আসছে ঈদুল ফিতরে নির্মাতা জাহিদ জুয়েল দর্শকদের সামনে হাজির হচ্ছেন ‘পিনিক’ সিনেমা নিয়ে। এর চিত্রনাট্য লিখেছেন আখিউজ্জামান মেনন। এই সিনেমায় আবারও জুটি বেঁধেছেন আদর আজাদ ও শবনম বুবলী। এ ছাড়া আরও আছেন ফজলুর রহমান বাবু, আলী রাজ, আজাদ আবুল কালাম, সমু চৌধুরী, মোমেনা চৌধুরী, শিমুল খান, মাসুম বাশার, সেতু, শরীফ সিরাজ, সীমান্ত, মিতুল, নাফিস আহমেদসহ অনেকে।
নির্মাতা বলেন, ‘‘পিনিক’ আমার কাছে শুধু একটি চলচ্চিত্র নয়; এটি একটি অনুভূতি, যা আমি দর্শকদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চাই। এটি এমন একটি গল্প, যা অ্যাকশন, রোমান্স, সাসপেন্স এবং মনস্তাত্ত্বিক থ্রিল—সবকিছু একসঙ্গে মিশিয়ে তৈরি। এখন দর্শকরা নেটফ্লিক্স, অ্যামাজন প্রাইম বা সাউথ ইন্ডিয়ান সিনেমায় যে গভীরতা আর জনরা-ব্লেন্ডিং দেখতে অভ্যস্ত, তাদের জন্য ‘পিনিক’ একদম সময়োপযোগী সিনেমা। এটি এমন একটি গল্প, যা আপনাকে প্রথম দৃশ্য থেকে শেষ পর্যন্ত আটকে রাখবে এবং ভেতরের ‘ঘোর’ তৈরি করবে।”
‘ঘোর’ বলতে নির্মাতা জাহিদ জুয়েল বোঝাতে চেয়েছেন এমন একটি অভিজ্ঞতা, যা সিনেমা শেষ হলেও দর্শকদের মনে রয়ে যাবে। পিনিকে এমন কিছু দৃশ্য তিনি উপহার দিতে চাচ্ছেন জানিয়ে বলেন, “মুহূর্ত রয়েছে, যা আপনার চিন্তার গভীরে প্রভাব ফেলবে এবং আপনাকে ভাবতে বাধ্য করবে। ।
আমি নিশ্চিতভাবে বলতে পারি, এটি এ সময়ের অন্যতম শক্তিশালী চিত্রনাট্য। মেনন লেখায় গল্পের টানটান উত্তেজনা, চরিত্রের গভীরতা আর সংলাপের মায়াজাল ‘পিনিক’কে একটি আলাদা মাত্রায় নিয়ে গেছে। এটি শুধু গল্প নয়, বরং এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা।”
রোববার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
আসছে ঈদুল ফিতরে নির্মাতা জাহিদ জুয়েল দর্শকদের সামনে হাজির হচ্ছেন ‘পিনিক’ সিনেমা নিয়ে। এর চিত্রনাট্য লিখেছেন আখিউজ্জামান মেনন। এই সিনেমায় আবারও জুটি বেঁধেছেন আদর আজাদ ও শবনম বুবলী। এ ছাড়া আরও আছেন ফজলুর রহমান বাবু, আলী রাজ, আজাদ আবুল কালাম, সমু চৌধুরী, মোমেনা চৌধুরী, শিমুল খান, মাসুম বাশার, সেতু, শরীফ সিরাজ, সীমান্ত, মিতুল, নাফিস আহমেদসহ অনেকে।
নির্মাতা বলেন, ‘‘পিনিক’ আমার কাছে শুধু একটি চলচ্চিত্র নয়; এটি একটি অনুভূতি, যা আমি দর্শকদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চাই। এটি এমন একটি গল্প, যা অ্যাকশন, রোমান্স, সাসপেন্স এবং মনস্তাত্ত্বিক থ্রিল—সবকিছু একসঙ্গে মিশিয়ে তৈরি। এখন দর্শকরা নেটফ্লিক্স, অ্যামাজন প্রাইম বা সাউথ ইন্ডিয়ান সিনেমায় যে গভীরতা আর জনরা-ব্লেন্ডিং দেখতে অভ্যস্ত, তাদের জন্য ‘পিনিক’ একদম সময়োপযোগী সিনেমা। এটি এমন একটি গল্প, যা আপনাকে প্রথম দৃশ্য থেকে শেষ পর্যন্ত আটকে রাখবে এবং ভেতরের ‘ঘোর’ তৈরি করবে।”
‘ঘোর’ বলতে নির্মাতা জাহিদ জুয়েল বোঝাতে চেয়েছেন এমন একটি অভিজ্ঞতা, যা সিনেমা শেষ হলেও দর্শকদের মনে রয়ে যাবে। পিনিকে এমন কিছু দৃশ্য তিনি উপহার দিতে চাচ্ছেন জানিয়ে বলেন, “মুহূর্ত রয়েছে, যা আপনার চিন্তার গভীরে প্রভাব ফেলবে এবং আপনাকে ভাবতে বাধ্য করবে। ।
আমি নিশ্চিতভাবে বলতে পারি, এটি এ সময়ের অন্যতম শক্তিশালী চিত্রনাট্য। মেনন লেখায় গল্পের টানটান উত্তেজনা, চরিত্রের গভীরতা আর সংলাপের মায়াজাল ‘পিনিক’কে একটি আলাদা মাত্রায় নিয়ে গেছে। এটি শুধু গল্প নয়, বরং এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা।”