অভিযুক্ত ৩ শিক্ষক জেলে, একজন পলাতক
এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে কেন্দ্র সচিবসহ তিন শিক্ষককে জেলে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত অন্য এক শিক্ষক পলাতক রয়েছে। প্রশ্নপত্র ফাঁসের প্রমাণ মেলায় গণিত, কৃষি শিক্ষা, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়ন পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব আবু বকর ছিদ্দীক। কেন্দ্র সচিবই প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে জড়িত জানিয়ে শিক্ষা সচিব বলেন, ‘আমি কার ওপর বিশ্বাস রাখবো। প্রশ্নপত্র আনা-নেয়ার দায়িত্ব যার ওপর দিলাম, শুনলাম উনি বেশভূষায় ইসলামিক মানুষ। কোথায় বিশ্বাস রাখবো? ছাত্ররা কী শিখবে?’
প্রশ্ন ফাঁসের কারণে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের চারটি বিষয়ের এসএসসি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। দিনাজপুর বোর্ডের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলায় প্রশ্ন ফাঁসের তথ্য মেলে। এ ঘটনায় মামলা করা হয়েছে।
রুটিন অনুযায়ী গণিত পরীক্ষা ২২ সেপ্টেম্বর (আজ), পদার্থবিজ্ঞান (তত্ত্বীয়) ২৪ সেপ্টেম্বর, কৃষিশিক্ষা ২৫ সেপ্টেম্বর এবং রসায়ন (তত্ত্বীয়) ২৬ সেপ্টেম্বর হওয়ার কথা।
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের সচিব জহির উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, প্রশ্নপত্র ফাঁসের খবর পেয়ে তারা কুড়িগ্রামে গিয়েছিলেন। সেখানে স্থানীয় প্রশাসন ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে চার বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিতের সিদ্ধান্ত হয়।
প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় মঙ্গলবার রাতে মামলা দায়ের করেন কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত ট্যাগ কর্মকর্তা উপজেলা মৎস্য অফিসার আদম মালিক চৌধুরী।
এ ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া শিক্ষকরা হলেন উপজেলার নেহাল উদ্দিন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও ওই পরীক্ষা কেন্দ্রের সচিব লুৎফর রহমান, একই প্রতিষ্ঠানের ইংরেজির শিক্ষক আমিনুর রহমান রাসেল ও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া শিক্ষক জুবায়ের হোসেন।
প্রশ্নপত্র ফাঁসের পর মঙ্গলবার রাতে দিনাজপুর শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক কামরুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম ও পুলিশ সুপার আল আসাদ মো. মাহফুজুল ইসলাম, ভূরুঙ্গামারী থানা পুলিশ ইউএনও কার্যালয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে মামলা করা হয়।
এ বিষয়ে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটির সভাপতি অধ্যাপক তপন কুমার সরকার জানিয়েছেন, তারা পরে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাবেন।
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে চার বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিতের ঘোষণা দিয়ে বলা হয়, এসএসসির গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, কৃষিশিক্ষা ও রসায়ন বিষয়ের পরীক্ষা অনিবার্য কারণে স্থগিত করা হলো। এই চার বিষয়ের পরীক্ষার তারিখ পরে জানানো হবে। তবে বাকি বিষয়গুলোর পরীক্ষা রুটিন অনুযায়ী নেয়া হবে।
এর আগে যশোর শিক্ষা বোর্ডের বাংলা দ্বিতীয় পত্রের এমসিকিউ পরীক্ষাও স্থগিত করা হয়। কারণ এসএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন ১৫ সেপ্টেম্বরে নড়াইল ও লোহাগড়ার দুটি পরীক্ষাকেন্দ্রে বাংলা প্রথম পত্রের এমসিকিউ প্রশ্নপত্রের পরিবর্তে বাংলা দ্বিতীয় পত্রের এমসিকিউ বিতরণ করা হয়। স্থগিত হওয়া বাংলা (আবশ্যিক) দ্বিতীয় পত্রের এমসিকিউ পরীক্ষা ৩০ সেপ্টেম্বর নেয়া হবে।
প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় শিক্ষা সচিবের ক্ষোভ প্রকাশ
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব আবু বকর ছিদ্দীক বলেন, ‘আমরা একটা কঠিন সময়ের মধ্যে আছি। আজ শুদ্ধাচার নিয়ে কথা বলছি। প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে গেছে। পরীক্ষা স্থগিত হয়েছে। দুর্ভাগ্য আমাদের শিক্ষককে অ্যারেস্ট না করে পারিনি। এই লজ্জা নিয়ে আমরা আজ এখানে কর্মশালা করছি।’
তিনজন শিক্ষক জেলে পাঠানো ও একজন পলাতক রয়েছে উল্লেখ করে শিক্ষা সচিব বলেন, ‘কেন্দ্র সচিবরাই এটা করেন। কাউকে না কাউকে দিয়ে তো কাজটা (প্রশ্ন বিতরণ) করাতে হবে। সে যদি কাজটা এরকম করে ফেলে, ভবিষ্যতে আমরা কী করতে পারি?’
ভূরঙ্গামারীতে লকার থেকে কেন্দ্র সচিব কিছু প্রশ্ন নিয়ে নেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন বিষয়ের প্রশ্ন বিভিন্ন খামে থাকে, ফয়েল খামে। কোন সেন্টারে কতটা লাগবে, সেটা করে বড় খামে ঢোকানো হয়। কেন্দ্র সচিবরাই এটা করেন।’
শিক্ষা সচিব বুধবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তবে এ কথা বলেন।
প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় কেউ রেহাই পাবে না জানিয়ে সচিব জানান, তিনজন প্রেপ্তারের পাশাপাশি তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি করেছে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড। পুলিশের তদন্ত চলায় শিক্ষা মন্ত্রণালয় এখনই এ ঘটনার তদন্তে যাবে না।
তিনি আরও বলেন, ‘আগের দিন আমার কাছে পুলিশের পক্ষ থেকে একটা রিপোর্ট এসেছে। তখন একটা সন্দেহ প্রকাশ করা হয়, এটা সত্য নাও হতে পারে। সেখানে সাংবাদিকদের দুই পক্ষের দলাদলি আছে। একজন আরেকজনকে নাজেহাল করতে এমনটা রটাচ্ছে, এমন খবর আসছিল। সেজন্য আমরা গুরুত্ব দিইনি।’
শিক্ষায় ভালো মূল্যায়ন পদ্ধতি দরকার জানিয়ে সচিব বলেন, ‘আমাদের কয়জন টিচারের কোয়ালিটি আছে? সেসিপে আছে গবেষণা কর্মকর্তা, ওনাদের কী গবেষণা কোয়ালিটি আছে? রিসার্চ ম্যাথডোলজি কী জিনিস জানেন? তাহলে ওনি কী গবেষণা করবেন?’
অনুষ্ঠানে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব বেলায়েত হোসেন তালুকদার, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অভিযুক্ত ৩ শিক্ষক জেলে, একজন পলাতক
বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২
এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে কেন্দ্র সচিবসহ তিন শিক্ষককে জেলে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত অন্য এক শিক্ষক পলাতক রয়েছে। প্রশ্নপত্র ফাঁসের প্রমাণ মেলায় গণিত, কৃষি শিক্ষা, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়ন পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব আবু বকর ছিদ্দীক। কেন্দ্র সচিবই প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে জড়িত জানিয়ে শিক্ষা সচিব বলেন, ‘আমি কার ওপর বিশ্বাস রাখবো। প্রশ্নপত্র আনা-নেয়ার দায়িত্ব যার ওপর দিলাম, শুনলাম উনি বেশভূষায় ইসলামিক মানুষ। কোথায় বিশ্বাস রাখবো? ছাত্ররা কী শিখবে?’
প্রশ্ন ফাঁসের কারণে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের চারটি বিষয়ের এসএসসি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। দিনাজপুর বোর্ডের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলায় প্রশ্ন ফাঁসের তথ্য মেলে। এ ঘটনায় মামলা করা হয়েছে।
রুটিন অনুযায়ী গণিত পরীক্ষা ২২ সেপ্টেম্বর (আজ), পদার্থবিজ্ঞান (তত্ত্বীয়) ২৪ সেপ্টেম্বর, কৃষিশিক্ষা ২৫ সেপ্টেম্বর এবং রসায়ন (তত্ত্বীয়) ২৬ সেপ্টেম্বর হওয়ার কথা।
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের সচিব জহির উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, প্রশ্নপত্র ফাঁসের খবর পেয়ে তারা কুড়িগ্রামে গিয়েছিলেন। সেখানে স্থানীয় প্রশাসন ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে চার বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিতের সিদ্ধান্ত হয়।
প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় মঙ্গলবার রাতে মামলা দায়ের করেন কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত ট্যাগ কর্মকর্তা উপজেলা মৎস্য অফিসার আদম মালিক চৌধুরী।
এ ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া শিক্ষকরা হলেন উপজেলার নেহাল উদ্দিন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও ওই পরীক্ষা কেন্দ্রের সচিব লুৎফর রহমান, একই প্রতিষ্ঠানের ইংরেজির শিক্ষক আমিনুর রহমান রাসেল ও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া শিক্ষক জুবায়ের হোসেন।
প্রশ্নপত্র ফাঁসের পর মঙ্গলবার রাতে দিনাজপুর শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক কামরুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম ও পুলিশ সুপার আল আসাদ মো. মাহফুজুল ইসলাম, ভূরুঙ্গামারী থানা পুলিশ ইউএনও কার্যালয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে মামলা করা হয়।
এ বিষয়ে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটির সভাপতি অধ্যাপক তপন কুমার সরকার জানিয়েছেন, তারা পরে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাবেন।
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে চার বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিতের ঘোষণা দিয়ে বলা হয়, এসএসসির গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, কৃষিশিক্ষা ও রসায়ন বিষয়ের পরীক্ষা অনিবার্য কারণে স্থগিত করা হলো। এই চার বিষয়ের পরীক্ষার তারিখ পরে জানানো হবে। তবে বাকি বিষয়গুলোর পরীক্ষা রুটিন অনুযায়ী নেয়া হবে।
এর আগে যশোর শিক্ষা বোর্ডের বাংলা দ্বিতীয় পত্রের এমসিকিউ পরীক্ষাও স্থগিত করা হয়। কারণ এসএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন ১৫ সেপ্টেম্বরে নড়াইল ও লোহাগড়ার দুটি পরীক্ষাকেন্দ্রে বাংলা প্রথম পত্রের এমসিকিউ প্রশ্নপত্রের পরিবর্তে বাংলা দ্বিতীয় পত্রের এমসিকিউ বিতরণ করা হয়। স্থগিত হওয়া বাংলা (আবশ্যিক) দ্বিতীয় পত্রের এমসিকিউ পরীক্ষা ৩০ সেপ্টেম্বর নেয়া হবে।
প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় শিক্ষা সচিবের ক্ষোভ প্রকাশ
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব আবু বকর ছিদ্দীক বলেন, ‘আমরা একটা কঠিন সময়ের মধ্যে আছি। আজ শুদ্ধাচার নিয়ে কথা বলছি। প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে গেছে। পরীক্ষা স্থগিত হয়েছে। দুর্ভাগ্য আমাদের শিক্ষককে অ্যারেস্ট না করে পারিনি। এই লজ্জা নিয়ে আমরা আজ এখানে কর্মশালা করছি।’
তিনজন শিক্ষক জেলে পাঠানো ও একজন পলাতক রয়েছে উল্লেখ করে শিক্ষা সচিব বলেন, ‘কেন্দ্র সচিবরাই এটা করেন। কাউকে না কাউকে দিয়ে তো কাজটা (প্রশ্ন বিতরণ) করাতে হবে। সে যদি কাজটা এরকম করে ফেলে, ভবিষ্যতে আমরা কী করতে পারি?’
ভূরঙ্গামারীতে লকার থেকে কেন্দ্র সচিব কিছু প্রশ্ন নিয়ে নেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন বিষয়ের প্রশ্ন বিভিন্ন খামে থাকে, ফয়েল খামে। কোন সেন্টারে কতটা লাগবে, সেটা করে বড় খামে ঢোকানো হয়। কেন্দ্র সচিবরাই এটা করেন।’
শিক্ষা সচিব বুধবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তবে এ কথা বলেন।
প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় কেউ রেহাই পাবে না জানিয়ে সচিব জানান, তিনজন প্রেপ্তারের পাশাপাশি তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি করেছে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড। পুলিশের তদন্ত চলায় শিক্ষা মন্ত্রণালয় এখনই এ ঘটনার তদন্তে যাবে না।
তিনি আরও বলেন, ‘আগের দিন আমার কাছে পুলিশের পক্ষ থেকে একটা রিপোর্ট এসেছে। তখন একটা সন্দেহ প্রকাশ করা হয়, এটা সত্য নাও হতে পারে। সেখানে সাংবাদিকদের দুই পক্ষের দলাদলি আছে। একজন আরেকজনকে নাজেহাল করতে এমনটা রটাচ্ছে, এমন খবর আসছিল। সেজন্য আমরা গুরুত্ব দিইনি।’
শিক্ষায় ভালো মূল্যায়ন পদ্ধতি দরকার জানিয়ে সচিব বলেন, ‘আমাদের কয়জন টিচারের কোয়ালিটি আছে? সেসিপে আছে গবেষণা কর্মকর্তা, ওনাদের কী গবেষণা কোয়ালিটি আছে? রিসার্চ ম্যাথডোলজি কী জিনিস জানেন? তাহলে ওনি কী গবেষণা করবেন?’
অনুষ্ঠানে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব বেলায়েত হোসেন তালুকদার, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।