ফাইল ছবি
চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়নি বলে দাবি করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেছেন, ‘আমরা প্রযুক্তিগত ব্যবস্থা নেওয়ায় গত চার বছরে প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়নি।’
শনিবার (১ অক্টোবর) দুপুরে চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সম্প্রীতি সমাবেশ শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমরা প্রযুক্তিগত ব্যবস্থা নেওয়ার কারণে গত চার বছরেও প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়নি।নানাভাবে প্রশ্ন ফাঁস বন্ধ করা হয়েছে। এবার দিনাজপুরে যেটি হয়েছে সেটি অত্যন্ত দুঃখজনক। প্রশ্ন ফাঁস হওয়া বলতে যা বোঝায় তা কিন্তু হয়নি। কোন পরীক্ষার্থীর হাতে কিন্তু প্রশ্ন পৌঁছায়নি। একটি পরীক্ষা কেন্দ্রের সচিব অনেকগুলো পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের প্যাকেট একসাথে করে নিয়ে গেছেন। এটি কি করে হলো, সেই বিষয়ে তদন্ত হচ্ছে, ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। সেই শিক্ষককে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। তদন্ত স্বাপেক্ষ তার বিরুদ্ধে আইনানুগ সকল ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, দু’একটি জায়গায় যে ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়া হয়েছে সেটি বিজি প্রেসে যখন প্রশ্ন প্যাকেট হয় সেই সময়ে কোথাও কোথাও ভুলটি হয়েছে। আমরা তাদের সঙ্গে আবারও বসছি- যেন এ ধরনের ভুল আগামীতে আর না হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান, পুলিশ সুপার মিলন মাহমুদ, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ডা. জেআর ওয়াদুদ টিপু, চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র জিল্লুর রহমান জুয়েল, চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ নুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান, চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি গিয়াসউদ্দিন মিলন।
ফাইল ছবি
শনিবার, ০১ অক্টোবর ২০২২
চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়নি বলে দাবি করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেছেন, ‘আমরা প্রযুক্তিগত ব্যবস্থা নেওয়ায় গত চার বছরে প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়নি।’
শনিবার (১ অক্টোবর) দুপুরে চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সম্প্রীতি সমাবেশ শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমরা প্রযুক্তিগত ব্যবস্থা নেওয়ার কারণে গত চার বছরেও প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়নি।নানাভাবে প্রশ্ন ফাঁস বন্ধ করা হয়েছে। এবার দিনাজপুরে যেটি হয়েছে সেটি অত্যন্ত দুঃখজনক। প্রশ্ন ফাঁস হওয়া বলতে যা বোঝায় তা কিন্তু হয়নি। কোন পরীক্ষার্থীর হাতে কিন্তু প্রশ্ন পৌঁছায়নি। একটি পরীক্ষা কেন্দ্রের সচিব অনেকগুলো পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের প্যাকেট একসাথে করে নিয়ে গেছেন। এটি কি করে হলো, সেই বিষয়ে তদন্ত হচ্ছে, ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। সেই শিক্ষককে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। তদন্ত স্বাপেক্ষ তার বিরুদ্ধে আইনানুগ সকল ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, দু’একটি জায়গায় যে ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়া হয়েছে সেটি বিজি প্রেসে যখন প্রশ্ন প্যাকেট হয় সেই সময়ে কোথাও কোথাও ভুলটি হয়েছে। আমরা তাদের সঙ্গে আবারও বসছি- যেন এ ধরনের ভুল আগামীতে আর না হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান, পুলিশ সুপার মিলন মাহমুদ, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ডা. জেআর ওয়াদুদ টিপু, চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র জিল্লুর রহমান জুয়েল, চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ নুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান, চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি গিয়াসউদ্দিন মিলন।