সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ বছরের বার্ষিক মূল্যায়নপদ্ধতি নিয়ে এখনো কোনো নির্দেশনা হয়নি বলে জানিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। দেশের প্রাথমিক শিক্ষা দেখভাল করা এ সংস্থা বলছে, এ বিষয়ে তারা উপযুক্ত সময়ে নির্দেশনা জারি করবে।
সোমবার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতের স্বাক্ষর করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২০২২ শিক্ষাবর্ষের বার্ষিক মূল্যায়নপদ্ধতি’ বিষয়ে স্বাক্ষরবিহীন একটি পত্র সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে। এটি অনভিপ্রেত ও অসত্য।
আগামী মাসে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে বার্ষিক পরীক্ষা হওয়ার কথা। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন প্রধান শিক্ষক জানিয়েছেন, শিক্ষাপঞ্জি অনুযায়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় প্রান্তিক (চূড়ান্ত) বা বার্ষিক পরীক্ষা আগামী ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে হওয়ার কথা। এবার প্রতিটি বিষয়ে সর্বোচ্চ ৬০ নম্বরের মধ্যে বার্ষিক মূল্যায়ন হওয়ার বিষয়টি আলোচনায় রয়েছে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, মূল্যায়নসংক্রান্ত নির্দেশনার বিষয়ে কেবল একটি খসড়া করা হয়েছিল। সেটি চূড়ান্ত হয়নি। ফলে জারিও করা হয়নি। কিন্তু এক শিক্ষক খসড়াটি কোনোভাবে পেয়ে ছড়িয়েছেন। তাঁকে চিহ্নিতও করা হয়েছে।
মঙ্গলবার, ২২ নভেম্বর ২০২২
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ বছরের বার্ষিক মূল্যায়নপদ্ধতি নিয়ে এখনো কোনো নির্দেশনা হয়নি বলে জানিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। দেশের প্রাথমিক শিক্ষা দেখভাল করা এ সংস্থা বলছে, এ বিষয়ে তারা উপযুক্ত সময়ে নির্দেশনা জারি করবে।
সোমবার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতের স্বাক্ষর করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২০২২ শিক্ষাবর্ষের বার্ষিক মূল্যায়নপদ্ধতি’ বিষয়ে স্বাক্ষরবিহীন একটি পত্র সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে। এটি অনভিপ্রেত ও অসত্য।
আগামী মাসে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে বার্ষিক পরীক্ষা হওয়ার কথা। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন প্রধান শিক্ষক জানিয়েছেন, শিক্ষাপঞ্জি অনুযায়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় প্রান্তিক (চূড়ান্ত) বা বার্ষিক পরীক্ষা আগামী ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে হওয়ার কথা। এবার প্রতিটি বিষয়ে সর্বোচ্চ ৬০ নম্বরের মধ্যে বার্ষিক মূল্যায়ন হওয়ার বিষয়টি আলোচনায় রয়েছে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, মূল্যায়নসংক্রান্ত নির্দেশনার বিষয়ে কেবল একটি খসড়া করা হয়েছিল। সেটি চূড়ান্ত হয়নি। ফলে জারিও করা হয়নি। কিন্তু এক শিক্ষক খসড়াটি কোনোভাবে পেয়ে ছড়িয়েছেন। তাঁকে চিহ্নিতও করা হয়েছে।