এইচএসসি পরীক্ষা
‘ভুল প্রশ্নপত্র’, কারিগরি বোর্ডের পরীক্ষা স্থগিত
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার প্রথম দিন (বাংলা প্রথমপত্র) সারাদেশে ২০ হাজার ৩৫৪ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। এদিন অসদুপায় অবলম্বনের দায়ে ২১ জন পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আর এক ঘণ্টা চলার পর ‘ভুল প্রশ্নপত্র’ বিতরণের কারণে এইচএসসি (কারিগরি) বিএমটির বাংলা পরীক্ষা স্থগিত করেছে কারিগরি শিক্ষা বোর্ড।
রোববার (৬ নভেম্বর) সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত নয়টি সাধারণ ধারার শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসির বাংলা প্রথমপত্র পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। বিকেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
অনুপস্থিত বেশি মাদ্রাসায়
প্রথম দিন সকাল ১১টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এক হাজার ৫১৯টি কেন্দ্রে এইচএসসির বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষায় ৯ লাখ ৫৮ হাজার ৯৫১ জন পরীক্ষার্থীর বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষায় অংশ নেয়ার কথা ছিল। কিন্তু অংশ নেয় ৯ লাখ ৪৩ হাজার ৬৯৬ জন। এ হিসাবে ১৫ হাজার ২৫৫ জন পরীক্ষার্থী কেন্দ্রে আসেনি।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, অনুপস্থিত পরীক্ষার্থীর মধ্যে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের তিন হাজার ৫০৯ জন, চট্টগ্রামের এক হাজার ৩৫৬ জন, রাজশাহীর দুই হাজার ১৫৮ জন, বরিশালের ৯৬৭ জন, সিলেটের ৯৬৮ জন, দিনাজপুরের এক হাজার ৮১৮ জন, কুমিল্লার এক হাজার ৭৬২ জন, ময়মনসিংহের ৮১৩ জন এবং যশোর শিক্ষা বোর্ডের এক হাজার ৯০৪ জন পরীক্ষার্থী ছিল।
বহিষ্কৃত পরীক্ষার্থীর মধ্যে কুমিল্লা বোর্ডের পাঁচজন ও বরিশাল বোর্ডের এক জন ছিলেন। এছাড়া মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত ৪৪৮টি পরীক্ষা কেন্দ্রে ৯৩ হাজার ২৫২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে মোট পাঁচ হাজার ৯৯ জন অনুপস্থিত ছিল। মাদ্রাসায় অনুপস্থিতির হার ৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ। মাদ্রাসা বোর্ডে বহিষ্কার করা হয়েছে ১৫ জনকে। আজ এইচএসসির বাংলা দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
কারিগরি বোর্ডের পরীক্ষা স্থগিত
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি বিএমটির একাদশ শ্রেণীর বাংলা-১ পরীক্ষা স্থগিত করার হয়েছে। রোববার দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু এক ঘণ্টা পরীক্ষা চলার পর এ পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করা হয়। তবে পরীক্ষা স্থগিত করার কারণ সর্ম্পকে সুস্পষ্ট কিছু জানায়নি কারিগরি শিক্ষা বোর্ড।
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘২০২২ সালের এইচএসসি বিএমটি একাদশ শ্রেণীর বিকেলের সব পরীক্ষা অনিবার্য কারণবশত স্থগিত করা হয়েছে। এ পরীক্ষা সময়সূচি পরবর্তীতে জানিয়ে দেয়া হবে।’
এ বিজ্ঞপ্তিটি সব জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি), উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কেন্দ্র সচিব-ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের পাঠানো হয়েছে।
পরীক্ষা স্থগিতের বিষয়ে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার সংবাদকে বলেন, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে তাকে জানানো হয়েছে বাংলা প্রথম পত্রের প্রশ্নপত্রে ভুলক্রমে ‘অন্য বিষয়ের’ প্রশ্ন ছাপা হয়, এ সংক্রান্ত মুদ্রণ সমস্যার কারণে পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।
এদিন ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা ‘শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠুভাবে’ সম্পন্ন হয়েছে জানিয়ে বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, কারিগরির স্থগিত হওয়া বিষয়ের পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি পরবর্তীতে জানিয়ে দেয়া হবে।
প্রশ্নপত্র ফাঁস করলে কঠোর ব্যবস্থা : শিক্ষামন্ত্রী
পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস ঠেকাতে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে দাবি করে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেছেন, ‘গত পরীক্ষায় বিভিন্ন জায়গায় প্রশ্নপত্র ফাঁস করার চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু তারা সফল হয়নি। প্রশ্নফাঁস বন্ধ করতে আমরা অভিনব কৌশল গ্রহণ ও কঠোর মনিটরিং করছি। এরপরও কেউ যদি গুজব ছড়ানো বা প্রশ্নফাঁসের চেষ্টা করে, তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
রোববার ঢাকায় সরকারি বেগম বদরুন্নেসা মহিলা কলেজে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
পরীক্ষা সুষ্ঠু, সুন্দর ও নকলমুক্ত পরিবেশে নেয়ার জন্য ৩ নভেম্বর থেকে আগামী ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।
কোচিং সেন্টার বন্ধের বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, একই কোচিং সেন্টারে অনেক ধরনের কোচিং চলে। এটি শিক্ষা মন্ত্রণালয় বা শিক্ষা বোর্ডের পক্ষে একা বন্ধ করা সম্ভব নয়। স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতাও প্রয়োজন।
এক প্রশ্নের জবাবে দীপু মনি বলেন, ‘কোচিংয়ের প্রয়োজন আছে। স্কুল-কলেজগুলোতে একসঙ্গে অনেক শিক্ষার্থী ক্লাস করে। সবার প্রতি শিক্ষকদের আলাদা নজর দেয়া সম্ভব নয়। তবে নতুন যে শিক্ষাক্রম, তাতে কোচিংয়ে যাওয়ার প্রয়োজন হবে না বলে আশা করি।’
আগামী বছরের এইচএসসি পরীক্ষা এগিয়ে আনা হবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘এবার আমরা চেষ্টা করেছিলাম জুলাই-আগস্টে পরীক্ষা নিয়ে আসতে। কিন্তু বন্যার কারণে তা হয়নি। এর পরের বছর আরও এগিয়ে আনার চেষ্টা করব। আর আগামীতে যদি কোন অঞ্চলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়, তাহলে সে বোর্ডের পরীক্ষা সাময়িক বন্ধ রেখে অন্যগুলোর নেয়া হবে।’
এইচএসসি পরীক্ষা
‘ভুল প্রশ্নপত্র’, কারিগরি বোর্ডের পরীক্ষা স্থগিত
রোববার, ০৬ নভেম্বর ২০২২
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার প্রথম দিন (বাংলা প্রথমপত্র) সারাদেশে ২০ হাজার ৩৫৪ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। এদিন অসদুপায় অবলম্বনের দায়ে ২১ জন পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আর এক ঘণ্টা চলার পর ‘ভুল প্রশ্নপত্র’ বিতরণের কারণে এইচএসসি (কারিগরি) বিএমটির বাংলা পরীক্ষা স্থগিত করেছে কারিগরি শিক্ষা বোর্ড।
রোববার (৬ নভেম্বর) সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত নয়টি সাধারণ ধারার শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসির বাংলা প্রথমপত্র পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। বিকেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
অনুপস্থিত বেশি মাদ্রাসায়
প্রথম দিন সকাল ১১টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এক হাজার ৫১৯টি কেন্দ্রে এইচএসসির বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষায় ৯ লাখ ৫৮ হাজার ৯৫১ জন পরীক্ষার্থীর বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষায় অংশ নেয়ার কথা ছিল। কিন্তু অংশ নেয় ৯ লাখ ৪৩ হাজার ৬৯৬ জন। এ হিসাবে ১৫ হাজার ২৫৫ জন পরীক্ষার্থী কেন্দ্রে আসেনি।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, অনুপস্থিত পরীক্ষার্থীর মধ্যে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের তিন হাজার ৫০৯ জন, চট্টগ্রামের এক হাজার ৩৫৬ জন, রাজশাহীর দুই হাজার ১৫৮ জন, বরিশালের ৯৬৭ জন, সিলেটের ৯৬৮ জন, দিনাজপুরের এক হাজার ৮১৮ জন, কুমিল্লার এক হাজার ৭৬২ জন, ময়মনসিংহের ৮১৩ জন এবং যশোর শিক্ষা বোর্ডের এক হাজার ৯০৪ জন পরীক্ষার্থী ছিল।
বহিষ্কৃত পরীক্ষার্থীর মধ্যে কুমিল্লা বোর্ডের পাঁচজন ও বরিশাল বোর্ডের এক জন ছিলেন। এছাড়া মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত ৪৪৮টি পরীক্ষা কেন্দ্রে ৯৩ হাজার ২৫২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে মোট পাঁচ হাজার ৯৯ জন অনুপস্থিত ছিল। মাদ্রাসায় অনুপস্থিতির হার ৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ। মাদ্রাসা বোর্ডে বহিষ্কার করা হয়েছে ১৫ জনকে। আজ এইচএসসির বাংলা দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
কারিগরি বোর্ডের পরীক্ষা স্থগিত
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি বিএমটির একাদশ শ্রেণীর বাংলা-১ পরীক্ষা স্থগিত করার হয়েছে। রোববার দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু এক ঘণ্টা পরীক্ষা চলার পর এ পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করা হয়। তবে পরীক্ষা স্থগিত করার কারণ সর্ম্পকে সুস্পষ্ট কিছু জানায়নি কারিগরি শিক্ষা বোর্ড।
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘২০২২ সালের এইচএসসি বিএমটি একাদশ শ্রেণীর বিকেলের সব পরীক্ষা অনিবার্য কারণবশত স্থগিত করা হয়েছে। এ পরীক্ষা সময়সূচি পরবর্তীতে জানিয়ে দেয়া হবে।’
এ বিজ্ঞপ্তিটি সব জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি), উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কেন্দ্র সচিব-ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের পাঠানো হয়েছে।
পরীক্ষা স্থগিতের বিষয়ে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার সংবাদকে বলেন, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে তাকে জানানো হয়েছে বাংলা প্রথম পত্রের প্রশ্নপত্রে ভুলক্রমে ‘অন্য বিষয়ের’ প্রশ্ন ছাপা হয়, এ সংক্রান্ত মুদ্রণ সমস্যার কারণে পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।
এদিন ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা ‘শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠুভাবে’ সম্পন্ন হয়েছে জানিয়ে বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, কারিগরির স্থগিত হওয়া বিষয়ের পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি পরবর্তীতে জানিয়ে দেয়া হবে।
প্রশ্নপত্র ফাঁস করলে কঠোর ব্যবস্থা : শিক্ষামন্ত্রী
পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস ঠেকাতে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে দাবি করে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেছেন, ‘গত পরীক্ষায় বিভিন্ন জায়গায় প্রশ্নপত্র ফাঁস করার চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু তারা সফল হয়নি। প্রশ্নফাঁস বন্ধ করতে আমরা অভিনব কৌশল গ্রহণ ও কঠোর মনিটরিং করছি। এরপরও কেউ যদি গুজব ছড়ানো বা প্রশ্নফাঁসের চেষ্টা করে, তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
রোববার ঢাকায় সরকারি বেগম বদরুন্নেসা মহিলা কলেজে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
পরীক্ষা সুষ্ঠু, সুন্দর ও নকলমুক্ত পরিবেশে নেয়ার জন্য ৩ নভেম্বর থেকে আগামী ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।
কোচিং সেন্টার বন্ধের বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, একই কোচিং সেন্টারে অনেক ধরনের কোচিং চলে। এটি শিক্ষা মন্ত্রণালয় বা শিক্ষা বোর্ডের পক্ষে একা বন্ধ করা সম্ভব নয়। স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতাও প্রয়োজন।
এক প্রশ্নের জবাবে দীপু মনি বলেন, ‘কোচিংয়ের প্রয়োজন আছে। স্কুল-কলেজগুলোতে একসঙ্গে অনেক শিক্ষার্থী ক্লাস করে। সবার প্রতি শিক্ষকদের আলাদা নজর দেয়া সম্ভব নয়। তবে নতুন যে শিক্ষাক্রম, তাতে কোচিংয়ে যাওয়ার প্রয়োজন হবে না বলে আশা করি।’
আগামী বছরের এইচএসসি পরীক্ষা এগিয়ে আনা হবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘এবার আমরা চেষ্টা করেছিলাম জুলাই-আগস্টে পরীক্ষা নিয়ে আসতে। কিন্তু বন্যার কারণে তা হয়নি। এর পরের বছর আরও এগিয়ে আনার চেষ্টা করব। আর আগামীতে যদি কোন অঞ্চলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়, তাহলে সে বোর্ডের পরীক্ষা সাময়িক বন্ধ রেখে অন্যগুলোর নেয়া হবে।’