আগামীকাল মীনা দিবস
‘নিরাপদ ও আনন্দময় পরিবেশে মানসম্মত শিক্ষা’ প্রতিপাদ্য আগামীকাল ‘মীনা দিবস’ পালিত হবে। প্রতি বছর দিবসটি সরকার, এনজিও ও বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের সহযোগিতায় ‘ইউনিসেফ’ ঘোষিত দিবসটি সাড়ম্বরে উদযাপন করে থাকে। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়া, আফ্রিকা ও পূর্ব-এশিয়ার দেশসমূহে দিবসটি উদযাপিত হয়।
বিদ্যালয়ে যেতে সক্ষম শতভাগ শিশুর বিদ্যালয়ে ভর্তি নিশ্চিতকরণ এবং ঝরে পড়া রোধকল্পে অঙ্গীকার নিয়ে বিশ্বে পালিত হয় ইউনিসেফের ঘোষিত দিবসটি। সেই লক্ষ্যেই শিশুদের অধিকার রক্ষার সচেতনতা বাড়াতে ১৯৯৮ সাল থেকে ২৪ সেপ্টেম্বর মিনা দিবস পালিত হয়ে আসছে।
এ দিবস উপলক্ষে শিক্ষার্থীদের নিয়ে র্যালি, মীনাবিষয়ক রচনা প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন, যেমন খুশি তেমন সাজো ইত্যাদি কার্যক্রমের আয়োজন করা হয়ে থাকে। মীনা একটি উচ্ছ্বল, প্রাণবন্ত ও সাহসী মেয়ের নাম। মীনা কার্টুন চরিত্রে মীনার বয়স নয় বছর। এই কার্টুন এর আরও দুটি চরিত্রের নাম মিনার ভাই রাজু আর পোষা পাখি মিঠু।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর দিবসটি উপলক্ষে বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে আগামীকাল ঢাকা পিটিআইতে (মিরপুর-১৩)- সকাল ৯টায় আলোচনা অনুষ্ঠান। সেখানে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান উপস্থিত থাকবেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) শাহ রেজওয়ান হায়াত।
শাহ রেজওয়ান হায়াত সংবাদকে বলেন, ‘আমরা মিনা দিবসে সমাজের সুবিধা বঞ্চিত, পিছিয়ে পড়া ও লিঙ্গ বৈষম্যের শিকার মেয়েদের এমন একটা ম্যাসেজ দিতে চাই যাতে তারা সুন্দরভাবে জীবনযাপন করতে পারার পাশাপাশি নিজেদের সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে পারে ও নিজেরা শিক্ষিত হতে পারে।’
এছাড়াও দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে- গল্প বলার আসর, বিশেষ ব্যক্তিত্বগণ শিশুদের উদ্দেশে প্রেরণামূলক বক্তব্য প্রদান, পাপেট শো ও মাপেট শো, স্টল প্রদর্শনী, রচনা প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন, যেমন খুশি তেমন সাজো ও মীনা বিষয়ক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে জাতীয় কর্মসূচির সঙ্গে মিল রেখে বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে।
লিঙ্গ বৈষম্য রোধ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য সচতেনতা ও শিশু নিরাপত্তার গুরুত্ব নিয়ে মিনা কার্টুনের গল্পগুলো তৈরি করা হয়। কার্টুনটি বাংলা, ইংরেজি, উর্দু, হিন্দি ও নেপালি ভাষায় সম্প্রচার করা হয়েছে। কার্টুন ছাড়াও কমিক বই ও রেডিও অনুষ্ঠান সম্প্রচারিত হয়েছে। এর স্রষ্টা বাংলাদেশের বিখ্যাত চিত্রশিল্পী মোস্তফা মনোয়ার। এই কার্টুনটির সূচনা সংগীতটিও শিশুদের কাছে খুব প্রিয়। বাংলাদেশে ইউনিসেফের বড় অর্জনগুলোর একটি ‘মীনা’।
আগামীকাল মীনা দিবস
শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
‘নিরাপদ ও আনন্দময় পরিবেশে মানসম্মত শিক্ষা’ প্রতিপাদ্য আগামীকাল ‘মীনা দিবস’ পালিত হবে। প্রতি বছর দিবসটি সরকার, এনজিও ও বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের সহযোগিতায় ‘ইউনিসেফ’ ঘোষিত দিবসটি সাড়ম্বরে উদযাপন করে থাকে। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়া, আফ্রিকা ও পূর্ব-এশিয়ার দেশসমূহে দিবসটি উদযাপিত হয়।
বিদ্যালয়ে যেতে সক্ষম শতভাগ শিশুর বিদ্যালয়ে ভর্তি নিশ্চিতকরণ এবং ঝরে পড়া রোধকল্পে অঙ্গীকার নিয়ে বিশ্বে পালিত হয় ইউনিসেফের ঘোষিত দিবসটি। সেই লক্ষ্যেই শিশুদের অধিকার রক্ষার সচেতনতা বাড়াতে ১৯৯৮ সাল থেকে ২৪ সেপ্টেম্বর মিনা দিবস পালিত হয়ে আসছে।
এ দিবস উপলক্ষে শিক্ষার্থীদের নিয়ে র্যালি, মীনাবিষয়ক রচনা প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন, যেমন খুশি তেমন সাজো ইত্যাদি কার্যক্রমের আয়োজন করা হয়ে থাকে। মীনা একটি উচ্ছ্বল, প্রাণবন্ত ও সাহসী মেয়ের নাম। মীনা কার্টুন চরিত্রে মীনার বয়স নয় বছর। এই কার্টুন এর আরও দুটি চরিত্রের নাম মিনার ভাই রাজু আর পোষা পাখি মিঠু।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর দিবসটি উপলক্ষে বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে আগামীকাল ঢাকা পিটিআইতে (মিরপুর-১৩)- সকাল ৯টায় আলোচনা অনুষ্ঠান। সেখানে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান উপস্থিত থাকবেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) শাহ রেজওয়ান হায়াত।
শাহ রেজওয়ান হায়াত সংবাদকে বলেন, ‘আমরা মিনা দিবসে সমাজের সুবিধা বঞ্চিত, পিছিয়ে পড়া ও লিঙ্গ বৈষম্যের শিকার মেয়েদের এমন একটা ম্যাসেজ দিতে চাই যাতে তারা সুন্দরভাবে জীবনযাপন করতে পারার পাশাপাশি নিজেদের সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে পারে ও নিজেরা শিক্ষিত হতে পারে।’
এছাড়াও দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে- গল্প বলার আসর, বিশেষ ব্যক্তিত্বগণ শিশুদের উদ্দেশে প্রেরণামূলক বক্তব্য প্রদান, পাপেট শো ও মাপেট শো, স্টল প্রদর্শনী, রচনা প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন, যেমন খুশি তেমন সাজো ও মীনা বিষয়ক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে জাতীয় কর্মসূচির সঙ্গে মিল রেখে বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে।
লিঙ্গ বৈষম্য রোধ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য সচতেনতা ও শিশু নিরাপত্তার গুরুত্ব নিয়ে মিনা কার্টুনের গল্পগুলো তৈরি করা হয়। কার্টুনটি বাংলা, ইংরেজি, উর্দু, হিন্দি ও নেপালি ভাষায় সম্প্রচার করা হয়েছে। কার্টুন ছাড়াও কমিক বই ও রেডিও অনুষ্ঠান সম্প্রচারিত হয়েছে। এর স্রষ্টা বাংলাদেশের বিখ্যাত চিত্রশিল্পী মোস্তফা মনোয়ার। এই কার্টুনটির সূচনা সংগীতটিও শিশুদের কাছে খুব প্রিয়। বাংলাদেশে ইউনিসেফের বড় অর্জনগুলোর একটি ‘মীনা’।