একাদশ শ্রেণীতে পাঠদান শুরু
কলেজে একাদশ শ্রেণীতে পাঠদান শুরু হয়েছে বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি)। তবে তিন দফা আবেদন করেও একাদশ শ্রেণীতে ভর্তির জন্য পছন্দের কলেজ পায়নি জিপিএ-৫ পাওয়া দুই হাজার আট শতাধিক শিক্ষার্থী। সবমিলিয়ে প্রায় ৮০ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পেয়েও ভর্তি হয়নি কিংবা ভর্তির জন্য ‘সিলেকশন’ পায়নি। এর মধ্যে সাড়ে ২২ হাজার শিক্ষার্থী পছন্দের কলেজ পায়নি বলে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
জানতে চাইলে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বুধবার সংবাদকে বলেন, ‘ভর্তির আবেদন করেছে, কিন্তু এখন পর্যন্ত ভর্তি হয়নি এমন শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৮০ হাজারের মতো। তারা চান্স পেয়েও ভর্তি হয়নি কিংবা ভর্তির জন্য সিলেশন পাননি।’
সিলেশন না পাওয়া এবং জিপিএ-৫ পেয়েও ভর্তি হতে না পারার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, তারা নিজেদের ফলাফলের তুলনায় ‘বড় কলেজ পছন্দ দিয়ে আবেদন করেছিল। এজন্য হয়নি। এসব শিক্ষার্থীর জন্য ভর্তির শেষ সুযোগ চতুর্থ ধাপ। এই সময়ে ভর্তি হতেই হবে। আজ (বুধবার) ক্লাস শুরু হয়েছে।’
গত ৩১ জানুয়ারি আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কলেজে ভর্তির সর্বশেষ (চতুর্থ ধাপ) সময়সূচি ঘোষণা করা হয়। ‘২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণীতে সর্বশেষ চতুর্থ পর্যায়ে অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তির আবেদন, ফল প্রকাশ, নিশ্চায়ন ও কলেজে ভর্তির সময়সূচি’ শীর্ষক এ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।
অধ্যাপক তপন কুমার সরকার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞতিতে বলা হয়, যেসব শিক্ষার্থী আগে আবেদন করেননি বা আবেদন করে কলেজে মনোনয়ন পাননি সেসব শিক্ষার্থী চতুর্থ ধাপে আবেদন করতে পারবে। আর যেসব শিক্ষার্থী চূড়ান্ত মনোনয়ন পেয়েছে কিন্তু কলেজে ভর্তি হতে পারেনি বা নিশ্চায়ন করতে পারেনি তারাও চতুর্থ ধাপে আবেদনের সুযোগ পাবে।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে চতুর্থ ধাপে অনলাইন আবেদন গ্রহণ শুরু হবে। শিক্ষার্থীরা ৮ ফেব্রুয়ারি রাত ৮টা পর্যন্ত আবেদনের সুযোগ পাবে। কলেজে ভর্তির নির্ধারিত ওয়েবসাইটে (http://xiclassadmission.gov.bd/) শিক্ষার্থীদের আবেদন করতে হবে। ১২ ফেব্রুয়ারি রাত ৮টায় চতুর্থ ধাপে আবেদনের ফল প্রকাশ করা হবে।
এরপর ১৩ থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারি বিকেল ৫টা পর্যন্ত শিক্ষার্থী ‘সিলেকশন নিশ্চায়ন’ ও কলেজে ভর্তির সুযোগ পাবে। অনলাইন ছাড়া ম্যানুয়ালি একাদশে ভর্তি করা হবে না বলে শিক্ষা বোর্ড জানিয়েছে।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, একাদশ শ্রেণীতে ভর্তির তৃতীয় ধাপে আবেদন করেও অনেক শিক্ষার্থী প্রত্যাশিত কলেজ পাননি। এর মধ্যে দুই হাজার ৮৪২ জন শিক্ষার্থী এসএসসি ও সমমানে সর্বোচ্চ স্কোর জিপিএ-৫ পেয়েছিল।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ড জানিয়েছে, কলেজ ভর্তির আবেদনের ওয়েবসাইটে (http://xiclassadmission.gov.bd/) দেয়া পূর্ণাঙ্গ নির্দেশিকা অনুসরণ করে আবেদন করতে হবে। শিক্ষার্থীদের কলেজের আসন সংখ্যা দেখে সর্বনিম্ন পাঁচটি এবং সর্বোচ্চ দশটি কলেজে আবেদন করতে হবে।
২০২২ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় মোট ১৭ লাখ ৪৩ হাজার ৬১৯ জন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় চার লাখ শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য আবেদনই করেনি বলে আন্তঃশিক্ষা সূত্র জানিয়েছে।
এ চার লাখ শিক্ষার্থীর বিষয়ে অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেন, ‘এর মধ্যে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের শিক্ষার্থী বাদ যাবে। এ তথ্য কারিগরি বোর্ড বলতে পারবে।’
২০২১ সালে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় মোট ২০ লাখ ৯৬ হাজার ৫৪৬ জন উত্তীর্ণ হয়েছিল। এ হিসাবে এবার এমনিতেই কম উত্তীর্ণ হয়েছে সাড়ে তিন লাখের বেশি শিক্ষার্থী।
এবার সারাদেশের কলেজ ও আলিম মাদ্রাসায় একাদশ শ্রেণীতে মোট ভর্তিযোগ্য আসনের সংখ্যা ২৫ লাখ ৫৪ হাজারের মতো। এর মধ্যে এবার প্রায় অর্ধেক আসনই ফাঁকা থাকতে পারে।
সারাদেশে ৯ হাজার ১৮১টি কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক ও সমস্তরের মাদ্রাসায় শিক্ষার্থী ভর্তি নেয়া হয়। এর মধ্যে দুইশ’ প্রতিষ্ঠানে কিছু শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য আবেদন করলেও তারা ভর্তির নিশ্চায়ন করেনি। ফলে ওইসব কলেজ কোন শিক্ষার্থী পাচ্ছে না।
কলেজ ও মাদ্রাসা ছাড়া সারাদেশের ৫৬৫টি সরকারি-বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটেও এসএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের একাদশ শ্রেণীতে ভর্তি নেয়া হয়। পলিটেকনিকে দুই লাখ ৪৩ হাজারের মতো।
এছাড়া সাতটি ডিপ্লোমা ইন কমার্স প্রতিষ্ঠান ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে প্রায় ১৮শ’ প্রতিষ্ঠানে এইচএসসিতে (ভোকেশনাল, ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা ও প্রযুক্তি) শিক্ষার্থী ভর্তি নেয়া হয়। এসব প্রতিষ্ঠানে প্রায় নয় লাখ আসন রয়েছে। কারিগরি প্রতিষ্ঠানগুলোও এবার আসন সংকটে পড়বে। কারণ কারিগরিতেও মোট উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীর তুলনায় অন্তত ছয়গুণ বেশি আসন রয়েছে।
গত বছরের ২৮ নভেম্বর এবারের এসএসসি, মাদ্রাসার দাখিল ও কারিগরির এসএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। এতে মোট ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট ১৭ লাখ ৪৩ হাজার ৬১৯ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। এর মধ্যে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি ১৩ লাখ ৯৯ হাজার ৫৭১ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। আর মাদ্রাসার দাখিল পরীক্ষায় মোট দুই লাখ ১৩ হাজার ৮৮৩ জন এবং কারিগরি বোর্ডের অধীনে এসএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় এক লাখ ৩০ হাজার ১৬৫ জন পাস করেছে।
এরপর গত ১৫ ডিসেম্বর একাদশ শ্রেণী ও সমস্তরে অনলাইনে প্রথম পর্যায়ের ভর্তির আবেদনের শেষ সময় ছিল।
একাদশ শ্রেণীতে পাঠদান শুরু
বুধবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
কলেজে একাদশ শ্রেণীতে পাঠদান শুরু হয়েছে বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি)। তবে তিন দফা আবেদন করেও একাদশ শ্রেণীতে ভর্তির জন্য পছন্দের কলেজ পায়নি জিপিএ-৫ পাওয়া দুই হাজার আট শতাধিক শিক্ষার্থী। সবমিলিয়ে প্রায় ৮০ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পেয়েও ভর্তি হয়নি কিংবা ভর্তির জন্য ‘সিলেকশন’ পায়নি। এর মধ্যে সাড়ে ২২ হাজার শিক্ষার্থী পছন্দের কলেজ পায়নি বলে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
জানতে চাইলে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বুধবার সংবাদকে বলেন, ‘ভর্তির আবেদন করেছে, কিন্তু এখন পর্যন্ত ভর্তি হয়নি এমন শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৮০ হাজারের মতো। তারা চান্স পেয়েও ভর্তি হয়নি কিংবা ভর্তির জন্য সিলেশন পাননি।’
সিলেশন না পাওয়া এবং জিপিএ-৫ পেয়েও ভর্তি হতে না পারার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, তারা নিজেদের ফলাফলের তুলনায় ‘বড় কলেজ পছন্দ দিয়ে আবেদন করেছিল। এজন্য হয়নি। এসব শিক্ষার্থীর জন্য ভর্তির শেষ সুযোগ চতুর্থ ধাপ। এই সময়ে ভর্তি হতেই হবে। আজ (বুধবার) ক্লাস শুরু হয়েছে।’
গত ৩১ জানুয়ারি আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কলেজে ভর্তির সর্বশেষ (চতুর্থ ধাপ) সময়সূচি ঘোষণা করা হয়। ‘২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণীতে সর্বশেষ চতুর্থ পর্যায়ে অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তির আবেদন, ফল প্রকাশ, নিশ্চায়ন ও কলেজে ভর্তির সময়সূচি’ শীর্ষক এ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।
অধ্যাপক তপন কুমার সরকার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞতিতে বলা হয়, যেসব শিক্ষার্থী আগে আবেদন করেননি বা আবেদন করে কলেজে মনোনয়ন পাননি সেসব শিক্ষার্থী চতুর্থ ধাপে আবেদন করতে পারবে। আর যেসব শিক্ষার্থী চূড়ান্ত মনোনয়ন পেয়েছে কিন্তু কলেজে ভর্তি হতে পারেনি বা নিশ্চায়ন করতে পারেনি তারাও চতুর্থ ধাপে আবেদনের সুযোগ পাবে।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে চতুর্থ ধাপে অনলাইন আবেদন গ্রহণ শুরু হবে। শিক্ষার্থীরা ৮ ফেব্রুয়ারি রাত ৮টা পর্যন্ত আবেদনের সুযোগ পাবে। কলেজে ভর্তির নির্ধারিত ওয়েবসাইটে (http://xiclassadmission.gov.bd/) শিক্ষার্থীদের আবেদন করতে হবে। ১২ ফেব্রুয়ারি রাত ৮টায় চতুর্থ ধাপে আবেদনের ফল প্রকাশ করা হবে।
এরপর ১৩ থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারি বিকেল ৫টা পর্যন্ত শিক্ষার্থী ‘সিলেকশন নিশ্চায়ন’ ও কলেজে ভর্তির সুযোগ পাবে। অনলাইন ছাড়া ম্যানুয়ালি একাদশে ভর্তি করা হবে না বলে শিক্ষা বোর্ড জানিয়েছে।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, একাদশ শ্রেণীতে ভর্তির তৃতীয় ধাপে আবেদন করেও অনেক শিক্ষার্থী প্রত্যাশিত কলেজ পাননি। এর মধ্যে দুই হাজার ৮৪২ জন শিক্ষার্থী এসএসসি ও সমমানে সর্বোচ্চ স্কোর জিপিএ-৫ পেয়েছিল।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ড জানিয়েছে, কলেজ ভর্তির আবেদনের ওয়েবসাইটে (http://xiclassadmission.gov.bd/) দেয়া পূর্ণাঙ্গ নির্দেশিকা অনুসরণ করে আবেদন করতে হবে। শিক্ষার্থীদের কলেজের আসন সংখ্যা দেখে সর্বনিম্ন পাঁচটি এবং সর্বোচ্চ দশটি কলেজে আবেদন করতে হবে।
২০২২ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় মোট ১৭ লাখ ৪৩ হাজার ৬১৯ জন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় চার লাখ শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য আবেদনই করেনি বলে আন্তঃশিক্ষা সূত্র জানিয়েছে।
এ চার লাখ শিক্ষার্থীর বিষয়ে অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেন, ‘এর মধ্যে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের শিক্ষার্থী বাদ যাবে। এ তথ্য কারিগরি বোর্ড বলতে পারবে।’
২০২১ সালে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় মোট ২০ লাখ ৯৬ হাজার ৫৪৬ জন উত্তীর্ণ হয়েছিল। এ হিসাবে এবার এমনিতেই কম উত্তীর্ণ হয়েছে সাড়ে তিন লাখের বেশি শিক্ষার্থী।
এবার সারাদেশের কলেজ ও আলিম মাদ্রাসায় একাদশ শ্রেণীতে মোট ভর্তিযোগ্য আসনের সংখ্যা ২৫ লাখ ৫৪ হাজারের মতো। এর মধ্যে এবার প্রায় অর্ধেক আসনই ফাঁকা থাকতে পারে।
সারাদেশে ৯ হাজার ১৮১টি কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক ও সমস্তরের মাদ্রাসায় শিক্ষার্থী ভর্তি নেয়া হয়। এর মধ্যে দুইশ’ প্রতিষ্ঠানে কিছু শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য আবেদন করলেও তারা ভর্তির নিশ্চায়ন করেনি। ফলে ওইসব কলেজ কোন শিক্ষার্থী পাচ্ছে না।
কলেজ ও মাদ্রাসা ছাড়া সারাদেশের ৫৬৫টি সরকারি-বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটেও এসএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের একাদশ শ্রেণীতে ভর্তি নেয়া হয়। পলিটেকনিকে দুই লাখ ৪৩ হাজারের মতো।
এছাড়া সাতটি ডিপ্লোমা ইন কমার্স প্রতিষ্ঠান ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে প্রায় ১৮শ’ প্রতিষ্ঠানে এইচএসসিতে (ভোকেশনাল, ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা ও প্রযুক্তি) শিক্ষার্থী ভর্তি নেয়া হয়। এসব প্রতিষ্ঠানে প্রায় নয় লাখ আসন রয়েছে। কারিগরি প্রতিষ্ঠানগুলোও এবার আসন সংকটে পড়বে। কারণ কারিগরিতেও মোট উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীর তুলনায় অন্তত ছয়গুণ বেশি আসন রয়েছে।
গত বছরের ২৮ নভেম্বর এবারের এসএসসি, মাদ্রাসার দাখিল ও কারিগরির এসএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। এতে মোট ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট ১৭ লাখ ৪৩ হাজার ৬১৯ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। এর মধ্যে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি ১৩ লাখ ৯৯ হাজার ৫৭১ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। আর মাদ্রাসার দাখিল পরীক্ষায় মোট দুই লাখ ১৩ হাজার ৮৮৩ জন এবং কারিগরি বোর্ডের অধীনে এসএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় এক লাখ ৩০ হাজার ১৬৫ জন পাস করেছে।
এরপর গত ১৫ ডিসেম্বর একাদশ শ্রেণী ও সমস্তরে অনলাইনে প্রথম পর্যায়ের ভর্তির আবেদনের শেষ সময় ছিল।