শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয়করণ ও ঈদের আগে শিক্ষকদের শতভাগ উৎসব ভাতা দেয়াসহ আট দফা দাবি জানিয়েছে স্বাধীনতা শিক্ষক কর্মচারী ফেডারেশনের নেতারা।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন এ দাবি জানান সংগঠনের নেতারা। দাবি আদায়ে সংগঠনের পক্ষে কোনো আপাতত কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়নি। তবে দাবি আদায়ে সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে যোগাযোগ বাড়িয়েছেন বলে শিক্ষক নেতারা জানিয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ফেডারেশনের প্রধান সমন্বয়কারী অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু। এ সময় স্বাধীনতা শিক্ষক কর্মচারী ফেডারেশন, স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদসহ সমমনা বেশ কয়েকটি শিক্ষক-কর্মচারী সংগঠনের নেতা উপস্থিত ছিলেন।
সংগঠনের অন্যান্য দাবি হলো, দ্রƒততম সময়ের মধ্যে বাড়ি ভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা সরকারি শিক্ষক কর্মচারীদের সমপরিমান করা, বোর্ড এফিলিয়েশনপ্রাপ্ত সব স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করা, শিক্ষা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তর থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধীদের প্রত্যাহার করা, সব শিক্ষার্থীদের জন্য বিনামূল্যে ডিভাইস, খাতা কলমসহ অন্যান্য শিক্ষা সামগ্রী দেয়া ও সরকারি উদ্যোগে দুপুরের টিফিনের ব্যবস্থা করা, শূন্য পদের বিপরীতে ইনডেক্সধারী শিক্ষকদের বদলির ব্যবস্থা কার্যকর করা, অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক কর্মচারীদের দুর্দশা লাঘবে শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসর বোর্ডের জন্য পর্যাপ্ত টাকা বরাদ্দ দেয়া এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা কমিটিতে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করে স্কুল পর্যায়ে নূন্যতম ডিগ্রি পাস ও কলেজ পর্যায়ে নূন্যতম মাস্টার্স পাস করা ‘স্বচ্ছ ইমেজের’ ব্যক্তিদের মনোনয়ন করা।
দাবি আদায়ে কোন কর্মসূচি ঘোষণা করার ফেডারেশনের প্রধান সমন্বয়কারী অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু বলেন, ‘সরকারিকরণের দাবিতে আমরা বরাবর মাঠে আছি। দাবি আদায়ে আমরা সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়সহ বিভিন্ন পর্যায়ে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছি। একমাত্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই পারেন সরকারিকরণের ঘোষণা দিতে। আর তিনিই সরকারিকরণের ঘোষণা দেবেন বলে আমরা আশা করছি।’
মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩
শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয়করণ ও ঈদের আগে শিক্ষকদের শতভাগ উৎসব ভাতা দেয়াসহ আট দফা দাবি জানিয়েছে স্বাধীনতা শিক্ষক কর্মচারী ফেডারেশনের নেতারা।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন এ দাবি জানান সংগঠনের নেতারা। দাবি আদায়ে সংগঠনের পক্ষে কোনো আপাতত কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়নি। তবে দাবি আদায়ে সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে যোগাযোগ বাড়িয়েছেন বলে শিক্ষক নেতারা জানিয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ফেডারেশনের প্রধান সমন্বয়কারী অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু। এ সময় স্বাধীনতা শিক্ষক কর্মচারী ফেডারেশন, স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদসহ সমমনা বেশ কয়েকটি শিক্ষক-কর্মচারী সংগঠনের নেতা উপস্থিত ছিলেন।
সংগঠনের অন্যান্য দাবি হলো, দ্রƒততম সময়ের মধ্যে বাড়ি ভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা সরকারি শিক্ষক কর্মচারীদের সমপরিমান করা, বোর্ড এফিলিয়েশনপ্রাপ্ত সব স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করা, শিক্ষা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তর থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধীদের প্রত্যাহার করা, সব শিক্ষার্থীদের জন্য বিনামূল্যে ডিভাইস, খাতা কলমসহ অন্যান্য শিক্ষা সামগ্রী দেয়া ও সরকারি উদ্যোগে দুপুরের টিফিনের ব্যবস্থা করা, শূন্য পদের বিপরীতে ইনডেক্সধারী শিক্ষকদের বদলির ব্যবস্থা কার্যকর করা, অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক কর্মচারীদের দুর্দশা লাঘবে শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসর বোর্ডের জন্য পর্যাপ্ত টাকা বরাদ্দ দেয়া এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা কমিটিতে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করে স্কুল পর্যায়ে নূন্যতম ডিগ্রি পাস ও কলেজ পর্যায়ে নূন্যতম মাস্টার্স পাস করা ‘স্বচ্ছ ইমেজের’ ব্যক্তিদের মনোনয়ন করা।
দাবি আদায়ে কোন কর্মসূচি ঘোষণা করার ফেডারেশনের প্রধান সমন্বয়কারী অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু বলেন, ‘সরকারিকরণের দাবিতে আমরা বরাবর মাঠে আছি। দাবি আদায়ে আমরা সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়সহ বিভিন্ন পর্যায়ে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছি। একমাত্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই পারেন সরকারিকরণের ঘোষণা দিতে। আর তিনিই সরকারিকরণের ঘোষণা দেবেন বলে আমরা আশা করছি।’