজম, এটুআই-এর ফিউচার অব এডুকেশন টিম হেড মো. আফজাল হোসেন সারওয়ার এবং শিক্ষক প্রতিনিধিরা স্ব স্ব অবস্থান থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বক্তব্য প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, এটুআই, ইউনিসেফ, সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরসমূহের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, ও সম্মানিত শিক্ষক প্রতিনিধিবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।