বাংলাদেশি স্টুডেন্টস’ এসোসিয়েশন ইন কোরিয়া (বিএসএকে) কর্তৃক আয়োজিত দুই দিনব্যাপী (২১-২২ জানুয়ারী) শীতকালীন মিলনমেলা, ২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার বিশিষ্ট পর্যটন এলাকা ইনচন এর জুংগু আইল্যান্ডের সন্নেওবাওয়ি স্টোন বীচ সংলগ্ন রয়েল পেনশনে এই মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়।
বিএসএকে’র ১৯ তম মিলনমেলায় বিভিন্ন আয়োজনের মধ্যে ছিল নবীন বরণ, সনদ প্রাপ্তদের সংবর্ধনা, দেশীয় খাবার, সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও ঘরোয়া খেলাধুলা সহ আরো বিভিন্ন আকর্ষণীয় আয়োজন।
করোনা মহামারী পরবর্তী সময়ে বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ায় দক্ষিণ কোরিয়ায় অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রী, অধ্যাপক, গবেষক ও অন্যান্য পেশাজীবী বাংলাদেশিদের ব্যাপক অংশগ্রহনে প্রাণের মিলনমেলা বর্নাঢ্য আয়োজনে পরিণত হয়।
বিএসএকে’র এক্সিকিউটিভ সদস্য সামদানি আজাদ ও রিপ্রেজেন্টিটিভ সদস্য ইমরান হোসেনের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ দূতাবাস সিউল’র দ্বিতীয় সচিব মিসপি সরেন। বিশেষ অতিথি ও কনভোকেশন বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইনচন ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রফেসর ড. চাদ এন্ডারসন।
কোরিয়ায় অবস্থিত অন্যান্য দেশের ছাত্রসংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ মিলনমেলায় অংশগ্রহন করেন। অতিথিবৃন্দ নবীন ও সনদ প্রাপ্তদের হাতে বিএসএকে’র উপহার, সম্মাননা ক্রেস্ট ও সনদ তুলে দেন।
নবীনদের পক্ষ থেকে কংকুক ইউনিভার্সিটির খোশনূর জান্নাত ও সনদ প্রাপ্তদের পক্ষ থেকে চুংনাম ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির মোঃ আবদুল আজিজ বক্তব্য প্রদান করেন। বিএসএকে’র উপদেষ্ঠামন্ডলীর পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন এমএন ইসলাম।
সমাপনী বক্তব্যে সকল অংশগ্রহনকারী, অতিথী ও শুভানুধ্যায়ীদের বিশেষ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন বিএসএকে’র এক্সিকিউটিভ সদস্য গোলাম রাব্বানী।
দুই দিন ব্যাপী মিলনমেলার দ্বিতীয় দিনে সকল অংশগ্রহণকারী ইনচন শহরের বিভিন্ন বিখ্যাত পর্যটন স্থান ঘুরে দেখেন।
বিএসএকে’র এক্সিকিউটিভ সদস্য ও ইনহা ইউনিভার্সিটির পিএইচডি রিসার্চ ফেলো আল-আমিনের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৩
বাংলাদেশি স্টুডেন্টস’ এসোসিয়েশন ইন কোরিয়া (বিএসএকে) কর্তৃক আয়োজিত দুই দিনব্যাপী (২১-২২ জানুয়ারী) শীতকালীন মিলনমেলা, ২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার বিশিষ্ট পর্যটন এলাকা ইনচন এর জুংগু আইল্যান্ডের সন্নেওবাওয়ি স্টোন বীচ সংলগ্ন রয়েল পেনশনে এই মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়।
বিএসএকে’র ১৯ তম মিলনমেলায় বিভিন্ন আয়োজনের মধ্যে ছিল নবীন বরণ, সনদ প্রাপ্তদের সংবর্ধনা, দেশীয় খাবার, সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও ঘরোয়া খেলাধুলা সহ আরো বিভিন্ন আকর্ষণীয় আয়োজন।
করোনা মহামারী পরবর্তী সময়ে বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ায় দক্ষিণ কোরিয়ায় অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রী, অধ্যাপক, গবেষক ও অন্যান্য পেশাজীবী বাংলাদেশিদের ব্যাপক অংশগ্রহনে প্রাণের মিলনমেলা বর্নাঢ্য আয়োজনে পরিণত হয়।
বিএসএকে’র এক্সিকিউটিভ সদস্য সামদানি আজাদ ও রিপ্রেজেন্টিটিভ সদস্য ইমরান হোসেনের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ দূতাবাস সিউল’র দ্বিতীয় সচিব মিসপি সরেন। বিশেষ অতিথি ও কনভোকেশন বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইনচন ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রফেসর ড. চাদ এন্ডারসন।
কোরিয়ায় অবস্থিত অন্যান্য দেশের ছাত্রসংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ মিলনমেলায় অংশগ্রহন করেন। অতিথিবৃন্দ নবীন ও সনদ প্রাপ্তদের হাতে বিএসএকে’র উপহার, সম্মাননা ক্রেস্ট ও সনদ তুলে দেন।
নবীনদের পক্ষ থেকে কংকুক ইউনিভার্সিটির খোশনূর জান্নাত ও সনদ প্রাপ্তদের পক্ষ থেকে চুংনাম ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির মোঃ আবদুল আজিজ বক্তব্য প্রদান করেন। বিএসএকে’র উপদেষ্ঠামন্ডলীর পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন এমএন ইসলাম।
সমাপনী বক্তব্যে সকল অংশগ্রহনকারী, অতিথী ও শুভানুধ্যায়ীদের বিশেষ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন বিএসএকে’র এক্সিকিউটিভ সদস্য গোলাম রাব্বানী।
দুই দিন ব্যাপী মিলনমেলার দ্বিতীয় দিনে সকল অংশগ্রহণকারী ইনচন শহরের বিভিন্ন বিখ্যাত পর্যটন স্থান ঘুরে দেখেন।
বিএসএকে’র এক্সিকিউটিভ সদস্য ও ইনহা ইউনিভার্সিটির পিএইচডি রিসার্চ ফেলো আল-আমিনের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।