বড়দিন উপলক্ষে ২৫ ডিসেম্বর রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হয় নাটক ‘মেরিয়ান’। মেজবাহ উদ্দীন সুমনের রচনায় এটি পরিচালনা করেছেন জয়ন্ত রোজারিও। অভিনয় করেছেন মনোজ প্রামাণিক, অর্ষা, ফারুক আহমেদ, মিলি বাশার প্রমুখ। নাটকটি ইউটিউবেও দেখা যাচ্ছে। গল্পে দেখা যাবে, মেয়েটির প্রতি কৌতূহলী হয়ে ওঠে জন। একদিন মেয়েটির সঙ্গে কথা বলে।
মেয়েটির নাম মেরিয়ান। গির্জায় সিস্টারদের হোমে থাকে। মা–বাবা নেই। ছোটবেলায় ফাদার জোসেফ তাকে কুড়িয়ে এনেছে এখানে। দিনে দিনে মেরিয়ানের প্রতি দুর্বল হয়ে পড়ে জন। মেরিয়ান স্বল্পভাষী ও নরম স্বভাবের। নিজের ছোট্ট জগতের মধ্যেই থাকতে পছন্দ করে সে। নিয়মিত প্রার্থনা করে আর স্বপ্ন দেখে, একদিন তার সুন্দর একটা পরিবার হবে। এদিকে জন যত মেরিয়ানের কাছে যেতে চায়, সে তত নিজেকে লুকিয়ে ফেলতে চায়। শেষ পর্যন্ত কি জন মেরিয়ানকে কাছে পাবে?
ভালোবাসার কথা বলতে পারবে? জন আমেরিকায় থাকে। প্রিয় চাচার মৃত্যুর খবর শোনার পর দ্রুত দেশে ফিরে আসে। চাচাকে খুব মিস করে সে। নিয়মিত কবরস্থানে গিয়ে মোমবাতি দেয়। প্রতিদিনই সেখানে একটি মেয়েকে দেখতে পায়। যে কবরগুলোতে মোমবাতি জ্বলে না, মেয়েটি সেগুলোতে মোমবাতি জ্বালিয়ে দেয় এবং প্রার্থনা করে। বিষয়টি জনের খুব ভালো লাগে।
বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
বড়দিন উপলক্ষে ২৫ ডিসেম্বর রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হয় নাটক ‘মেরিয়ান’। মেজবাহ উদ্দীন সুমনের রচনায় এটি পরিচালনা করেছেন জয়ন্ত রোজারিও। অভিনয় করেছেন মনোজ প্রামাণিক, অর্ষা, ফারুক আহমেদ, মিলি বাশার প্রমুখ। নাটকটি ইউটিউবেও দেখা যাচ্ছে। গল্পে দেখা যাবে, মেয়েটির প্রতি কৌতূহলী হয়ে ওঠে জন। একদিন মেয়েটির সঙ্গে কথা বলে।
মেয়েটির নাম মেরিয়ান। গির্জায় সিস্টারদের হোমে থাকে। মা–বাবা নেই। ছোটবেলায় ফাদার জোসেফ তাকে কুড়িয়ে এনেছে এখানে। দিনে দিনে মেরিয়ানের প্রতি দুর্বল হয়ে পড়ে জন। মেরিয়ান স্বল্পভাষী ও নরম স্বভাবের। নিজের ছোট্ট জগতের মধ্যেই থাকতে পছন্দ করে সে। নিয়মিত প্রার্থনা করে আর স্বপ্ন দেখে, একদিন তার সুন্দর একটা পরিবার হবে। এদিকে জন যত মেরিয়ানের কাছে যেতে চায়, সে তত নিজেকে লুকিয়ে ফেলতে চায়। শেষ পর্যন্ত কি জন মেরিয়ানকে কাছে পাবে?
ভালোবাসার কথা বলতে পারবে? জন আমেরিকায় থাকে। প্রিয় চাচার মৃত্যুর খবর শোনার পর দ্রুত দেশে ফিরে আসে। চাচাকে খুব মিস করে সে। নিয়মিত কবরস্থানে গিয়ে মোমবাতি দেয়। প্রতিদিনই সেখানে একটি মেয়েকে দেখতে পায়। যে কবরগুলোতে মোমবাতি জ্বলে না, মেয়েটি সেগুলোতে মোমবাতি জ্বালিয়ে দেয় এবং প্রার্থনা করে। বিষয়টি জনের খুব ভালো লাগে।